খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:চাঁদপুর জেলার ব্যক্তি থেকে বিষয়শ্রেণী:চাঁদপুর জেলার রাজনীতিবিদ-এ স্থানান্তরিত |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৬ নং লাইন: | ৬ নং লাইন: | ||
| caption = |
| caption = |
||
| birth_date = ১৮৭২ |
| birth_date = ১৮৭২ |
||
| birth_place = [[চাঁদপুর]], [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]], [[ব্রিটিশ ভারত]] |
| birth_place = [[চাঁদপুর]],[[কুমিল্লা জেলা|ত্রিপুরা জেলা]] [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি]], [[ব্রিটিশ ভারত]] |
||
| death_date = ১৬ জানুয়ারি ১৯৬১ |
| death_date = ১৬ জানুয়ারি ১৯৬১ |
||
| death_place = |
| death_place = |
১২:৩১, ১৬ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আবিদুর রেজা চৌধুরী | |
---|---|
জন্ম | ১৮৭২ |
মৃত্যু | ১৬ জানুয়ারি ১৯৬১ |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারত |
পরিচিতির কারণ | জেলা বোর্ডের চেয়ারম্যান, বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য |
রাজনৈতিক দল | মুসলিম লীগ |
দাম্পত্য সঙ্গী | চিরকুমার |
পুরস্কার | খান বাহাদুর (১৯৩০), তমগায়ে খিদমত (১৯৫৪) |
খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী (১৮৭২ - ১৬ জানুয়ারি ১৯৬১) ছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের একজন রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী। নিজ এলাকার উন্নয়নে তার ব্যাপক অবদান রয়েছে। তার উদ্যোগে অনেক স্কুল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়েছিল।[১]
প্রারম্ভিক জীবন
আবিদুর রেজা চৌধুরী ১৮৭২ সালে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির বর্তমান চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার রূপসা জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দুর্বল স্বাস্থ্যজনিত কারণে তিনি শৈশবে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ করতে পারেননি। তিনি পরিবারে শিক্ষালাভ করেন এবং গভীর জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।[১]
রাজনীতি
১৯২০ সালে চাঁদপুর স্থানীয় বোর্ডের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়। ১৯৩০ সালে তিনি তৎকালীন ত্রিপুরা (বর্তমান কুমিল্লা) জেলা বোর্ডের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত তিনি পরপর কয়েকবার চেয়ারম্যান হয়েছিলেন। ১৯৫৮ সালের ১৬ মে কুমিল্লায় তার চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বপালনের রজতজয়ন্তী উৎসব পালিত হয়েছিল। দীর্ঘদিন তিনি নিখিল বঙ্গ জেলা বোর্ড চেয়ারম্যান এসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ছিলেন।[১]
১৯০৬ সালে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সময় তিনি ঢাকার নবাব বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন প্রাদেশিক মুসলিম লীগ ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন। ১৯৩৫ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত তিনি কুমিল্লা জেলা মুসলিম লীগের সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯৩৭ ও ১৯৪৬ সালে দলের প্রার্থী হিসেবে বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৩৭ সালে মুহাম্মদ আলি জিন্নাহর বাংলা সফরের সময় আবিদুর রেজা চৌধুরীর নেতৃত্বে চল্লিশ হাজার লোক তাকে কুমিল্লায় অভ্যর্থনা জানায়। জিন্নাহ বলেছিলেন যে তার বাংলা সফরে এটি সবচেয়ে বড় সংবর্ধনা সভা।[১]
সম্মাননা
১৯৩০ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে খান বাহাদুর খেতাব প্রদান করেন। মুসলিমদের প্রতি সরকারের আচরণের প্রতিবাদ হিসেবে ১৯৪৬ সালে তিনি এই খেতাব ত্যাগ করেন। ১৯৫৪ সালে পাকিস্তান সরকার তাকে তমগায়ে খিদমত খেতাব দেয়।[১]
মৃত্যু
খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী ১৯৬১ সালের ১৬ জানুয়ারি ইন্তেকাল করেন।[১][২]
আরো দেখুন
- রূপসা জমিদার বাড়ি
- আর্জুমন্দ আলী
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ খান বাহাদুর আবিদুর রেজা চৌধুরী, বাংলাপিডিয়া
- ↑ BanglaNews24.com। "ইতিহাসের এই দিনে বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যু দিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়"। banglanews24.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-০১।