ইন্টার মিলান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Waraka Saki (আলোচনা | অবদান) →বহিঃসংযোগ: সম্প্রসারণ |
|||
১৮০ নং লাইন: | ১৮০ নং লাইন: | ||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
== বহিঃসংযোগ == |
== বহিঃসংযোগ == |
||
{{ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ বিজয়ী}} |
|||
{{fb start}} |
|||
{{জি১৪}} |
{{জি১৪}} |
||
{{fb end}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:ইতালির ফুটবল ক্লাব]] |
[[বিষয়শ্রেণী:ইতালির ফুটবল ক্লাব]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:অনির্বাসিত ফুটবল ক্লাব]] |
[[বিষয়শ্রেণী:অনির্বাসিত ফুটবল ক্লাব]] |
০৫:২৫, ১৪ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পূর্ণ নাম | এফ.সি. ইন্টারন্যাজিওন্যালে মিলানো Football Club Internazionale Milano SpA | ||
---|---|---|---|
ডাকনাম | Nerazzurri (কালো-নীল) La Beneamata(প্রিয় (The Cherished)) | ||
প্রতিষ্ঠিত | ৯ মার্চ, ১৯০৮ | ||
মাঠ | সান সিরো (স্তেদিও গুইসেপ মিয়াজ্জা), মিলান | ||
ধারণক্ষমতা | ৮০,০৭৪ | ||
সভাপতি | স্টিভেন ঝ্যাং | ||
প্রধান কোচ | আন্তোনিও কন্তে | ||
লিগ | সিরি এ | ||
২০১৮-১৯ | সিরি এ, ৪র্থ | ||
|
এফ.সি. ইন্টারন্যাজিওন্যালে মিলানো সংক্ষেপে ইন্টারন্যাজিওন্যালে, ইন্টার বা ইন্টারমিলান ইতালীর মিলান ভিত্তিক পেশাদার ফুটবল দল। ১৯০৮ সালে ক্লাবটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে একমাত্র দল হিসেবে প্রতি বছর শীর্ষ বিভাগ 'সেরি এ' তে খেলার গৌরব অর্জন করে।
দলটি কালো নীল স্ট্রাইপ জার্সি, এবং সাদা শর্টস, সাদা মোজায় খেলে থাকে। দলটির অর্জনে রয়েছে ১৫টি সেরি এ শিরোপা। একমাত্র এসি মিলান এবং জুভেন্টাস এর চাইতে বেশি বার শিরোপা জিততে পেরেছে। কোপা ইতালিয়া এবং ইতালীয় সুপার কাপ মিলিয়ে শিরোপার সংখ্যা ২৯টি।
১৯৬৩-৬৪ এবং ১৯৬৪-৬৫ মৌসুমে দলটি পরপর দুইবার ইউরোপিয়ান কাপ জয় করে। এছাড়া দলটির সংগ্রহে রয়েছে ৩টি উয়েফা কাপ এবং দু'টি বিশ্ব ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ শিরোপা। ইন্টার মিলান ইউরোপের এলিট ক্লাবগুলোর গ্রুপ জি-১৪ এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
ইতিহাস
১৯০৮ সালে এসি মিলান ভেঙ্গে ইন্টার মিলান গঠিত হয়। প্রথম বছরেই তারা স্কুডেট্টো জিতে নেয়। এ দলের কোচ কাম অধিনায়ক ছিলেন ভার্জিলিও ফসেত্তি, যিনি প্রথম বিশ্বযুদ্ধে প্রাণ হারান। পরবর্তী শিরোপা জিততে ১০ বছর অপেক্ষা করতে হয়।
প্রথম কোপা ইতালিয়া শিরোপো জয় করে ১৯৩৮-৩৯ সালে। ১৯৪০ সালে দলটি জয় করে পঞ্চম স্কুডেট্টো। এ দলটির নেতৃত্বে ছিলেন গিওসেপে মিয়েজ্জা, যার নাম অনুসারে পরবর্তীকালে সান সিরো স্টেডিয়ামের নামকরণ করা হয়।
খেলোয়াড়
১ জানুয়ারি ২০২০ অনুযায়ী[১] টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।
|
|
ধারে অন্য দলে
টীকা: পতাকা জাতীয় দল নির্দেশ করে যা ফিফার যোগ্যতার নিয়মের অধীনে নির্ধারিত হয়েছে। খেলোয়াড়দের একাধিক জাতীয়তা থাকতে পারে যা ফিফা ভুক্ত নয়।
|
সমর্থক এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা
ইন্টার মিলান ইতালির সবচেয়ে জনপ্রিয় দল । মোট সমর্থকদের শতকরা ৪১ ভাগ দলটিকে সমর্থন করে থাকেন ।ঐতিহাসিকভাবে এসি মিলান দক্ষিণ ইতালীর শহরের শ্রমিক শ্রেণী সমর্থিত দল ছিল। পক্ষান্তরে অন্য বড় দল ইন্টার ছিল উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণী সমর্থিত দল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে দল দুটি ভিন্ন রাজনৈতিক বলয়ে অবস্থান করছে, কেননা বর্তমানে মিলানের মালিক হচ্ছেন গণমাধ্যম ব্যবসায়ী ও রক্ষণশীল দল থেকে নির্বাচিত ইতালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বার্লুসকনি, এবং ইন্টারের মালিক মধ্য-বামপন্থী তেল ব্যবসায়ী ম্যাসিমো মোরাত্তি। তবুও এসি মিলানের সমর্থকের এখনও সাধারণত বামপন্থী এবং ইন্টারের সমর্থকেরা ডানপন্থী হয়ে থাকেন
ইন্টার মিলান ইতালির সবচেয়ে জনপ্রিয় দল । মোট সমর্থকদের শতকরা ৪১ ভাগ দলটিকে সমর্থন করে থাকেন ।ঐতিহাসিকভাবে এসি মিলান দক্ষিণ ইতালীর শহরের শ্রমিক শ্রেণী সমর্থিত দল ছিল। পক্ষান্তরে অন্য বড় দল ইন্টার ছিল উচ্চবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণী সমর্থিত দল। তবে সাম্প্রতিক সময়ে দল দুটি ভিন্ন রাজনৈতিক বলয়ে অবস্থান করছে, কেননা বর্তমানে মিলানের মালিক হচ্ছেন গণমাধ্যম ব্যবসায়ী ও রক্ষণশীল দল থেকে নির্বাচিত ইতালির সাবেক প্রধানমন্ত্রী সিলভিও বার্লুসকনি, এবং ইন্টারের মালিক মধ্য-বামপন্থী তেল ব্যবসায়ী ম্যাসিমো মোরাত্তি। তবুও এসি মিলানের সমর্থকের এখনও সাধারণত বামপন্থী এবং ইন্টারের সমর্থকেরা ডানপন্থী হয়ে থাকেন ।
এসি মিলানের সাথে ইন্টারের প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা ঐতিহাসিকভাবে চলে আসছে ।দু'দলের সমর্থকদের মধ্যে হাঙ্গামা বেশ নিয়মিত ঘটনা ।২০০৪-০৫ সালের চ্যাম্পিয়নস লীগে দু'দলের কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচটি সমর্থক গোলযোগের কারণে একবার পরিত্যক্ত হয় । জুভেন্টাসের সাথেও ইন্টারের রয়েছে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্ব্বিতা । এ দু'দলের ম্যাচকে 'ডার্বি-ডি-ইতালিয়া' বলা হয়
অর্জন
- স্কুডেট্টো (ইতালীয় চ্যাম্পিয়নশিপ)
- শিরোপা (১৮): ১৯০৯-১০; ১৯১৯-২০; ১৯২৯-৩০; ১৯৩৭-৩৮; ১৯৩৯-৪০; ১৯৫২-৫৩; ১৯৫৩-৫৪; ১৯৬২-৬৩; ১৯৬৪–৬৫; ১৯৬৫-৬৬; ১৯৭০-৭১; ১৯৭৯-৮০; ১৯৮৮-৮৯; ২০০৫-০৬; ২০০৬-৭ ; ২০০৭-০৮ ; ২০০৮-০৯;২০০৯-২০১০
- রানার্স-আপ (১৪): ১৯৩২–৩৩; ১৯৩৩–৩৪; ১৯৩৪–৩৫; ১৯৪০–৪১; ১৯৪৫–৪৬; ১৯৪৮–৪৯; ১৯৫০–৫১; ১৯৬১–৬২; ১৯৬৩–৬৪; ১৯৬৬–৬৭; ১৯৬৯–৭০; ১৯৯২–৯৩; ১৯৯৭–৯৮; ২০০২–০৩
- কোপা ইতালিয়া (ইতালীয় কাপ)
- সুপার কোপা ডি লিগা (ইতালীয় সুপার কাপ)
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ (সাবেক ইউরোপীয়ান কাপ)
- উয়েফা কাপ উইনার্স কাপ
- উয়েফা কাপ
- মিত্রোপা কাপ
- রানার্স-আপ (১): ১৯৩২-৩৩
কোম্পানী হিসেবে ইন্টারন্যাজিওন্যালে
২০০৫-০৬ সালে ধনী ক্লাবগুলোর কাতারে ইন্টারন্যাজিওন্যালের অবস্থান ছিল ৭ম । দলটির আয়ের পরিমাণ ছিল ২০৬ মিলিয়ন ইউরো
সার্ট স্পন্সর এবং প্রস্তুতকারী
মেয়াদ | পোশাক প্রস্তুতকারী | সার্ট স্পন্সর |
---|---|---|
১৯৭৯-৮০ | পুমা | নেই |
১৯৮১-৮২ | ইনো-হিট | |
১৯৮২-৮৬ | মেক স্পোর্ট | মিসুরা |
১৯৮৬-৮৮ | লে কক স্পোর্টলিফ | |
১৯৮৮-৯১ | ইউনিস্পোর্ট | |
১৯৯১-৯২ | আমব্রো | ফিটজার |
১৯৯২-৯৫ | ফিরুচ্চি | |
১৯৯৫-৯৮ | পিরেল্লি | |
১৯৯৮– | নাইকি | পিরেল্লি |