সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, ঢাকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ {{সূত্র তালিকা}} যোগ |
|||
| ২০ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের কলেজ]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের কলেজ]] |
||
০১:৩০, ৪ জানুয়ারি ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
| ধরন | শারীরিক শিক্ষা কলেজ |
|---|---|
| স্থাপিত | ১৯৫৪ |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ১০ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ৬৫ |
| অবস্থান | , |
| শিক্ষাঙ্গন | মোহাম্মদপুর |
 | |
সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, ঢাকা বাংলাদেশের একটি শারীরিক শিক্ষা কলেজ যা বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের শারীরিক শিক্ষা সম্পর্কিত শিক্ষা প্রদান করে থাকে।
ইতিহাস
১৯৫৪ সালে প্রথমে শারীরিক শিক্ষা কলেজ ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর রাজবাড়ীতে স্থাপিত হয়।[১] ১৯৫৫ সালে কলেজটি ঢাকার আরমানিটোলায় স্থানান্তরিত হয়। এরপর এটি নারিন্দার ডারফিন হোস্টেল ও আলিয়া মাদ্রাসায় স্থানান্তরিত হয়। অবশেষে ১৯৬২ সালে ঢাকার মোহাম্মদপুরে প্রথম সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ হিসাবে স্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত হয়।[২]
সু্যোগ - সুবিধা
সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ একটি পূর্ণ আবাসিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি ৭.৯০ একর জমির উপর অবস্থিত। কলেজের ছাত্র ও ছাত্রীদের একটি করে আবাসিক হোস্টেল বিদ্যমান। এছাড়াও স্টাফদের জন্য একটি আবাসিক ভবন, একটি প্রশাসনিক ভবন, একটি কলেজ ভবন, একটি ৪০০ মিটার রানিং ট্র্যাক, একটি সুইমিংপুল, একটি বাস্কেটবল কোর্ট এবং একটি জিমনেশিয়াম রয়েছে। সব রকমের ইনডোর-আউটডোর খেলার সরঞ্জামাদি কলেজ ক্যাম্পাসে পাওয়া যায়। প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে শুধুমাত্র বিপিএড ডিগ্রি প্রদান করে থাকে।
সরকারি শারীরিক শিক্ষা কলেজ, ঢাকা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। সব শিক্ষা বিষয়ক কার্যক্রম কলেজে ইংরেজি পরিচালিত হয়।