ভাষার দর্শন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Dolon Prova (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ভাষার দর্শন যোগ |
Dolon Prova (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:সংকেতবিজ্ঞান যোগ |
||
১২ নং লাইন: | ১২ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:জ্ঞানের শাখা অনুযায়ী বিজ্ঞানের দর্শন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:জ্ঞানের শাখা অনুযায়ী বিজ্ঞানের দর্শন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:ভাষার দর্শন]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ভাষার দর্শন]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:সংকেতবিজ্ঞান]] |
১৪:১৩, ২৮ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ভাষার দর্শন ভাষার উৎস, প্রকৃতি ও ব্যবহার নিয়ে যুক্তিভিত্তিক অনুসন্ধান। বিশ্লেষণী দার্শনিকগণ ভাষা বিষয়ক চারটি কেন্দ্রীয় সমস্যা নিয়ে চিন্তা করেন: অর্থের প্রকৃতি, ভাষার ব্যবহার, ভাষা অনুধাবন, এবং ভাষা ও বাস্তবতার সম্পর্ক।[১]
ভাষা ও মহাদেশীয় দর্শন
মহাদেশীয় দর্শনে বিশ্লেষণাত্মক দর্শনের মত ভাষা পৃথক বিষয় হিসেবে অধ্যয়ন করা হয় না। এর পরিবর্তে এটি রূপতত্ত্ব, সংকেতবিজ্ঞান, হাইডেগেরিয়ান নৃতত্ত্ব,[২] অস্তিত্ববাদ, সংগঠনবাদ, বিনির্মাণ এবং সমালোচনামূলক তত্ত্বের অংশ। ভাষা ও ধারণাসমূহ ইতিহাস ও রাজনীতির ফলে অথবা এমনকি ঐতিহাসিক দর্শনের দ্বারাও গঠিত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
তথ্যসূত্র
- ↑ "Philosophy of language"। Encyclopedia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১১-১৪।
- ↑ David Kreps, Bergson, Complexity and Creative Emergence, Springer, 2015, p. 92.