লুৎফুজ্জামান বাবর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
সম্প্রসারণ
৮ নং লাইন: ৮ নং লাইন:
| birth_date = ১০ অক্টোবর ১৯৫৮
| birth_date = ১০ অক্টোবর ১৯৫৮
| birth_place = [[নেত্রকোনা]], [[বাংলাদেশ]]
| birth_place = [[নেত্রকোনা]], [[বাংলাদেশ]]
| spouse = তাহমিনাজ্জামান শ্রাবণী
| spouse = তাহমিনা জামান শ্রাবণী
| children =
| children =
| occupation = [[রাজনীতিবিদ]]
| occupation = [[রাজনীতিবিদ]]

১৬:১৪, ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লুৎফুজ্জামান বাবর (জন্ম: ১০ অক্টোবর ১৯৫৮) হচ্ছেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসেবে যিনি প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

লুৎফুজ্জামান বাবর
লুৎফুজ্জামান বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য
কাজের মেয়াদ
১৯৯১ – জুন ১৯৯৬
কাজের মেয়াদ
২০০১ – ২০০৬
প্রতিমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
কাজের মেয়াদ
১০ অক্টোবর ২০০১ – ২৯ অক্টোবর ২০০৬
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১০ অক্টোবর ১৯৫৮
নেত্রকোনা, বাংলাদেশ
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
দাম্পত্য সঙ্গীতাহমিনা জামান শ্রাবণী
পেশারাজনীতিবিদ

জন্ম ও প্রাথমিক জীবন

লুৎফুজ্জামান বাবর ১০ অক্টোবর ১৯৫৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তিনি নেত্রকোনা থেকে উঠে আসেন। তিনি বিত্তশালী একটি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এইচএসসি পর্যন্ত।[২]

রাজনৈতিক ও কর্মজীবন

লুৎফুজ্জামান বাবর নেত্রকোনা-৪ (মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুড়িমদন) ১৯৯১ সালে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।[৩] এরপর ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালের নির্বাচনেও তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।[৪] সর্বশেষ ২০০১ সালের নির্বাচনে একই আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।[৫] অষ্টম সংসদে তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১]

বিতর্ক

লুৎফুজ্জামান বাবর ১৯৮০'র দশকে ঢাকা বিমানবন্দর-কেন্দ্রীক ব্যবসা শুরু করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তিনি ১৯৮০ সালে প্রেসিডেন্ট হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের মেয়াদ চলাকালীন সময়ে ক্যাসিও ব্র্যান্ডের ঘড়ি পাচার করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তার ঘনিষ্ঠদের দাবী-তিনি কখনোই বিমানবন্দর কেন্দ্রীক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।[৬][১]

২১ আগস্ট ২০০৪ সালে গ্রেনেড হামলা মামলায় ১৮ মার্চ ২০১২ সালে তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবর সহ নতুন তালিকাভুক্ত ৩০ আসামিরনাম যুক্ত হয়। ১অ অক্টোবর ২০১৮ সালে এই মামলায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।[৭][৮][১]

২০০৪ সালে ধরা পড়ে ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান মামলায় ৩ অক্টোবর ২০১০ সালে তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় শ্যেন অ্যরেস্ট দেখানো হয় বাবরকে। এই মামলায়ও তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।[৭][৬][৮]

তথ্যসূত্র

  1. "জন্মদিনে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হলেন লুৎফুজ্জামান বাবর"BBC News বাংলা। ২০১৮-১০-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২০ 
  2. আমিনুর রশিদ এবং মোস্তফা ফিরোজ সম্পাদিত। প্রামান্য সংসদ 
  3. "৫ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. "৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  5. "৮ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (পিডিএফ)জাতীয় সংসদবাংলাদেশ সরকার। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  6. "From Casio to arms"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৪-০১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-১৪ 
  7. "রায়ে বিমর্ষ বাবর বললেন, 'ফাঁসিয়ে দিল'"bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২০ 
  8. "সেই বাবর আর এই বাবর"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-২০