ভৌগোলিক নির্দেশক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
|||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{মেধা সম্পদ}} |
{{মেধা সম্পদ}} |
||
'''ভৌগোলিক স্বীকৃতি''' ({{lang-en|Geographical indication}} সংক্ষেপে GI ''জি আই'') হচ্ছে কোনো সামগ্ৰীর ব্যবহার করা বিশেষ নাম বা চিহ্ন। এই নাম বা চিহ্ন নিৰ্দিষ্ট সামগ্ৰীর ভৌগোলিক অবস্থিতি বা উৎস (যেমন একটি দেশ, অঞ্চল বা শহর) অনুসারে নিৰ্ধারণ করা হয়। ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী নিৰ্দিষ্ট গুণগত মানদণ্ড বা নিৰ্দিষ্ট প্ৰস্তুত প্ৰণালী অথবা বিশেষত্ব নিশ্চিত করে। উদাহরণস্বরুপ, ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্ৰাপ্ত [[আসামের রেশম শিল্প|অসমের মুগা সূতা]]<ref name="MUGA">{{ |
'''ভৌগোলিক স্বীকৃতি''' ({{lang-en|Geographical indication}} সংক্ষেপে GI ''জি আই'') হচ্ছে কোনো সামগ্ৰীর ব্যবহার করা বিশেষ নাম বা চিহ্ন। এই নাম বা চিহ্ন নিৰ্দিষ্ট সামগ্ৰীর ভৌগোলিক অবস্থিতি বা উৎস (যেমন একটি দেশ, অঞ্চল বা শহর) অনুসারে নিৰ্ধারণ করা হয়। ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী নিৰ্দিষ্ট গুণগত মানদণ্ড বা নিৰ্দিষ্ট প্ৰস্তুত প্ৰণালী অথবা বিশেষত্ব নিশ্চিত করে। উদাহরণস্বরুপ, ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্ৰাপ্ত [[আসামের রেশম শিল্প|অসমের মুগা সূতা]]<ref name="MUGA">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://ipindia.nic.in/girindia/journal/Journal_52.pdf | শিরোনাম=G.I. – APPLICATION NUMBER 384 | সাময়িকী=GEOGRAPHICAL INDICATIONS JOURNAL GOVERNMENT OF INDIA | বছর=2013 | month=October | খণ্ড=52 | পাতাসমূহ=28-38}}</ref><ref name="MUGAGI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://archive.indianexpress.com/news/assam-s-muga-silk-gets-gi-registration/212312/ | শিরোনাম=Assam’s muga silk gets GI registration | প্রকাশক=The Indian Express | তারিখ=24 August 2007 | সংগ্রহের-তারিখ=9 December 2015 | লেখক=Samudra Gupta Kashyap}}</ref> চিহ্নই<ref name="MUGALOGO">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.telegraphindia.com/1140428/jsp/northeast/story_18284649.jsp#.VmfcrEb01QM | শিরোনাম=Finally, muga gets GI logo | প্রকাশক=The Telegraph | তারিখ=28 April 2014 | সংগ্রহের-তারিখ=9 December 2015}}</ref> মুগা সূতায় নিৰ্মিত বস্ত্ৰ বা অন্যান্য সামগ্ৰীর গুণগত মানদণ্ড নিশ্চিতি প্ৰদান করে। ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বিভিন্ন সামগ্ৰী নিৰ্দিষ্ট অঞ্চলটিতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করার অধিকার এবং আইনি সুরক্ষা প্ৰদান করে। |
||
== ভারতের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী == |
== ভারতের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী == |
||
=== [[পশ্চিমবঙ্গ]] === |
=== [[পশ্চিমবঙ্গ]] === |
||
* [[দার্জিলিং চা]]- ২০০৩ সালে দার্জিলিং চা ভারতের ভারতীয় পেটেন্ট অফিসের মাধ্যমে ভারতের প্রথম পণ্য হিসাবে ২০০৪ -২০০৫ সালে জিআই ট্যাগ লাভ করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি| |
* [[দার্জিলিং চা]]- ২০০৩ সালে দার্জিলিং চা ভারতের ভারতীয় পেটেন্ট অফিসের মাধ্যমে ভারতের প্রথম পণ্য হিসাবে ২০০৪ -২০০৫ সালে জিআই ট্যাগ লাভ করে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2010-08-29/chennai/28312502_1_gi-tag-gi-registry-gi-protection|শিরোনাম=GI tag: TN trails Karnataka with 18 products|তারিখ=Aug 29, 2010|কর্ম=The Times of India}}</ref> |
||
* [[নকশি কাঁথা]]- ২০০৮ সালে [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য নকশি কাঁথার |
* [[নকশি কাঁথা]]- ২০০৮ সালে [[ভারত|ভারতের]] [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্য নকশি কাঁথার ভৌগোলিক স্বীকৃতি পায়।<ref>http://www.ttg-sric.iitkgp.ernet.in/GIDrive/images/gi/registered_GI_13June2016.pdf</ref> |
||
* [[শান্তিনিকেতনী চর্মজাত সামগ্রী]] |
* [[শান্তিনিকেতনী চর্মজাত সামগ্রী]] |
||
* [[তুলাইপাঞ্জি চাল]] |
* [[তুলাইপাঞ্জি চাল]] |
||
৩২ নং লাইন: | ৩২ নং লাইন: | ||
* তেজপুরের লিচু |
* তেজপুরের লিচু |
||
এছাড়াও [[জহা চাউল]], সৰ্থেবারীর কাঁহ-পিতলর শিল্প, কাৰ্বি বস্ত্ৰশিল্প এবং গোয়ালপারার শীতল পাটীর জন্যে ভৌগোলিক স্বীকৃতি বিভাগে কেন্দ্ৰীয় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে।<ref name="GI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | |
এছাড়াও [[জহা চাউল]], সৰ্থেবারীর কাঁহ-পিতলর শিল্প, কাৰ্বি বস্ত্ৰশিল্প এবং গোয়ালপারার শীতল পাটীর জন্যে ভৌগোলিক স্বীকৃতি বিভাগে কেন্দ্ৰীয় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে।<ref name="GI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://ipindia.nic.in/girindia/GI_Status/pendency_GI_01April2015.pdf | শিরোনাম=Break up & Status of GI Application Pending before the GI Registry as on March 31, 2015 | প্রকাশক=Intellectual Property India (Govt. of India) | সংগ্রহের-তারিখ=9 December 2015 | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150427130337/http://ipindia.nic.in/girindia/GI_Status/pendency_GI_01April2015.pdf | আর্কাইভের-তারিখ=২৭ এপ্রিল ২০১৫ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
||
== বাংলাদেশের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী == |
== বাংলাদেশের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী == |
১৯:৫০, ১৯ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ভৌগোলিক স্বীকৃতি (ইংরেজি: Geographical indication সংক্ষেপে GI জি আই) হচ্ছে কোনো সামগ্ৰীর ব্যবহার করা বিশেষ নাম বা চিহ্ন। এই নাম বা চিহ্ন নিৰ্দিষ্ট সামগ্ৰীর ভৌগোলিক অবস্থিতি বা উৎস (যেমন একটি দেশ, অঞ্চল বা শহর) অনুসারে নিৰ্ধারণ করা হয়। ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী নিৰ্দিষ্ট গুণগত মানদণ্ড বা নিৰ্দিষ্ট প্ৰস্তুত প্ৰণালী অথবা বিশেষত্ব নিশ্চিত করে। উদাহরণস্বরুপ, ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্ৰাপ্ত অসমের মুগা সূতা[১][২] চিহ্নই[৩] মুগা সূতায় নিৰ্মিত বস্ত্ৰ বা অন্যান্য সামগ্ৰীর গুণগত মানদণ্ড নিশ্চিতি প্ৰদান করে। ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত বিভিন্ন সামগ্ৰী নিৰ্দিষ্ট অঞ্চলটিতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করার অধিকার এবং আইনি সুরক্ষা প্ৰদান করে।
ভারতের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী
পশ্চিমবঙ্গ
- দার্জিলিং চা- ২০০৩ সালে দার্জিলিং চা ভারতের ভারতীয় পেটেন্ট অফিসের মাধ্যমে ভারতের প্রথম পণ্য হিসাবে ২০০৪ -২০০৫ সালে জিআই ট্যাগ লাভ করে।[৪]
- নকশি কাঁথা- ২০০৮ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য নকশি কাঁথার ভৌগোলিক স্বীকৃতি পায়।[৫]
- শান্তিনিকেতনী চর্মজাত সামগ্রী
- তুলাইপাঞ্জি চাল
- গোবিন্দভোগ চাল
- লক্ষ্মণভোগ আম
- ফজলি আম
- হিমসাগর
- শান্তিপুরী শাড়ি
- বালুচরী শাড়ি
- ধনেখালি শাড়ি
- পটচিত্র
- সীতাভোগ
- মিহিদানা
- রসগোল্লা- ২০১৭
- জয়নগরের মোয়া
- মাদুরকাঠি -২০১৮
- ছৌ মুখোশ
- ডোকরা
- মনসা চালি
- বাঁকুড়ার ঘোড়া
আসাম
এছাড়াও জহা চাউল, সৰ্থেবারীর কাঁহ-পিতলর শিল্প, কাৰ্বি বস্ত্ৰশিল্প এবং গোয়ালপারার শীতল পাটীর জন্যে ভৌগোলিক স্বীকৃতি বিভাগে কেন্দ্ৰীয় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে।[৬]
বাংলাদেশের ভৌগোলিক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সামগ্ৰী
বাংলাদেশের প্রথম ভৌগোলিক নির্দেশক সামগ্রী হিসেবে স্বীকৃতি পায় জামদানি ১৭ নভেম্বর ২০১৬ ।
৬ আগস্ট ২০১৭ DPDT জাতীয় মাছ ইলিশ কে বাংলাদেশী পণ্য হিসাবে বিশ্ব স্বীকৃতি অর্জনের কথা ঘোষণা করে। এর ফলে ইলিশ বাংলাদেশের দ্বিতীয় GI পণ্য হিসাবে নিবন্ধিত হলো।
২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে ক্ষীরষাপাতি আমকে বাংলাদেশের ৩য় GI পণ্য (foodstuff) হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
তথ্য সূত্র
- ↑ "G.I. – APPLICATION NUMBER 384" (পিডিএফ)। GEOGRAPHICAL INDICATIONS JOURNAL GOVERNMENT OF INDIA। 52: 28–38। ২০১৩। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ↑ Samudra Gupta Kashyap (২৪ আগস্ট ২০০৭)। "Assam's muga silk gets GI registration"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Finally, muga gets GI logo"। The Telegraph। ২৮ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "GI tag: TN trails Karnataka with 18 products"। The Times of India। আগস্ট ২৯, ২০১০।
- ↑ http://www.ttg-sric.iitkgp.ernet.in/GIDrive/images/gi/registered_GI_13June2016.pdf
- ↑ "Break up & Status of GI Application Pending before the GI Registry as on March 31, 2015" (পিডিএফ)। Intellectual Property India (Govt. of India)। ২৭ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫।