তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ImranAvenger (আলোচনা | অবদান)
{{একটি উৎস}} ও {{সূত্র উন্নতি}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং)
Moheen (আলোচনা | অবদান)
Moheen তিব্বতী বৌদ্ধধর্ম কে তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন
(কোনও পার্থক্য নেই)

১৬:০২, ১২ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বৌদ্ধধর্মের নিংমা ধারার প্রবর্তক গুরু পদ্মসম্ভব। চিত্রে তাঁর উন্মীলিত নেত্রদ্বয় বিশেষ একপ্রকার ধ্যানের অন্যতম বৈশিষ্ট্য[১]

তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম হল হিমালয়ের কোলে অবস্থিত বিশেষ কিছু অঞ্চলে চর্চিত বৌদ্ধধর্ম যা তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে এক স্বতন্ত্র রূপ লাভ করেছে। মূলত তিব্বত, ভুটান, ভারতের সিকিম, লাদাখ উপত্যকা, তাওয়াং, মঙ্গোলিয়া, রাশিয়া, এবং উত্তর-পূর্ব চীনের কিছু অংশের অধিবাসীগণ অনুশীলন করে থাকে তিব্বতি বৌদ্ধধর্ম। তিব্বতি বৌদ্ধধর্মে বিবিধ প্রকারের ধারা এবং মতবাদের অস্তিত্ব থাকলেও এটি মূখ্যত চার ধারায় বিভক্ত, যথা, নিংমা, কাগিয়ু, গেলুগ এবং সাক্য। বৌদ্ধধর্মের এই সকল ধারাই তিনটি মূল শাখা মহাযান, হীনযান এবং বজ্রযানের শিক্ষার আদর্শ বহন করে চলেছে। যদিও গেলুগ ধারার মত কোন কোন মতানুসারে বজ্রযান মহাযানেরই একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।

পাদটীকা

  1. Wallace, 1999: 183