সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ২টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
Habibshohag123 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২০ নং লাইন: ২০ নং লাইন:


==ইতিহাস==
==ইতিহাস==
এ অঞ্চলের নারী শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে ১৯৬৩ সালের ১৯ মার্চ স্থাপিত হয় রংপুর মহিলা কলেজ নামে প্রতিষ্ঠানটির। পরবর্তীতে তদানীন্তন নারী কল্যাণ সংস্থা এবং জনতার দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৬৯ সালের ১৯ জুন কলেজ পরিচালনা কমিটির সভায় কলেজটির নাম বেগম রোকেয়া কলেজ করার প্রস্তাব পাশ হয়। প্রথমে বে-সরকারি ভাবে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ডিগ্রী (পাস) কোর্সের বিজ্ঞান এবং মানবিক শাখা নিয়ে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে ১৯৭৯ ইং সালে কলেজটি সরকারিকরণের পর ১৯৮৫ ইং সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ০৬ টি মানবিক বিষয়ে (বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি)অনার্স পাঠদানের মঞ্জুরী প্রাপ্ত হয় এবং ১৯৯৫ ইং সালে উক্ত ০৬ টি বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মাস্টার্স শেষ পর্ব কোর্স চালুর অনুমতি পায়। কলেজটি ৩.৬৬ একর জমির উপর স্থাপিত। এই জমিটি বরদা সুন্দরী নামক জমিদারের পরিত্যাক্ত সম্পত্তি ছিল। কলেজের প্রথম প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ সেসময়ের রংপুরের জেলা প্রশাসকের সহধর্মিনী মিসেস এলেন এ সাত্তার।
এ অঞ্চলের নারী শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে ১৯৬৩ সালের ১৯ মার্চ স্থাপিত হয় রংপুর মহিলা কলেজ নামে প্রতিষ্ঠানটির। পরবর্তীতে তদানীন্তন নারী কল্যাণ সংস্থা এবং জনতার দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৬৯ সালের ১৯ জুন কলেজ পরিচালনা কমিটির সভায় কলেজটির নাম বেগম রোকেয়া কলেজ করার প্রস্তাব পাশ হয়। প্রথমে বে-সরকারি ভাবে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ডিগ্রী (পাস) কোর্সের বিজ্ঞান এবং মানবিক শাখা নিয়ে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে ১৯৭৯ ইং সালে কলেজটি সরকারিকরণের পর ১৯৮৫ ইং সালে [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়]] কর্তৃক ০৬ টি মানবিক বিষয়ে (বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি)অনার্স পাঠদানের মঞ্জুরী প্রাপ্ত হয় এবং ১৯৯৫ ইং সালে উক্ত ০৬ টি বিষয়ে [[জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়]] কর্তৃক মাস্টার্স শেষ পর্ব কোর্স চালুর অনুমতি পায়। কলেজটি ৩.৬৬ একর জমির উপর স্থাপিত। এই জমিটি বরদা সুন্দরী নামক জমিদারের পরিত্যাক্ত সম্পত্তি ছিল। কলেজের প্রথম প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ সেসময়ের [[রংপুর জেলা|রংপুরের জেলা]] প্রশাসকের সহধর্মিনী মিসেস এলেন এ সাত্তার।
==অনুষদ সুমহ==
==অনুষদ সুমহ==


৩৮ নং লাইন: ৩৮ নং লাইন:


==অর্জন সমূহ ==
==অর্জন সমূহ ==
'''একাডেমিক পর্যায়ে''' শিক্ষা প্রসারে বিশেষ অবদানের জন্য কলেজটি ১৯৮৮ এবং ২০০২ সালে রংপুর জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি অর্জন করে। ২০০৮ সালে মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষায় ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিষয়ে ১৭ জন, দর্শন বিষয়ে ০৪ জন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে ০১ জন; ২০০৭ সালে ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিষয়ে ০৭ জন, ২০০৬ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে ০২ জন শিক্ষার্থী প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়।
'''একাডেমিক পর্যায়ে''' শিক্ষা প্রসারে বিশেষ অবদানের জন্য কলেজটি ১৯৮৮ এবং ২০০২ সালে [[রংপুর জেলা|রংপুর জেলার]] শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি অর্জন করে। ২০০৮ সালে মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষায় ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিষয়ে ১৭ জন, দর্শন বিষয়ে ০৪ জন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে ০১ জন; ২০০৭ সালে ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিষয়ে ০৭ জন, ২০০৬ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে ০২ জন শিক্ষার্থী প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়।


'''সাহিত্যি এবং সংস্কৃতি পর্যায়ে''' জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য এবং সংস্কৃতি প্রতিযোগিতা ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯ এ দেশাত্নবোধক, নজরুল গীতিতে অঞ্চল পর্যায়ে প্রথম, বিভাগীয় পর্যায়ে ১ম স্থান অর্জন করে। ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ আয়োজিত ৫ম বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ২০১১ এ বারোয়ারি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় এ কলেজ চ্যাম্পিয়ন। UN WOMENজাতিসংঘ নারী বিষয়ক সংস্থা এবং বিডিএফ আয়োজিত নারীর প্রতি সহিংসতা আর নয় শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১১ এর এ কলেজ রংপুর বিভাগে চ্যাম্পিযন হয়। FPABআয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০০৯, ২০১০ এ জেলা পর্যায়ে ১ম, ২য় এবং বিভাগীয় পর্যায়ে ২য় স্থান অর্জন করে। রোকেয়া দিবস ২০১১ রোকেয়া ফোরাম, রংপুর আয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতায় এ কলেজ চ্যাম্পিয়ন হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী আয়োজিত ২০১১ নজরুল গীতি প্রতিযোগিতায় জেলা পর্যায় এ কলেজ ১ম, বিভাগীয় পর্যায়ে ১ম এবং জাতীয় পর্যায়ে ২য় স্থান অর্জন করে।
'''সাহিত্যি এবং সংস্কৃতি পর্যায়ে''' জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য এবং সংস্কৃতি প্রতিযোগিতা ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯ এ দেশাত্নবোধক, [[নজরুলগীতি|নজরুল গীতিতে]] অঞ্চল পর্যায়ে প্রথম, বিভাগীয় পর্যায়ে ১ম স্থান অর্জন করে। ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ আয়োজিত ৫ম বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ২০১১ এ বারোয়ারি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় এ কলেজ চ্যাম্পিয়ন। UN WOMENজাতিসংঘ নারী বিষয়ক সংস্থা এবং বিডিএফ আয়োজিত নারীর প্রতি সহিংসতা আর নয় শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১১ এর এ কলেজ [[রংপুর বিভাগ|রংপুর বিভাগে]] চ্যাম্পিযন হয়। FPABআয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০০৯, ২০১০ এ জেলা পর্যায়ে ১ম, ২য় এবং বিভাগীয় পর্যায়ে ২য় স্থান অর্জন করে। রোকেয়া দিবস ২০১১ রোকেয়া ফোরাম, রংপুর আয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতায় এ কলেজ চ্যাম্পিয়ন হয়। [[বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী]] আয়োজিত ২০১১ নজরুল গীতি প্রতিযোগিতায় জেলা পর্যায় এ কলেজ ১ম, বিভাগীয় পর্যায়ে ১ম এবং জাতীয় পর্যায়ে ২য় স্থান অর্জন করে।


'''ক্রীড়া পর্যায়ে''' ১৯৯৫ সালে কমনোয়েলথ গেমসে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা হ্যান্ডবল টীমে এ কলেজের ০৩ জন কৃতি ছাত্রী অংশগ্রহণ করেছিল। <ref>[http://www.rangpur.gov.bd/site/education_institute/cc45c563-1932-11e7-83d4-286ed488c766/%20সরকারি%20বেগম%20রোকেয়া%20কলেজ,রংপুর। সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ,রংপুর।]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=নভেম্বর ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }} বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন</ref>
'''ক্রীড়া পর্যায়ে''' ১৯৯৫ সালে কমনোয়েলথ গেমসে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা হ্যান্ডবল টীমে এ কলেজের ০৩ জন কৃতি ছাত্রী অংশগ্রহণ করেছিল। <ref>[http://www.rangpur.gov.bd/site/education_institute/cc45c563-1932-11e7-83d4-286ed488c766/%20সরকারি%20বেগম%20রোকেয়া%20কলেজ,রংপুর। সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ,রংপুর।]{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=নভেম্বর ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }} বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন</ref>

১৮:২০, ২৮ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ, রংপুর
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত১৯৬৩ [১]
অধ্যক্ষপ্রফেসর ড. মো: আব্দুল লতিফ মিয়া [২]
ঠিকানা
পূর্ব শালবন
, ,
শিক্ষাঙ্গনশহর
সংক্ষিপ্ত নামস.বে.র.ক
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, দিনাজপুর
ওয়েবসাইটwww.gbrcr.gov.bd

সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজ পূর্ব শালবন রংপুর বাংলাদেশের একটি সরকারি কলেজ । এই কলেজটি " বেগম রোকেয়া মহিলা কলেজ " নামে পরিচিত। [৩] আধুনিক সুযোগ সুবিধা সহ শ্রেণীকক্ষ, গবেষণাগার, গ্রন্থাগার এবং সাধারণ কক্ষ রয়েছে। কলেজ রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে মুক্ত ফলে কলেজটি উপজেলার অন্যতম কলেজের স্বীকৃতি পেয়েছে।

ইতিহাস

এ অঞ্চলের নারী শিক্ষা বিস্তারের উদ্দেশ্যে ১৯৬৩ সালের ১৯ মার্চ স্থাপিত হয় রংপুর মহিলা কলেজ নামে প্রতিষ্ঠানটির। পরবর্তীতে তদানীন্তন নারী কল্যাণ সংস্থা এবং জনতার দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৬৯ সালের ১৯ জুন কলেজ পরিচালনা কমিটির সভায় কলেজটির নাম বেগম রোকেয়া কলেজ করার প্রস্তাব পাশ হয়। প্রথমে বে-সরকারি ভাবে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ডিগ্রী (পাস) কোর্সের বিজ্ঞান এবং মানবিক শাখা নিয়ে কলেজটির যাত্রা শুরু হয়। পরবর্তী সময়ে ১৯৭৯ ইং সালে কলেজটি সরকারিকরণের পর ১৯৮৫ ইং সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ০৬ টি মানবিক বিষয়ে (বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি)অনার্স পাঠদানের মঞ্জুরী প্রাপ্ত হয় এবং ১৯৯৫ ইং সালে উক্ত ০৬ টি বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক মাস্টার্স শেষ পর্ব কোর্স চালুর অনুমতি পায়। কলেজটি ৩.৬৬ একর জমির উপর স্থাপিত। এই জমিটি বরদা সুন্দরী নামক জমিদারের পরিত্যাক্ত সম্পত্তি ছিল। কলেজের প্রথম প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ সেসময়ের রংপুরের জেলা প্রশাসকের সহধর্মিনী মিসেস এলেন এ সাত্তার।

অনুষদ সুমহ

  • বাংলা
  • ইংরেজি
  • গনিত
  • রাষ্ট্রবিজ্ঞান
  • দর্শন
  • পদার্থবিদ্যা
  • রসায়ন
  • উদ্ভিদ্তত্ব
  • প্রাণিবিদ্য
  • হিসাবরক্ষণ
  • গার্হস্থ অর্থনীতি
  • ব্যবস্থাপনা
  • মার্কেটিং

অর্জন সমূহ

একাডেমিক পর্যায়ে শিক্ষা প্রসারে বিশেষ অবদানের জন্য কলেজটি ১৯৮৮ এবং ২০০২ সালে রংপুর জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি অর্জন করে। ২০০৮ সালে মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষায় ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিষয়ে ১৭ জন, দর্শন বিষয়ে ০৪ জন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে ০১ জন; ২০০৭ সালে ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি বিষয়ে ০৭ জন, ২০০৬ রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে ০২ জন শিক্ষার্থী প্রথম শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হয়।

সাহিত্যি এবং সংস্কৃতি পর্যায়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য এবং সংস্কৃতি প্রতিযোগিতা ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯ এ দেশাত্নবোধক, নজরুল গীতিতে অঞ্চল পর্যায়ে প্রথম, বিভাগীয় পর্যায়ে ১ম স্থান অর্জন করে। ন্যাশনাল ডিবেট ফেডারেশন বাংলাদেশ আয়োজিত ৫ম বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ২০১১ এ বারোয়ারি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় এ কলেজ চ্যাম্পিয়ন। UN WOMENজাতিসংঘ নারী বিষয়ক সংস্থা এবং বিডিএফ আয়োজিত নারীর প্রতি সহিংসতা আর নয় শীর্ষক সংসদীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০১১ এর এ কলেজ রংপুর বিভাগে চ্যাম্পিযন হয়। FPABআয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০০৯, ২০১০ এ জেলা পর্যায়ে ১ম, ২য় এবং বিভাগীয় পর্যায়ে ২য় স্থান অর্জন করে। রোকেয়া দিবস ২০১১ রোকেয়া ফোরাম, রংপুর আয়োজিত বিতর্ক প্রতিযোগিতায় এ কলেজ চ্যাম্পিয়ন হয়। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী আয়োজিত ২০১১ নজরুল গীতি প্রতিযোগিতায় জেলা পর্যায় এ কলেজ ১ম, বিভাগীয় পর্যায়ে ১ম এবং জাতীয় পর্যায়ে ২য় স্থান অর্জন করে।

ক্রীড়া পর্যায়ে ১৯৯৫ সালে কমনোয়েলথ গেমসে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা হ্যান্ডবল টীমে এ কলেজের ০৩ জন কৃতি ছাত্রী অংশগ্রহণ করেছিল। [৪]

ভবিষৎ পরিকল্পনা

উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে ব্যবসায় শিক্ষা, বিজ্ঞান পর্যায়ে অনার্স এবং মাস্টার্স কোর্স চালুর বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে। এই দুই স্তরে পাঠদানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ অব্যাহত আছে। মন্ত্রণালয়েরনির্দেশনা মোতাবেক কলেজ মাঠের পূর্ব প্রান্তে ০৬ তলা বিশিষ্ট একটি বহুতল ভবন নির্মাণের প্রক্রিয়া চলমান।

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ