সূরা যারিয়াত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
+ |
→আয়াতসমূহ: বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
||
১১৯ নং লাইন: | ১১৯ নং লাইন: | ||
|- |
|- |
||
|২০ |
|২০ |
||
|وَفِي الْأَرْضِ آيَاتٌ لِّلْمُوقِنِينَ |
|||
| |
|||
|বিশ্বাসকারীদের জন্যে পৃথিবীতে নিদর্শনাবলী রয়েছে, |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২১ |
|২১ |
||
|وَفِي أَنفُسِكُمْ أَفَلَا تُبْصِرُونَ |
|||
| |
|||
|এবং তোমাদের নিজেদের মধ্যেও, তোমরা কি অনুধাবন করবে না? |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২২ |
|২২ |
||
|وَفِي السَّمَاء رِزْقُكُمْ وَمَا تُوعَدُونَ |
|||
| |
|||
|আকাশে রয়েছে তোমাদের রিযিক ও প্রতিশ্রুত সবকিছু। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২৩ |
|২৩ |
||
|فَوَرَبِّ السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِنَّهُ لَحَقٌّ مِّثْلَ مَا أَنَّكُمْ تَنطِقُونَ |
|||
| |
|||
|নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের পালনকর্তার কসম, তোমাদের কথাবার্তার মতই এটা সত্য। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২৪ |
|২৪ |
||
|هَلْ أَتَاكَ حَدِيثُ ضَيْفِ إِبْرَاهِيمَ الْمُكْرَمِينَ |
|||
| |
|||
|আপনার কাছে ইব্রাহীমের সম্মানিত মেহমানদের বৃত্তান্ত এসেছে কি? |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২৫ |
|২৫ |
||
|إِذْ دَخَلُوا عَلَيْهِ فَقَالُوا سَلَامًا قَالَ سَلَامٌ قَوْمٌ مُّنكَرُونَ |
|||
| |
|||
|যখন তারা তাঁর কাছে উপস্থিত হয়ে বললঃ সালাম, তখন সে বললঃ সালাম। এরা তো অপরিচিত লোক। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২৬ |
|২৬ |
||
|فَرَاغَ إِلَى أَهْلِهِ فَجَاء بِعِجْلٍ سَمِينٍ |
|||
| |
|||
|অতঃপর সে গ্রহে গেল এবং একটি ঘৃতেপক্ক মোটা গোবৎস নিয়ে হাযির হল। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২৭ |
|২৭ |
||
|فَقَرَّبَهُ إِلَيْهِمْ قَالَ أَلَا تَأْكُلُونَ |
|||
| |
|||
|সে গোবৎসটি তাদের সামনে রেখে বললঃ তোমরা আহার করছ না কেন? |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২৮ |
|২৮ |
||
|فَأَوْجَسَ مِنْهُمْ خِيفَةً قَالُوا لَا تَخَفْ وَبَشَّرُوهُ بِغُلَامٍ عَلِيمٍ |
|||
| |
|||
|অতঃপর তাদের সম্পর্কে সে মনে মনে ভীত হলঃ তারা বললঃ ভীত হবেন না। তারা তাঁকে একট জ্ঞানীগুণী পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিল। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|২৯ |
|২৯ |
||
|فَأَقْبَلَتِ امْرَأَتُهُ فِي صَرَّةٍ فَصَكَّتْ وَجْهَهَا وَقَالَتْ عَجُوزٌ عَقِيمٌ |
|||
| |
|||
|অতঃপর তাঁর স্ত্রী চীৎকার করতে করতে সামনে এল এবং মুখ চাপড়িয়ে বললঃ আমি তো বৃদ্ধা, বন্ধ্যা। |
|||
| |
|||
|- |
|- |
||
|৩০ |
|৩০ |
১৫:৫৩, ১৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
শ্রেণী | মক্কী সূরা |
---|---|
নামের অর্থ | বিক্ষেপকারী বাতাস |
পরিসংখ্যান | |
সূরার ক্রম | ৫১ |
আয়াতের সংখ্যা | ৬০ |
পারার ক্রম | ২৫ ২৬ |
রুকুর সংখ্যা | ৩ |
সিজদাহ্র সংখ্যা | নেই |
শব্দের সংখ্যা | ৩৬০ |
অক্ষরের সংখ্যা | ১৫৪৬ |
← পূর্ববর্তী সূরা | সূরা ক্বাফ |
পরবর্তী সূরা → | সূরা তূর |
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ |
সূরা আয-যারিয়াত (আরবি ভাষায়: الذّاريات) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫১ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬০ এবং এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আয-যারিয়াত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।
নামকরণ
এই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالذَّارِيَاتِ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, এটি সেই সূরা যা الحجرات (‘আয-যারিয়াত’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে।[১]
নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান
কুরআন |
---|
ধারাবাহিক নিবন্ধশ্রেণীর অংশ |
শানে নুযূল
বিষয়বস্তুর বিবরণ
আয়াতসমূহ
আয়াতের ক্রম | মূল | অনুবাদ |
---|---|---|
১ | وَالذَّارِيَاتِ ذَرْوًا | কসম ঝঞ্ঝাবায়ুর। |
২ | فَالْحَامِلَاتِ وِقْرًا | অতঃপর বোঝা বহনকারী মেঘের। |
৩ | فَالْجَارِيَاتِ يُسْرًا | অতঃপর মৃদু চলমান জলযানের, |
৪ | فَالْمُقَسِّمَاتِ أَمْرًا | অতঃপর কর্ম বন্টনকারী ফেরেশতাগণের |
৫ | إِنَّمَا تُوعَدُونَ لَصَادِقٌ | তোমাদের প্রদত্ত ওয়াদা অবশ্যই সত্য। |
৬ | وَإِنَّ الدِّينَ لَوَاقِعٌ | ইনসাফ অবশ্যম্ভাবী। |
৭ | وَالسَّمَاء ذَاتِ الْحُبُكِ | পথবিশিষ্ট আকাশের কসম, |
৮ | إِنَّكُمْ لَفِي قَوْلٍ مُّخْتَلِفٍ | তোমরা তো বিরোধপূর্ণ কথা বলছ। |
৯ | يُؤْفَكُ عَنْهُ مَنْ أُفِكَ | যে ভ্রষ্ট, সেই এ থেকে মুখ ফিরায়, |
১০ | قُتِلَ الْخَرَّاصُونَ | অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক, |
১১ | الَّذِينَ هُمْ فِي غَمْرَةٍ سَاهُونَ | যারা উদাসীন, ভ্রান্ত। |
১২ | يَسْأَلُونَ أَيَّانَ يَوْمُ الدِّينِ | তারা জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামত কবে হবে? |
১৩ | يَوْمَ هُمْ عَلَى النَّارِ يُفْتَنُونَ | যেদিন তারা অগ্নিতে পতিত হবে, |
১৪ | ذُوقُوا فِتْنَتَكُمْ هَذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَسْتَعْجِلُونَ | তোমরা তোমাদের শাস্তি আস্বাদন কর। তোমরা একেই ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিল। |
১৫ | إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي جَنَّاتٍ وَعُيُونٍ | খোদাভীরুরা জান্নাতে ও প্রস্রবণে থাকবে। |
১৬ | آخِذِينَ مَا آتَاهُمْ رَبُّهُمْ إِنَّهُمْ كَانُوا قَبْلَ ذَلِكَ مُحْسِنِينَ | এমতাবস্থায় যে, তারা গ্রহণ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদেরকে দেবেন। নিশ্চয় ইতিপূর্বে তারা ছিল সৎকর্মপরায়ণ, |
১৭ | كَانُوا قَلِيلًا مِّنَ اللَّيْلِ مَا يَهْجَعُونَ | তারা রাত্রির সামান্য অংশেই নিদ্রা যেত, |
১৮ | وَبِالْأَسْحَارِ هُمْ يَسْتَغْفِرُونَ | রাতের শেষ প্রহরে তারা ক্ষমাপ্রার্থনা করত, |
১৯ | وَفِي أَمْوَالِهِمْ حَقٌّ لِّلسَّائِلِ وَالْمَحْرُومِ | এবং তাদের ধন-সম্পদে প্রার্থী ও বঞ্চিতের হক ছিল। |
২০ | وَفِي الْأَرْضِ آيَاتٌ لِّلْمُوقِنِينَ | বিশ্বাসকারীদের জন্যে পৃথিবীতে নিদর্শনাবলী রয়েছে, |
২১ | وَفِي أَنفُسِكُمْ أَفَلَا تُبْصِرُونَ | এবং তোমাদের নিজেদের মধ্যেও, তোমরা কি অনুধাবন করবে না? |
২২ | وَفِي السَّمَاء رِزْقُكُمْ وَمَا تُوعَدُونَ | আকাশে রয়েছে তোমাদের রিযিক ও প্রতিশ্রুত সবকিছু। |
২৩ | فَوَرَبِّ السَّمَاء وَالْأَرْضِ إِنَّهُ لَحَقٌّ مِّثْلَ مَا أَنَّكُمْ تَنطِقُونَ | নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের পালনকর্তার কসম, তোমাদের কথাবার্তার মতই এটা সত্য। |
২৪ | هَلْ أَتَاكَ حَدِيثُ ضَيْفِ إِبْرَاهِيمَ الْمُكْرَمِينَ | আপনার কাছে ইব্রাহীমের সম্মানিত মেহমানদের বৃত্তান্ত এসেছে কি? |
২৫ | إِذْ دَخَلُوا عَلَيْهِ فَقَالُوا سَلَامًا قَالَ سَلَامٌ قَوْمٌ مُّنكَرُونَ | যখন তারা তাঁর কাছে উপস্থিত হয়ে বললঃ সালাম, তখন সে বললঃ সালাম। এরা তো অপরিচিত লোক। |
২৬ | فَرَاغَ إِلَى أَهْلِهِ فَجَاء بِعِجْلٍ سَمِينٍ | অতঃপর সে গ্রহে গেল এবং একটি ঘৃতেপক্ক মোটা গোবৎস নিয়ে হাযির হল। |
২৭ | فَقَرَّبَهُ إِلَيْهِمْ قَالَ أَلَا تَأْكُلُونَ | সে গোবৎসটি তাদের সামনে রেখে বললঃ তোমরা আহার করছ না কেন? |
২৮ | فَأَوْجَسَ مِنْهُمْ خِيفَةً قَالُوا لَا تَخَفْ وَبَشَّرُوهُ بِغُلَامٍ عَلِيمٍ | অতঃপর তাদের সম্পর্কে সে মনে মনে ভীত হলঃ তারা বললঃ ভীত হবেন না। তারা তাঁকে একট জ্ঞানীগুণী পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিল। |
২৯ | فَأَقْبَلَتِ امْرَأَتُهُ فِي صَرَّةٍ فَصَكَّتْ وَجْهَهَا وَقَالَتْ عَجُوزٌ عَقِيمٌ | অতঃপর তাঁর স্ত্রী চীৎকার করতে করতে সামনে এল এবং মুখ চাপড়িয়ে বললঃ আমি তো বৃদ্ধা, বন্ধ্যা। |
৩০ | ||
৩১ | ||
৩২ | ||
৩৩ | ||
৩৪ | ||
৩৫ | ||
৩৬ | ||
৩৭ | ||
৩৮ | ||
৩৯ | ||
৪০ | ||
৪১ | ||
৪২ | ||
৪৩ | ||
৪৪ | ||
৪৫ | ||
৪৬ | ||
৪৭ | ||
৪৮ | ||
৪৯ | ||
৫০ | ||
৫১ | ||
৫২ | ||
৫৩ | ||
৫৪ | ||
৫৫ | ||
৫৬ | ||
৫৭ | ||
৫৮ | ||
৫৯ | ||
৬০ |
তথ্যসূত্র
- ↑ "সূরার নামকরণ"। www.banglatafheem.com। তাফহীমুল কোরআন, ২০ অক্টোবর ২০১০। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ : ২৬ জুলাই ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
বহিঃসংযোগ
- ডিজিটাল 'আল কোরআন' - ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ।
- কোরআন শরীফ.অর্গ।