মোংলা উপজেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২২°২৯′১৪″ উত্তর ৮৯°৩৬′৩২″ পূর্ব / ২২.৪৮৭২২° উত্তর ৮৯.৬০৮৮৯° পূর্ব / 22.48722; 89.60889
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৮ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
# মিঠাখালী ইউনিয়ন
# মিঠাখালী ইউনিয়ন
# সোনাইলতলা ইউনিয়ন
# সোনাইলতলা ইউনিয়ন
# সুন্দরবন ইউনিয়ন এবং
# সুন্দরবন ইউনিয়ন
এবং
# চিলা ইউনিয়ন
# চিলা ইউনিয়ন

== পেশা ==
== পেশা ==
কৃষি:২১.৪১%
কৃষি:২১.৪১%

১৬:০০, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মোংলা
উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°২৯′১৪″ উত্তর ৮৯°৩৬′৩২″ পূর্ব / ২২.৪৮৭২২° উত্তর ৮৯.৬০৮৮৯° পূর্ব / 22.48722; 89.60889 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
জেলাবাগেরহাট জেলা
আয়তন
 • মোট১,৪৬১.২২ বর্গকিমি (৫৬৪.১৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট১,৭৮,৫০৩
 • জনঘনত্ব১২০/বর্গকিমি (৩২০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৬৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৪০ ০১ ৫৮
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

মোংলা উপজেলা বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।

অবস্থান ও আয়তন

মংলা উপজেলা বাংলাদেশের দক্ষিণে অবিস্থত। এটি বাগেরহাট জেলার অন্তর্গত। এর আয়তন ১,৪৬১.২২ বর্গকিলোমিটার[২]। মংলা উপজেলার উত্তর দিকে রামপাল উপজেলা, পশ্চিমে দাকোপ উপজেলা, পূবে মোড়েলগঞ্জ উপজেলাশরণখোলা উপজেলা এবং দক্ষিণে সুন্দরবনবঙ্গোপসাগর অবস্থিত।

মংলা উপজেলায় দুটি নদী অবস্থিত পশুর ও মংলা নদী।

প্রশাসনিক এলাকা

এই উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ -

  1. চাঁদপাই ইউনিয়ন
  2. বুড়িরডাঙ্গা ইউনিয়ন
  3. মিঠাখালী ইউনিয়ন
  4. সোনাইলতলা ইউনিয়ন
  5. সুন্দরবন ইউনিয়ন
এবং
  1. চিলা ইউনিয়ন

পেশা

কৃষি:২১.৪১% জেলে:৬.২৩% কৃষি শ্রমিক:১৩.৩৯% ব্যবসা বাণিজ্য:১৫.০৯% পরিবহন:১.৯৪% চাকরি:১৬.২৭% অন্যান্য:১৩.২৬%

জমি

জনসংখ্যার উপাত্ত

মংলার জনসংখ্যা প্রায় ১৩৭৯৪৭। পুরুষ:৫৪.৭৩% নারী:৪৫.২৪% মংলা উপজেলার জনসংখ্যা ৭৭৯৯৫

ধর্মের শতকরা হার

মুসলিম:৭১.৩১% হিন্দু:২৪.৯৫% অন্য:৩১.৭৪% মসজিদ আছে ৮৪ টি, মন্দির আছে ২৯ টি, টম্ফ ২টি, গীর্জা ১১টি।

শিক্ষা

শিক্ষা ও সাক্ষরতার হার ৪২.৮০% পুরুষ ৪৯.৬% মহিলা ৩৪.২%

কলেজ ৪টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২০টি, জুনিয়র স্কুল একটি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ১টি, বেসরকারকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৯টি, মাদ্রাসা ১৮টি।

অর্থনীতি

এ উপজেলার অধিকাংশ মানুষ মোংলা বন্দরকে কেন্দ্র করে জীবিকা বাহন করত। কিন্তু বন্দরের অবস্থা গত দুই দশক ধরে খারাপ হতে থাকে। এর ফলে এখানকার লোকজন অন্যান্য পেশায় নিজেদেরকে নিয়োজিত করে।

এই এলাকায় প্রচুর চিংড়ী ঘের রয়েছে , যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে বিশাল ভূমিকা রাখছে।

এখানে ১ টি ইপিজেড আছে, যা বহু লোকের কর্মসংস্থান করেছে।

এ ছাড়া মংলায় বেশ কয়েকটি সিমেন্ট ফ্যাক্টরি সহ এলপি গ্যাস ফ্যাক্টরি রয়েছে।

কৃতী ব্যক্তিত্ব

বিবিধ

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে মোংলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারী ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. Moshfequr Rahman। "Mongla Upazila"। বাংলাপিডিয়া। ৯ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জানুয়ারী ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ