খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে বিষয়শ্রেণী:খুলনা বিভাগের পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট-এ স্থানান্তরিত |
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রতিষ্ঠিত সরানো হয়েছে |
||
৫৭ নং লাইন: | ৫৭ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ পাকিস্তানে প্রতিষ্ঠিত]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রতিষ্ঠিত]] |
০৪:৩৭, ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | সরকারী পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬৩ |
অধ্যক্ষ | প্রকৌশলী অনিমেষ পাল |
শিক্ষার্থী | ৪০০০ |
অবস্থান | ২২°৫০′৪৩″ উত্তর ৮৯°৩২′৩৫″ পূর্ব / ২২.৮৪৫৩২৫° উত্তর ৮৯.৫৪৩১৬৪° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | খুলনা শহরে ২১.৪ একর (৮.৭ হেক্টর) |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ কারিগরী শিক্ষা বোর্ড |
ওয়েবসাইট | www |
খুলনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট বাংলাদেশের একটি বৃহৎ কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে এখানে চার হাজার ছাত্র/ছাত্রী পড়ালেখা করছে।[১]
ইতিহাস
পাকিস্তানের প্রথম পাঁচ বছরমেয়াদী পরিকল্পনার (১৯৫৫-৬০) অংশ হিসেবে খুলনায় একটি প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কাজ শুরু হয়। এই পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটটি ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
বিভাগ
প্রায় ৩৮০০ শিক্ষার্থী এই প্রতিষ্ঠানের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমার জন্য পড়াশুনা করছে। বর্তমানে, এখানে ৯টি শিক্ষা বিভাগ রয়েছে। প্রতি বছর ডিপ্লোমার জন্য প্রায় ৭০০ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। এই বিভাগগুলি এবং ইনস্টিটিউটগুলিতে প্রায় একশত শিক্ষক শিক্ষা দেন। খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের নিম্নলিখিত বিভাগ রয়েছে:
- কম্পিউটার প্রযুক্তি
- সিভিল প্রযুক্তি
- ইলেকট্রিক্যাল প্রযুক্তি
- পাওয়ার প্রযুক্তি
- মেকানিক্যাল প্রযুক্তি
- ইলেকট্রনিক্স প্রযুক্তি
- আইপিসিটি প্রযুক্তি
- ইএনভিটি
- আরএসি
ছাত্রাবাস
২০০৮ সাল থেকে খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্রাবাস বন্ধ আছে।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৮ জানুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৬।
বহিঃসংযোগ
উইকিমিডিয়া কমন্সে খুলনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।