রজনীকান্ত সরকার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩৬ নং লাইন: ৩৬ নং লাইন:
==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
{{সূত্র তালিকা}}

[[বিষয়শ্রেণী:লোকসেবক সঙ্ঘের রাজনীতিবিদ]]
[[বিষয়শ্রেণী:পুরুলিয়া জেলার ব্যক্তি]]

১৫:২৩, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রজনীকান্ত সরকার
জন্ম
মৃত্যু
জাতীয়তাব্রিটিশ ভারতীয় (১৯৪৭ আগে)
ভারতীয় (১৯৪৭ পরে)
পরিচিতির কারণভাষা আন্দোলন (মানভূম)[১]

রজনীকান্ত সরকার মানভূমে বাংলা ভাষার অধিকারের জন্য আন্দোলন করেছিলেন।[২] তিনি বাংলা ভাষার অধিকারের জন্য শরৎচন্দ্র সেন এবং গুণেন্দ্রনাথ রায় জাতীয় কংগ্রেস ত্যাগ করে জাতীয়তাবাদী আঞ্চলিক দল লোকসেবক সঙ্ঘ গড়ে তোলেন। পেশায় পুরুলিয়া কোর্টের আইনজীবি ছিলেন।[২]

আন্দোলন

মানভূমে বাংলা ভাষা আন্দোলন ১৯১২ সালে শুরু হয়। ১৯৫৬ সালের আগে পুরুলিয়া বিহারের অন্তর্ভুক্ত ছিল। রাজনৈতিক ভাবে বিহারের স্কুল-কলেজ-সরকারি দপ্তরে হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।[২][৩] সেই সময় জাতীয় কংগ্রেসের মাধ্যমে আন্দোলন করার চেষ্টা করা হয়; কিন্তু, বাংলা ভাষার দাবি প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় অবশেষে পুরুলিয়া কোর্টের আইনজীবী রজনীকান্ত সরকার, শরৎচন্দ্র সেন এবং গুণেন্দ্রনাথ রায় জাতীয় কংগ্রেস ত্যাগ করে জাতীয়তাবাদী আঞ্চলিক দল লোকসেবক সঙ্ঘ গড়ে তোলেন। বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষার লড়াইয়ে তাঁরা সুদৃঢ় আন্দোলন করেন। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ সালের মধ্যে এই আন্দোলন তীব্র আকার নেয়। এরপর ১৯৫৬ সালে ভারত সরকার মানভূম জেলা ভেঙ্গে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে সঙ্গে একটি নতুন জেলা (বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পুরুলিয়া জেলা) সংযুক্ত করতে বাধ্য করেন।[৪]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Chakraborty, Debajyoti (২৪ জুলাই ২০০১)। "No freedom from poverty"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  2. নন্দদুলাল আচার্য (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "ভাষা আন্দোলনে মানভূম"আনন্দবাজার পত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০২-২৩ 
  3. Circular of District Inspector of Schools, Manbhum under No. 700. IIG-5-48, Purulia, 8 March, 1948 to all the Sub-Inspectors of Schools of the District
  4. "HISTORICAL EVENT: BHASA ANDOLON"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১২