সূরা যারিয়াত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বিষয়বস্তু যোগ
+
৩৬ নং লাইন: ৩৬ নং লাইন:


== আয়াতসমূহ ==
== আয়াতসমূহ ==
{| class="wikitable sortable mw-collapsible mw-collapsed"
{| class="wikitable"
|+
|+
!আয়াতের ক্রম
!আয়াতের ক্রম
৫৫ নং লাইন: ৫৫ নং লাইন:
|-
|-
|৪
|৪
|فَالْمُقَسِّمَاتِ أَمْرًا
|
|অতঃপর কর্ম বন্টনকারী ফেরেশতাগণের
|
|-
|-
|৫
|৫
|إِنَّمَا تُوعَدُونَ لَصَادِقٌ
|
|তোমাদের প্রদত্ত ওয়াদা অবশ্যই সত্য।
|
|-
|-
|৬
|৬
|وَإِنَّ الدِّينَ لَوَاقِعٌ
|
|ইনসাফ অবশ্যম্ভাবী।
|
|-
|-
|৭
|৭
|وَالسَّمَاء ذَاتِ الْحُبُكِ
|
|পথবিশিষ্ট আকাশের কসম,
|
|-
|-
|৮
|৮
|إِنَّكُمْ لَفِي قَوْلٍ مُّخْتَلِفٍ
|
|তোমরা তো বিরোধপূর্ণ কথা বলছ।
|
|-
|-
|৯
|৯
|يُؤْفَكُ عَنْهُ مَنْ أُفِكَ
|
|যে ভ্রষ্ট, সেই এ থেকে মুখ ফিরায়,
|
|-
|-
|১০
|১০
|قُتِلَ الْخَرَّاصُونَ
|
|অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক,
|
|-
|-
|১১
|১১
|الَّذِينَ هُمْ فِي غَمْرَةٍ سَاهُونَ
|
|যারা উদাসীন, ভ্রান্ত।
|
|-
|-
|১২
|১২
|يَسْأَلُونَ أَيَّانَ يَوْمُ الدِّينِ
|
|তারা জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামত কবে হবে?
|
|-
|-
|১৩
|১৩
|يَوْمَ هُمْ عَلَى النَّارِ يُفْتَنُونَ
|
|যেদিন তারা অগ্নিতে পতিত হবে,
|
|-
|-
|১৪
|১৪
|ذُوقُوا فِتْنَتَكُمْ هَذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَسْتَعْجِلُونَ
|
|তোমরা তোমাদের শাস্তি আস্বাদন কর। তোমরা একেই ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিল।
|
|-
|-
|১৫
|১৫
|إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي جَنَّاتٍ وَعُيُونٍ
|
|খোদাভীরুরা জান্নাতে ও প্রস্রবণে থাকবে।
|
|-
|-
|১৬
|১৬
|آخِذِينَ مَا آتَاهُمْ رَبُّهُمْ إِنَّهُمْ كَانُوا قَبْلَ ذَلِكَ مُحْسِنِينَ
|
|এমতাবস্থায় যে, তারা গ্রহণ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদেরকে দেবেন। নিশ্চয় ইতিপূর্বে তারা ছিল সৎকর্মপরায়ণ,
|
|-
|-
|১৭
|১৭
|كَانُوا قَلِيلًا مِّنَ اللَّيْلِ مَا يَهْجَعُونَ
|
|তারা রাত্রির সামান্য অংশেই নিদ্রা যেত,
|
|-
|-
|১৮
|১৮
|وَبِالْأَسْحَارِ هُمْ يَسْتَغْفِرُونَ
|
|রাতের শেষ প্রহরে তারা ক্ষমাপ্রার্থনা করত,
|
|-
|-
|১৯
|১৯
|وَفِي أَمْوَالِهِمْ حَقٌّ لِّلسَّائِلِ وَالْمَحْرُومِ
|
|এবং তাদের ধন-সম্পদে প্রার্থী ও বঞ্চিতের হক ছিল।
|
|-
|-
|২০
|২০
১৬৬ নং লাইন: ১৬৬ নং লাইন:
|
|
|-
|-
|৩২
|
|
|
|-
|৩৩
|
|
|
|
|-
|-
|৩৪
|
|
|
|-
|৩৫
|
|
|
|
|-
|-
|৩৬
|
|
|
|-
|৩৭
|
|
|
|
|-
|-
|৩৮
|
|
|
|-
|৩৯
|
|
|
|
|-
|-
|৪০
|
|
|
|-
|৪১
|
|
|
|
|-
|-
|৪২
|
|
|
|-
|৪৩
|
|
|
|
|-
|-
|৪৪
|
|
|
|-
|৪৫
|
|
|
|
|-
|-
|৪৬
|
|
|
|-
|৪৭
|
|
|
|
|-
|-
|৪৮
|
|
|
|-
|৪৯
|
|
|
|
|-
|-
|৫০
|
|
|
|-
|৫১
|
|
|
|
|-
|-
|৫২
|
|
|
|-
|৫৩
|
|
|
|
|-
|-
|৫৪
|
|
|
|
|
|-
|-
|৫৫
|
|
|
|
|
|-
|-
|৫৬
|
|
|
|
|
|-
|-
|৫৭
|
|
|
|-
|৫৮
|
|
|
|
|-
|-
|৫৯
|
|
|
|-
|৬০
|
|
|
|

১৫:৪৫, ১৮ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আয-যারিয়াত
الذّاريات
শ্রেণীমক্কী সূরা
নামের অর্থবিক্ষেপকারী বাতাস
পরিসংখ্যান
সূরার ক্রম৫১
আয়াতের সংখ্যা৬০
পারার ক্রম২৫
২৬
রুকুর সংখ্যা
সিজদাহ্‌র সংখ্যানেই
শব্দের সংখ্যা৩৬০
অক্ষরের সংখ্যা১৫৪৬
← পূর্ববর্তী সূরাসূরা ক্বাফ
পরবর্তী সূরা →সূরা তূর
আরবি পাঠ্য · বাংলা অনুবাদ

সূরা আয-যারিয়াত (আরবি ভাষায়: الذّاريات‎) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৫১ তম সূরা, এর আয়াত অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬০ এবং এর রূকু তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩। সূরা আয-যারিয়াত মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে।

নামকরণ

এই সূরাটির প্রথম শব্দ وَالذَّارِيَاتِ থেকে এই সূরার নামটি গৃহীত হয়েছে; অর্থাৎ, এটি সেই সূরা যা الحجرات (‘আয-যারিয়াত’) শব্দটি দ্বারা শুরু হয়েছে।[১]

নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান

শানে নুযূল

বিষয়বস্তুর বিবরণ

আয়াতসমূহ

আয়াতের ক্রম মূল অনুবাদ
وَالذَّارِيَاتِ ذَرْوًا কসম ঝঞ্ঝাবায়ুর।
فَالْحَامِلَاتِ وِقْرًا অতঃপর বোঝা বহনকারী মেঘের।
فَالْجَارِيَاتِ يُسْرًا অতঃপর মৃদু চলমান জলযানের,
فَالْمُقَسِّمَاتِ أَمْرًا অতঃপর কর্ম বন্টনকারী ফেরেশতাগণের
إِنَّمَا تُوعَدُونَ لَصَادِقٌ তোমাদের প্রদত্ত ওয়াদা অবশ্যই সত্য।
وَإِنَّ الدِّينَ لَوَاقِعٌ ইনসাফ অবশ্যম্ভাবী।
وَالسَّمَاء ذَاتِ الْحُبُكِ পথবিশিষ্ট আকাশের কসম,
إِنَّكُمْ لَفِي قَوْلٍ مُّخْتَلِفٍ তোমরা তো বিরোধপূর্ণ কথা বলছ।
يُؤْفَكُ عَنْهُ مَنْ أُفِكَ যে ভ্রষ্ট, সেই এ থেকে মুখ ফিরায়,
১০ قُتِلَ الْخَرَّاصُونَ অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক,
১১ الَّذِينَ هُمْ فِي غَمْرَةٍ سَاهُونَ যারা উদাসীন, ভ্রান্ত।
১২ يَسْأَلُونَ أَيَّانَ يَوْمُ الدِّينِ তারা জিজ্ঞাসা করে, কেয়ামত কবে হবে?
১৩ يَوْمَ هُمْ عَلَى النَّارِ يُفْتَنُونَ যেদিন তারা অগ্নিতে পতিত হবে,
১৪ ذُوقُوا فِتْنَتَكُمْ هَذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَسْتَعْجِلُونَ তোমরা তোমাদের শাস্তি আস্বাদন কর। তোমরা একেই ত্বরান্বিত করতে চেয়েছিল।
১৫ إِنَّ الْمُتَّقِينَ فِي جَنَّاتٍ وَعُيُونٍ খোদাভীরুরা জান্নাতে ও প্রস্রবণে থাকবে।
১৬ آخِذِينَ مَا آتَاهُمْ رَبُّهُمْ إِنَّهُمْ كَانُوا قَبْلَ ذَلِكَ مُحْسِنِينَ এমতাবস্থায় যে, তারা গ্রহণ করবে যা তাদের পালনকর্তা তাদেরকে দেবেন। নিশ্চয় ইতিপূর্বে তারা ছিল সৎকর্মপরায়ণ,
১৭ كَانُوا قَلِيلًا مِّنَ اللَّيْلِ مَا يَهْجَعُونَ তারা রাত্রির সামান্য অংশেই নিদ্রা যেত,
১৮ وَبِالْأَسْحَارِ هُمْ يَسْتَغْفِرُونَ রাতের শেষ প্রহরে তারা ক্ষমাপ্রার্থনা করত,
১৯ وَفِي أَمْوَالِهِمْ حَقٌّ لِّلسَّائِلِ وَالْمَحْرُومِ এবং তাদের ধন-সম্পদে প্রার্থী ও বঞ্চিতের হক ছিল।
২০
২১
২২
২৩
২৪
২৫
২৬
২৭
২৮
২৯
৩০
৩১
৩২
৩৩
৩৪
৩৫
৩৬
৩৭
৩৮
৩৯
৪০
৪১
৪২
৪৩
৪৪
৪৫
৪৬
৪৭
৪৮
৪৯
৫০
৫১
৫২
৫৩
৫৪
৫৫
৫৬
৫৭
৫৮
৫৯
৬০

তথ্যসূত্র

  1. "সূরার নামকরণ"www.banglatafheem.comতাফহীমুল কোরআন, ২০ অক্টোবর ২০১০। ৫ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ : ২৬ জুলাই ২০১৫  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ