ম্যাথু মেনার্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১০০ নং লাইন: ১০০ নং লাইন:
শুরুতে মেনার্ড আক্রমণধর্মী ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত ছিলেন ও দৃষ্টিনন্দন স্ট্রোকপ্লের কারণে সকলের নজর কাড়েন। পরবর্তীকালে [[উইকেট-রক্ষক|উইকেট-রক্ষণের]] দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। গ্ল্যামারগনের সদস্য থাকাবস্থায় ৪২.৫৩ [[ব্যাটিং গড়|গড়ে]] [[রান (ক্রিকেট)|রান]] তুলেন এবং গ্লাভস হাতে নিয়ে ৩৭২ ক্যাচ ও ৭ [[স্ট্যাম্প (ক্রিকেট)|স্ট্যাম্পিং]] করেন তিনি। তবে, বহুবার ইংল্যান্ডের ক্যাপ পরিধান করলেও কাউন্টির ক্রীড়াশৈলী টেস্টে প্রয়োগ করতে পারেননি তিনি।
শুরুতে মেনার্ড আক্রমণধর্মী ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত ছিলেন ও দৃষ্টিনন্দন স্ট্রোকপ্লের কারণে সকলের নজর কাড়েন। পরবর্তীকালে [[উইকেট-রক্ষক|উইকেট-রক্ষণের]] দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। গ্ল্যামারগনের সদস্য থাকাবস্থায় ৪২.৫৩ [[ব্যাটিং গড়|গড়ে]] [[রান (ক্রিকেট)|রান]] তুলেন এবং গ্লাভস হাতে নিয়ে ৩৭২ ক্যাচ ও ৭ [[স্ট্যাম্প (ক্রিকেট)|স্ট্যাম্পিং]] করেন তিনি। তবে, বহুবার ইংল্যান্ডের ক্যাপ পরিধান করলেও কাউন্টির ক্রীড়াশৈলী টেস্টে প্রয়োগ করতে পারেননি তিনি।


১৯৮৫ সালে গ্ল্যামারগনের সদস্যরূপে যোগ দেন। অভিষেক খেলাতেই মনোরম সেঞ্চুরি করেন তিনি। পরপর তিনটি ছক্কা হাঁকিয়ে শতরানের কোটা পার করেন। ১৯৮৬ সালে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে সহস্রাধিক রান তুলেন। গ্ল্যামারগনের খেলোয়াড়ী জীবনের ৫৪টি সেঞ্চুরি যে-কোন খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশী। এরফলে ইংরেজ দল নির্বাচকমণ্ডলী কর্তৃক আহুত হন ও ১৯৮৮ সালে ওভালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন। ১৯৮৯ সালে আবারো তিনি খেলেন। তবে, [[মাইক গ্যাটিং|মাইক গ্যাটিংয়ের]] নেতৃত্বে বর্ণবৈষম্যবাদ নীতিতে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত তৎকালীন দক্ষিণ আফ্রিকায় [[South African rebel tours|বিতর্কিত সফরে]] গেলে তার খেলোয়াড়ী জীবন থমকে দাঁড়ায়। এ সফরের বিষয়ে স্বীকারোক্তিতে তিনি বলেন যে, ইংল্যান্ড দল থেকে বাদ পড়ার প্রেক্ষিতে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যেই তার এই অংশগ্রহণ ছিল। তিন বছরের জন্য তাকে টেস্ট খেলার অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়। [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া একাদশের]] বিপক্ষে গ্ল্যামারগনের সদস্যরূপে [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] প্রেক্ষিতে ১৯৯৩ সালে [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ সিরিজে]] অংশ নেয়ার জন্য তাকে দলে মনোনীত করা হয়। তবে সিরিজে [[ক্রিকেট ব্যাট|ব্যাট]] হাতে তেমন সফলতা পাননি।
১৯৮৫ সালে গ্ল্যামারগনের সদস্যরূপে যোগ দেন। অভিষেক খেলাতেই মনোরম সেঞ্চুরি করেন তিনি। পরপর তিনটি ছক্কা হাঁকিয়ে শতরানের কোটা পার করেন। ১৯৮৬ সালে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে সহস্রাধিক রান তুলেন। গ্ল্যামারগনের খেলোয়াড়ী জীবনের ৫৪টি সেঞ্চুরি যে-কোন খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশি। এরফলে ইংরেজ দল নির্বাচকমণ্ডলী কর্তৃক আহুত হন ও ১৯৮৮ সালে ওভালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন। ১৯৮৯ সালে আবারো তিনি খেলেন। তবে, [[মাইক গ্যাটিং|মাইক গ্যাটিংয়ের]] নেতৃত্বে বর্ণবৈষম্যবাদ নীতিতে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত তৎকালীন দক্ষিণ আফ্রিকায় [[South African rebel tours|বিতর্কিত সফরে]] গেলে তার খেলোয়াড়ী জীবন থমকে দাঁড়ায়। এ সফরের বিষয়ে স্বীকারোক্তিতে তিনি বলেন যে, ইংল্যান্ড দল থেকে বাদ পড়ার প্রেক্ষিতে [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] অঙ্গনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যেই তার এই অংশগ্রহণ ছিল। তিন বছরের জন্য তাকে টেস্ট খেলার অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়। [[অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দল|অস্ট্রেলিয়া একাদশের]] বিপক্ষে গ্ল্যামারগনের সদস্যরূপে [[সেঞ্চুরি (ক্রিকেট)|সেঞ্চুরির]] প্রেক্ষিতে ১৯৯৩ সালে [[দি অ্যাশেজ|অ্যাশেজ সিরিজে]] অংশ নেয়ার জন্য তাকে দলে মনোনীত করা হয়। তবে সিরিজে [[ক্রিকেট ব্যাট|ব্যাট]] হাতে তেমন সফলতা পাননি।


ঘরোয়া ক্রিকেটে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত গ্ল্যামারগনকে পাঁচ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুম]] [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্ব]] করেন। তন্মধ্যে, ১৯৯৭ সালে [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের]] শিরোপা জয়ে দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি। ১৯৭৭ সালের পর কাপ ফাইনালে [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসে]] ২০০০ সালে দলকে নিয়ে যান। একই বছর শেষবারের মতো ইংল্যান্ড দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছিল তাকে। কিন্তু তিনি মাত্র ৩ ও [[শূন্য রান|০]] [[রান (ক্রিকেট)|রান]] তুলেন।
ঘরোয়া ক্রিকেটে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত গ্ল্যামারগনকে পাঁচ [[মৌসুম (ক্রীড়া)|মৌসুম]] [[অধিনায়ক (ক্রিকেট)|অধিনায়কত্ব]] করেন। তন্মধ্যে, ১৯৯৭ সালে [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের]] শিরোপা জয়ে দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি। ১৯৭৭ সালের পর কাপ ফাইনালে [[লর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড|লর্ডসে]] ২০০০ সালে দলকে নিয়ে যান। একই বছর শেষবারের মতো ইংল্যান্ড দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছিল তাকে। কিন্তু তিনি মাত্র ৩ ও [[শূন্য রান|০]] [[রান (ক্রিকেট)|রান]] তুলেন।

১৮:২৯, ১০ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ম্যাথু মেনার্ড
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামম্যাথু পিটার মেনার্ড
জন্ম (1966-03-21) ২১ মার্চ ১৯৬৬ (বয়স ৫৮)
ওল্ডহাম, ল্যাঙ্কাশায়ার, ইংল্যান্ড
উচ্চতা৫ ফুট ১০.৫ ইঞ্চি (১.৭৯ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান, মাঝে-মধ্যে উইকেট-রক্ষক
সমারসেট ক্রিকেট পরিচালক
সম্পর্কটম মেনার্ড (পুত্র, প্রয়াত)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৫৩২)
৪ আগস্ট ১৯৮৮ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১২৪)
১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৪ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ ওডিআই১৫ জুলাই ২০০০ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৮৫-২০৫গ্ল্যামারগন
১৯৮৮মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব
১৯৯০-১৯৯২নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস
১৯৯৭-১৯৯৮ওতাগো
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১৪ ৩৯৫ ৪৩৪
রানের সংখ্যা ৮৭ ১৫৬ ২৪,৭৯৯ ১৩,৫০৬
ব্যাটিং গড় ১০.৮৭ ১৪.১৮ ৪২.৫৩ ৩৬.৮০
১০০/৫০ ০/০ ০/০ ৫৯/১৩১ ১৬/৮১
সর্বোচ্চ রান ৩৫ ৪১ ২৪৩ ১৫১*
বল করেছে ১,১৭১ ৩০৭
উইকেট
বোলিং গড় ১৪৯.১৬ ৯৪.৬৬
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ৩/২১ ১/১৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৩/– ৪/– ৩৭২/৭ ১৮৩/৫
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৩ আগস্ট ২০১৭

ম্যাথু পিটার মেনার্ড (ইংরেজি: Matthew Maynard; জন্ম: ২১ মার্চ, ১৯৬৬) ল্যাঙ্কাশায়ারের ওল্ডহাম এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক প্রথিতযশা ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[১] ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে গ্ল্যামারগনের প্রতিনিধিত্ব করেন। বর্তমানে সমারসেট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের ক্রিকেট পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন ম্যাথু মেনার্ড। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ইংল্যান্ডের পক্ষে চার টেস্ট ও চৌদ্দটি একদিনের আন্তর্জাতিক খেলেছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

শুরুতে মেনার্ড আক্রমণধর্মী ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত ছিলেন ও দৃষ্টিনন্দন স্ট্রোকপ্লের কারণে সকলের নজর কাড়েন। পরবর্তীকালে উইকেট-রক্ষণের দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি। গ্ল্যামারগনের সদস্য থাকাবস্থায় ৪২.৫৩ গড়ে রান তুলেন এবং গ্লাভস হাতে নিয়ে ৩৭২ ক্যাচ ও ৭ স্ট্যাম্পিং করেন তিনি। তবে, বহুবার ইংল্যান্ডের ক্যাপ পরিধান করলেও কাউন্টির ক্রীড়াশৈলী টেস্টে প্রয়োগ করতে পারেননি তিনি।

১৯৮৫ সালে গ্ল্যামারগনের সদস্যরূপে যোগ দেন। অভিষেক খেলাতেই মনোরম সেঞ্চুরি করেন তিনি। পরপর তিনটি ছক্কা হাঁকিয়ে শতরানের কোটা পার করেন। ১৯৮৬ সালে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে সহস্রাধিক রান তুলেন। গ্ল্যামারগনের খেলোয়াড়ী জীবনের ৫৪টি সেঞ্চুরি যে-কোন খেলোয়াড়ের চেয়ে বেশি। এরফলে ইংরেজ দল নির্বাচকমণ্ডলী কর্তৃক আহুত হন ও ১৯৮৮ সালে ওভালে সফরকারী ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে খেলার জন্য মনোনীত হন। ১৯৮৯ সালে আবারো তিনি খেলেন। তবে, মাইক গ্যাটিংয়ের নেতৃত্বে বর্ণবৈষম্যবাদ নীতিতে আন্তর্জাতিকভাবে নিষিদ্ধঘোষিত তৎকালীন দক্ষিণ আফ্রিকায় বিতর্কিত সফরে গেলে তার খেলোয়াড়ী জীবন থমকে দাঁড়ায়। এ সফরের বিষয়ে স্বীকারোক্তিতে তিনি বলেন যে, ইংল্যান্ড দল থেকে বাদ পড়ার প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যেই তার এই অংশগ্রহণ ছিল। তিন বছরের জন্য তাকে টেস্ট খেলার অনুপযোগী ঘোষণা করা হয়। অস্ট্রেলিয়া একাদশের বিপক্ষে গ্ল্যামারগনের সদস্যরূপে সেঞ্চুরির প্রেক্ষিতে ১৯৯৩ সালে অ্যাশেজ সিরিজে অংশ নেয়ার জন্য তাকে দলে মনোনীত করা হয়। তবে সিরিজে ব্যাট হাতে তেমন সফলতা পাননি।

ঘরোয়া ক্রিকেটে ১৯৯৫ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত গ্ল্যামারগনকে পাঁচ মৌসুম অধিনায়কত্ব করেন। তন্মধ্যে, ১৯৯৭ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয়ে দলকে নেতৃত্ব দেন তিনি। ১৯৭৭ সালের পর কাপ ফাইনালে লর্ডসে ২০০০ সালে দলকে নিয়ে যান। একই বছর শেষবারের মতো ইংল্যান্ড দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছিল তাকে। কিন্তু তিনি মাত্র ৩ ও রান তুলেন।

কোচিং

সেপ্টেম্বর, ২০০৪ সালে ইংল্যান্ড দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিযুক্ত হন। এর পরপরই তিনি খেলোয়াড়ী জীবন থেকে তার অবসরের ঘোষণা দেন। আন্তর্জাতিক কোচ হিসেবে স্বল্পকালীন দায়িত্বে থাকাকালে কিছু বিতর্কের সৃষ্টি করেন। সাবেক ইংরেজ দলনেতা মাইক অ্যাথারটন তার দায়িত্বের বিষয়ে সমালোচনা করে বলেন যে, দক্ষিণ আফ্রিকায় বিতর্কিত সফরের সাথে জড়িত কাউকে এ দায়িত্বে দেয়া উচিত হয়নি। সাবেক কোচ কিথ ফ্লেচারের কাছ থেকেও তিনি সমালোচিত হন। মদ্যপান ও আড্ডারত কাউকে তরুণ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের কাছে কিছু শিখতে পারবে না বলে জানান। এর পাল্টা জবাবে তিনি ফ্লেচারের ব্যবস্থাপনার দক্ষতার বিষয়ে প্রশ্ন তুলেন। মেনার্ড কোচের দায়িত্ব চালিয়ে যেতে থাকেন ও একপর্যায়ে ইংরেজ দলের জন্য পেশাদারী পর্যায়ের উপযোগী গানের সুর তৈরী করতে থাকেন।

২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর ডানকান ফ্লেচারের পদত্যাগের পর মে, ২০০৭ সালে অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার মেনার্ডের স্থলাভিষিক্ত হন। এ ঘোষণার পর এক স্বাক্ষাৎকারের মেনার্ড বলেন যে, ইন্ডিয়ান ক্রিকেট একাডেমি থেকে তার নিযুক্তির বিষয়ে প্রস্তাবনা এসেছে।[২] এরপূর্বে তিনি দক্ষিণ আফ্রিকান ঘরোয়া ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেটের ছয়টি দলের অন্যতম নশুয়া টাইটান্সকে পরিচালনা করেন। প্রথম মৌসুমে ব্যাপক অর্থেই সফলতা পান তিনি। ঘরোয়া চারদিনের প্রতিযোগিতা সুপারস্পোর্ট সিরিজের শিরোপা জিতে তার দল ও মিওয়ে টি২০ চ্যালেঞ্জ টি২০ প্রতিযোগিতার ট্রফিও পায় দলটি। ২০১৪ মৌসুম শেষে ডেভিড নসওয়ার্থির প্রত্যাবর্তনের পর মেনার্ড সমারসেট দলের ক্রিকেট পরিচালকরূপে যোগ দেন।[৩]

১৯৯৮ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা ক্রিকেটার হিসেবে মনোনীত হন।[৪] ১৮ জুন, ২০১২ তারিখে তার সন্তান টম মেনার্ডকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।

তথ্যসূত্র

  1. Bateman, Colin (১৯৯৩)। If The Cap Fits (ইংরেজি ভাষায়)। Tony Williams Publications। পৃষ্ঠা 117। আইএসবিএন 1-869833-21-X 
  2. "Maynard offered role with India"BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ মে ২০০৭। 
  3. "Matthew Maynard: Somerset appoint ex-Glamorgan coach" (ইংরেজি ভাষায়)। BBC Sport। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  4. "Wisden Cricketers of the Year" (ইংরেজি ভাষায়)। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২১ 

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ