তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র ''[[ মহাপ্রস্থার পাঠে|মহাপ্রস্থার পাথে]]'' যা ১৯৫২ সালে পরিচালক কার্তিক চট্টোপাধ্যায়। তার স্মরণীয় কয়েকটি চলচ্চিত্র হলেন, ''ভগবান শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য'', ''যাদু ভট্ট'', ''[[দীপ জ্বেলে যাই|অন্ধ্র]]'' ''আলো'', [[সুচিত্রা সেন|সুচিত্রা সেনের]] সাথে ''[[দীপ জ্বেলে যাই|দীপ জ্বেলে যাঁ]]'', ''অনুষ্টুপ ছন্দ'', ''অভয়া ও শ্রীকান্ত'', ''রাজা রামমোহন রায়'', ''দিবা রত্রির কাব্য'', ''[[দেবী চৌধুরাণী|দেবী চৌধুরী]]'' । তিনি অপেশাদার থিয়েটার এবং রেডিওর সাথেও জড়িত ছিলেন।
তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র ''[[ মহাপ্রস্থার পাঠে|মহাপ্রস্থার পাথে]]'' যা ১৯৫২ সালে পরিচালক কার্তিক চট্টোপাধ্যায়। তার স্মরণীয় কয়েকটি চলচ্চিত্র হলেন, ''ভগবান শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য'', ''যাদু ভট্ট'', ''[[দীপ জ্বেলে যাই|অন্ধ্র]]'' ''আলো'', [[সুচিত্রা সেন|সুচিত্রা সেনের]] সাথে ''[[দীপ জ্বেলে যাই|দীপ জ্বেলে যাঁ]]'', ''অনুষ্টুপ ছন্দ'', ''অভয়া ও শ্রীকান্ত'', ''রাজা রামমোহন রায়'', ''দিবা রত্রির কাব্য'', ''[[দেবী চৌধুরাণী|দেবী চৌধুরী]]'' । তিনি অপেশাদার থিয়েটার এবং রেডিওর সাথেও জড়িত ছিলেন। নায়কোচিত অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি খলনায়কের ভূমিকাতেও কাজ করেন | দিবারাত্রির কাব্য ছবিতে চৌধুরী নেতিবাচক চরিত্রে অনবদ্য অভিনয় করেন | এরই পাশাপাশি নবীন পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষের প্রথম ছবি হীরের আংটি-তে তার কাজ রয়েছে।
Best Actor Prize for his film "Raja Rammohan" by B.F.J.A, Bangla Stage Centenary Star Theater award.
সম্মাননা
কলকাতার শরিফ, নন্দন পশ্চিম বাংলা চলচ্চিত্র কেন্দ্রের চেয়ারম্যান
বসন্ত চৌধুরী, [১] (৫ মে ১৯২৮ - ২০ জুন ২০০০) তিনি কলকাতা ভিত্তিক বাংলা চলচ্চিত্র শিল্প এবং মুম্বাই- ভিত্তিক হিন্দি চলচ্চিত্র জগতের একজন অভিনেতা ছিলেন। তিনি পরিচালক অসিত সেন, রাজেন তারাফদার, অজয় কর এবং বিজয় বোসদের পরিচালিত [২] একাধিক চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
চৌধুরির কাশ্মীরি ও পার্সিয়ান শালের সংগ্রহ ছিল। পরিচালক সত্যজিৎ রায় এই সংগ্রহগুলি প্রশংসিত করেছিলেন এবং তাঁর মাস্টারপিসগুলির জন্য ব্যবহার করেছিলেন।
জন্ম ও শৈশব
বসন্ত চৌধুরী হাওড়ার আন্দুলের সমৃদ্ধ দত্ত চৌধুরী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। [৩] তিনি ছিলেন সিদ্ধেশ্বর চৌধুরী ও কমলা দেবীর জ্যেষ্ঠ পুত্র। তাঁর ছোট ভাই ছিলেন প্রশান্ত চৌধুরী। অভিনেতা জন্মগ্রহণ করেছিলেন এবং তাঁর প্রাথমিক জীবন নাগপুরে কাটিয়েছেন যেখানে তাঁর স্কুল পড়াশোনা এবং কলেজের পড়াশোনা ছিল। ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি দেইনা নাথ উচ্চ বিদ্যালয় নাগপুর থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষা শেষ করেন। কলকাতায় স্থানান্তরিত হওয়ার পরে, চৌধুরী টলিগঞ্জের রণিকুঠিতে থাকতেন। [৪]
তিনি ছিলেন গণ্যমান্যবাদী অর্থাৎ গণেশ প্রতিমা, দুর্লভ মুদ্রা, কাগজের মুদ্রার বিশেষজ্ঞ সংগ্রাহক এবং কাশ্মীরি এবং পার্সিয়ান শালের সংগ্রাহক ছিলেন। [৫]
পেশা
তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র মহাপ্রস্থার পাথে যা ১৯৫২ সালে পরিচালক কার্তিক চট্টোপাধ্যায়। তার স্মরণীয় কয়েকটি চলচ্চিত্র হলেন, ভগবান শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য, যাদু ভট্ট, অন্ধ্রআলো, সুচিত্রা সেনের সাথে দীপ জ্বেলে যাঁ, অনুষ্টুপ ছন্দ, অভয়া ও শ্রীকান্ত, রাজা রামমোহন রায়, দিবা রত্রির কাব্য, দেবী চৌধুরী । তিনি অপেশাদার থিয়েটার এবং রেডিওর সাথেও জড়িত ছিলেন। নায়কোচিত অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি খলনায়কের ভূমিকাতেও কাজ করেন | দিবারাত্রির কাব্য ছবিতে চৌধুরী নেতিবাচক চরিত্রে অনবদ্য অভিনয় করেন | এরই পাশাপাশি নবীন পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষের প্রথম ছবি হীরের আংটি-তে তার কাজ রয়েছে।
চলচ্চিত্রের তালিকা
১৯৫২- মহাপ্রস্থার পাঠে।
১৯৫৩: নবীন যাত্রা সাফার; ভগবান শ্রী কৃষ্ণ চৈতন্য
১৯৫৪: যাদুভট্ট; বকুল
১৯৫৫: অপরাধী; পথের শেশে; ভালবাসা; ডু- জানায়; দেবী মালনি
অভিনেতা চৌধুরী ১৯৯৬ সালে বিএফজেএ কর্তৃক ১৯৬৫ সালের "রাজা রামমোহন" চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেতার পুরষ্কার পেয়েছিলেন, তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা স্টেজ শতবর্ষী স্টার থিয়েটারের পুরষ্কারও পেয়েছিলেন। তিনি বেশ কয়েকটি হিন্দি ছবিতেও অভিনয় করেছিলেন।
↑"All in the family"। The Times of India। ১৪ অক্টোবর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৪-২৯। Eki Onge Eto Roop starring Madhabi Mukherjee, Soumitra Chatterjee and Basanta Chowdhury ...
