উমা বসু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সঙ্গীত শিল্পী যোগ |
||
১০ নং লাইন: | ১০ নং লাইন: | ||
সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান প্রথম খণ্ড পঞ্চম সংস্করণ তৃতীয় মুদ্রণ পৃষ্ঠা: ১০০ - ISBN 978-81-7955-135-6(Vol.I) |
সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান প্রথম খণ্ড পঞ্চম সংস্করণ তৃতীয় মুদ্রণ পৃষ্ঠা: ১০০ - ISBN 978-81-7955-135-6(Vol.I) |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সঙ্গীত শিল্পী]] |
১৮:৫৩, ২৭ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
উমা বসু, হাসি ( জন্ম- ২২ শে জানুয়ারি ১৯২১ - মৃত্যু ২২ শে জানুয়ারি ১৯৪২) বাংলার সঙ্গীত জগতে এক অবিস্মরণীয় সঙ্গীত শিল্পী, আচার্য দিলীপকুমার রায়, ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়দের সুযোগ্যা ছাত্রী।
জন্ম ও সঙ্গীতজীবন
ক্ষনজন্মা এই উজ্জ্বল সঙ্গীতশিল্পীর জন্ম অধুনা বাংলাদেশের ঢাকায়। পিতা ধরণীকুমার ছিলেন খ্যাতনামা স্থপতি এবং কলকাতা পৌরসভার কাউন্সিলর। গানের জগতে প্রথম জীবনে হরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে সঙ্গীত শিক্ষা করেন। পরবর্তী কালে দিলীপকুমার রায়ের সংস্পর্শে তার সঙ্গীত-প্রতিভা পূৰ্ণমাত্রায় বিকশিত হয়। হায়দ্রাবাদের স্যার আকবর হায়দরির সভাকবি আমজদের গজল গেয়ে তিনি দক্ষিণ ভারতে প্ৰভূত জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। দিলীপকুমারের ব্যবস্থাপনায় ভীষ্মদেব চট্টোপাধ্যায়ের কাছে গান শিখে তাঁর কণ্ঠ আরও পরিশীলিত হয় এবং সমগ্ৰ ভারতে তিনি অনন্য সাধারণ কণ্ঠশিল্পীরূপে পরিচিত হন। ১৩ বছর বয়সে গাওয়া রবীন্দ্রনাথের দুটি গান ''সেই ভাল, সেই ভাল'' এবং ''তোমার সুর শুনায়ে যে ঘুম ভাঙ্গাও'' দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের তত্ত্বাবধানে রেকর্ড করা হয়। দিলীপকুমারের রচিত ও সুরারোপিত গানগুলি শিখে তা প্রায় সবই রেকর্ড করে গেছেন। মহাত্মা গান্ধী তার সঙ্গীতে মুগ্ধ হয়ে তাকে ‘নাইটিঙ্গেল অব বেঙ্গল’ নামে আখ্যা দেন। ওস্তাদ ফৈয়াজ খাঁ, স্বনামধন্য গায়িকা তথা বাইজী কেশরীবাঈ ও মোতিবাঈয়ের কাছেও তিনি উচ্চ প্রশংসা পান।
মৃত্যু
মাত্র ২১ বছর বয়সে ১৯৪২ সালে জন্মদিনের দিনই (অর্থাৎ ২২ শে জানুয়ারি) তার মৃত্যু হয়।
তথ্যসূত্র
সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান প্রথম খণ্ড পঞ্চম সংস্করণ তৃতীয় মুদ্রণ পৃষ্ঠা: ১০০ - ISBN 978-81-7955-135-6(Vol.I)