ফরাসি ভারত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৯ নং লাইন: ৩৯ নং লাইন:


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
১৬ শতকের শুরুতে ফরাসিরা ভারতবর্ষে আসার চেষ্টা করে। প্রথম ফ্রাংকোর সময়ে দুটো বাণিজ্যিক জাহাজ ভারতবর্ষে আগমনের চেষ্টা করে। ১৬০৪ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট ৪র্থ হেনরী সর্বপ্রথম ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠনের অনুমতি দেয়। ১৬১৫ খ্রিস্টাব্দের পর ফ্রান্স থেকে আগত দুটো জাহাজ ভারতবর্ষে সমুদ্র সীমায় নোংগর করে। পরবর্তীতে একটি জাহাজ ফ্রান্সে প্রত্যাবর্তন। ১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দে পরিব্রাজক ও চিকিৎসক ফ্রাঙ্কোস বের্নিয়ার মুঘল সম্রাট [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] দরবারে ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৬৪২ খ্রিস্টাব্দে কার্ডিনাল রিচেলিউর পৃষ্টপোষকতাতে ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বা ''লা কোম্পাজিন ফ্রস্যে দেস ইন্ডিস অরিএন্টালেস'' গঠিত হয়। ১৬৬৮ খ্রিস্টাব্দে সুরাটে ফরাসি কোম্পানির প্রথম জাহাজ অবতরণ করে। ১৬৭২ খ্রিস্টাব্দে সেইন্ট টমাস [[চন্দননগর]] থেকে [[নেদারল্যান্ডস|ওলন্দাজদের]] বিতাড়িত করেন। ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দের [[পলাশীর যুদ্ধ|পলাশীর যুদ্ধে]] বাংলার নবাবকে ফরাসি জেনারেল মশিয়ে ডুপ্র্যে সহায়তা করেন। যুদ্ধে নবাবের পরাজয় হলে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশরা]] বাংলাতে স্থাপিত ফরাসিদের বাণিজ্য কুঠিসমূহ দখল করে নেয়। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের আগষ্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ভারত স্বাধীনতা লাভ করলে ফরাসি শাসিত এলাকাসমূহে ফরাসি কতৃর্ত্ব বজায় থাকে। [[সুরাত]], [[মাচিলিপত্নম]], [[কজহিকোদে]] এলাকা ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবরে ভারতীয়দের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকার ও ফ্রান্সের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যেখানে ফরাসি শাসনাধীন এলাকাতে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়, যার মাধ্যমে ঐ এলাকার অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নেবে তারা কাদের সাথে থাকবে। চন্দননগরের শাসন ভার ভারতীয়দের হাতে ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দের ২রা মে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে চন্দননগর পশ্চিমবঙ্গের সাথে যুক্ত হয়। ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে ১লা নভেম্বর পুদুচেরি, ইয়ানায়ন, মাহে ও কারাইকাল ভারত প্রজাতন্ত্রের কাছে হস্তান্তরিত হয়। ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি সরকার স্বাধীন ভারতের স্বীকৃতি দিলে ভারত থেকে ফরাসি ঔপনিবেশিকতার অবসান হয়।
১৬ শতকের শুরুতে ফরাসিরা ভারতবর্ষে আসার চেষ্টা করে। প্রথম ফ্রাংকোর সময়ে দুটো বাণিজ্যিক জাহাজ ভারতবর্ষে আগমনের চেষ্টা করে। ১৬০৪ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট ৪র্থ হেনরী সর্বপ্রথম ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠনের অনুমতি দেয়। ১৬১৫ খ্রিষ্টাব্দের পর ফ্রান্স থেকে আগত দুটো জাহাজ ভারতবর্ষে সমুদ্র সীমায় নোংগর করে। পরবর্তীতে একটি জাহাজ ফ্রান্সে প্রত্যাবর্তন। ১৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দে পরিব্রাজক ও চিকিৎসক ফ্রাঙ্কোস বের্নিয়ার মুঘল সম্রাট [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] দরবারে ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৬৪২ খ্রিষ্টাব্দে কার্ডিনাল রিচেলিউর পৃষ্টপোষকতাতে ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বা ''লা কোম্পাজিন ফ্রস্যে দেস ইন্ডিস অরিএন্টালেস'' গঠিত হয়। ১৬৬৮ খ্রিষ্টাব্দে সুরাটে ফরাসি কোম্পানির প্রথম জাহাজ অবতরণ করে। ১৬৭২ খ্রিষ্টাব্দে সেইন্ট টমাস [[চন্দননগর]] থেকে [[নেদারল্যান্ডস|ওলন্দাজদের]] বিতাড়িত করেন। ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দের [[পলাশীর যুদ্ধ|পলাশীর যুদ্ধে]] বাংলার নবাবকে ফরাসি জেনারেল মশিয়ে ডুপ্র্যে সহায়তা করেন। যুদ্ধে নবাবের পরাজয় হলে [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশরা]] বাংলাতে স্থাপিত ফরাসিদের বাণিজ্য কুঠিসমূহ দখল করে নেয়। ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ভারত স্বাধীনতা লাভ করলে ফরাসি শাসিত এলাকাসমূহে ফরাসি কতৃর্ত্ব বজায় থাকে। [[সুরাত]], [[মাচিলিপত্নম]], [[কজহিকোদে]] এলাকা ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবরে ভারতীয়দের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ভারত সরকার ও ফ্রান্সের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যেখানে ফরাসি শাসনাধীন এলাকাতে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়, যার মাধ্যমে ঐ এলাকার অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নেবে তারা কাদের সাথে থাকবে। চন্দননগরের শাসন ভার ভারতীয়দের হাতে ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ২রা মে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দে চন্দননগর পশ্চিমবঙ্গের সাথে যুক্ত হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে ১লা নভেম্বর পুদুচেরি, ইয়ানায়ন, মাহে ও কারাইকাল ভারত প্রজাতন্ত্রের কাছে হস্তান্তরিত হয়। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি সরকার স্বাধীন ভারতের স্বীকৃতি দিলে ভারত থেকে ফরাসি ঔপনিবেশিকতার অবসান হয়।


== প্রশাসন ==
== প্রশাসন ==
১৬৬৮ থেকে ১৬৯৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ভারতে নিযুক্ত ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রধানকে ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত। ১৬৯৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত নিযুক্ত শাসনকর্তাকে ''গর্ভনর জেনারেল'' নামে সম্ভাষিত করা হত। ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত শাসক প্রতিনিধিকে পুনরায় ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত।
১৬৬৮ থেকে ১৬৯৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ভারতে নিযুক্ত ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রধানকে ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত। ১৬৯৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত নিযুক্ত শাসনকর্তাকে ''গর্ভনর জেনারেল'' নামে সম্ভাষিত করা হত। ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত শাসক প্রতিনিধিকে পুনরায় ''কমিশনার'' নামে ডাকা হত।


== ফরাসি শাসক বৃন্দ ==
== ফরাসি শাসক বৃন্দ ==
৫০ নং লাইন: ৫০ নং লাইন:
# ফ্রাঁসোয়া মার্টিন, ১৬৮১-১৬৯৩
# ফ্রাঁসোয়া মার্টিন, ১৬৮১-১৬৯৩


১৬৯৩ থেকে ১৬৯৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ওলন্দাজ চুক্তির আওতায় ফরাসী ওপনিবেশগুলো শাসিত হয়।
১৬৯৩ থেকে ১৬৯৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ওলন্দাজ চুক্তির আওতায় ফরাসী ওপনিবেশগুলো শাসিত হয়।


== গর্ভনর জেনারেল ==
== গর্ভনর জেনারেল ==

২২:২৭, ১৭ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ইষ্টাবেলেসমেন্টস ফ্রসে দ্য লি'ইন্দে
(Établissements français de l'Inde)

ফরাসি ভারত
১৭৫৯–১৯৫৪
জাতীয় সঙ্গীত: লা মারসেল্লাইসে
১৭৪১-১৭৫৪ সালের ফরাসি বিস্তার
১৭৪১-১৭৫৪ সালের ফরাসি বিস্তার
অবস্থাফরাসি উপনিবেশ
রাজধানীপুদুচেরি
প্রচলিত ভাষাফরাসি, তামিল, তেলুগু, মালয়ালম
গর্ভনর জেনারেল অব ফ্রেঞ্চ ইন্ডিয়া 
ঐতিহাসিক যুগসাম্রাজ্যবাদ
• ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বিলুপ্তকরন
১৭৫৯
• ডি ফ্যাক্টো হস্তান্তর
১লা নভেম্বর ১৯৫৪
আয়তন
১৯৪৮৫০৮.০৩ বর্গকিলোমিটার (১৯৬.১৫ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা
• ১৯২৯
288546
• ১৯৪৮
332045
মুদ্রাফরাসি ভারতীয় রুপি
পূর্বসূরী
উত্তরসূরী
ফরাসী ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি
ভারত

ফরাসি ভারত হচ্ছে ভারতীয় উপমহাদেশে ফরাসিদের ঔপনিবেশিকতার দরুন দখলকৃত এলাকা। ভারতবর্ষের পুদুচেরি (বর্তমান পডুচেরি), কারাইকাল, ইয়ানায়ন (বর্তমান ইয়ানাম), মালাবার উপকূলের মাহে এবং বাংলাতে চন্দননগর এলাকা ফরাসি ভারত এলাকা নামে পরিচিতি ছিল।

ইতিহাস

১৬ শতকের শুরুতে ফরাসিরা ভারতবর্ষে আসার চেষ্টা করে। প্রথম ফ্রাংকোর সময়ে দুটো বাণিজ্যিক জাহাজ ভারতবর্ষে আগমনের চেষ্টা করে। ১৬০৪ খ্রিষ্টাব্দে সম্রাট ৪র্থ হেনরী সর্বপ্রথম ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠনের অনুমতি দেয়। ১৬১৫ খ্রিষ্টাব্দের পর ফ্রান্স থেকে আগত দুটো জাহাজ ভারতবর্ষে সমুদ্র সীমায় নোংগর করে। পরবর্তীতে একটি জাহাজ ফ্রান্সে প্রত্যাবর্তন। ১৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দে পরিব্রাজক ও চিকিৎসক ফ্রাঙ্কোস বের্নিয়ার মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের দরবারে ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৬৪২ খ্রিষ্টাব্দে কার্ডিনাল রিচেলিউর পৃষ্টপোষকতাতে ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বা লা কোম্পাজিন ফ্রস্যে দেস ইন্ডিস অরিএন্টালেস গঠিত হয়। ১৬৬৮ খ্রিষ্টাব্দে সুরাটে ফরাসি কোম্পানির প্রথম জাহাজ অবতরণ করে। ১৬৭২ খ্রিষ্টাব্দে সেইন্ট টমাস চন্দননগর থেকে ওলন্দাজদের বিতাড়িত করেন। ১৭৫৭ খ্রিষ্টাব্দের পলাশীর যুদ্ধে বাংলার নবাবকে ফরাসি জেনারেল মশিয়ে ডুপ্র্যে সহায়তা করেন। যুদ্ধে নবাবের পরাজয় হলে ব্রিটিশরা বাংলাতে স্থাপিত ফরাসিদের বাণিজ্য কুঠিসমূহ দখল করে নেয়। ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের আগষ্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে ভারত স্বাধীনতা লাভ করলে ফরাসি শাসিত এলাকাসমূহে ফরাসি কতৃর্ত্ব বজায় থাকে। সুরাত, মাচিলিপত্নম, কজহিকোদে এলাকা ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবরে ভারতীয়দের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে ভারত সরকার ও ফ্রান্সের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যেখানে ফরাসি শাসনাধীন এলাকাতে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়, যার মাধ্যমে ঐ এলাকার অধিবাসীরা সিদ্ধান্ত নেবে তারা কাদের সাথে থাকবে। চন্দননগরের শাসন ভার ভারতীয়দের হাতে ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দের ২রা মে হস্তান্তর করা হয়। ১৯৫৫ খ্রিষ্টাব্দে চন্দননগর পশ্চিমবঙ্গের সাথে যুক্ত হয়। ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে ১লা নভেম্বর পুদুচেরি, ইয়ানায়ন, মাহে ও কারাইকাল ভারত প্রজাতন্ত্রের কাছে হস্তান্তরিত হয়। ১৯৬২ খ্রিষ্টাব্দে ফরাসি সরকার স্বাধীন ভারতের স্বীকৃতি দিলে ভারত থেকে ফরাসি ঔপনিবেশিকতার অবসান হয়।

প্রশাসন

১৬৬৮ থেকে ১৬৯৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ভারতে নিযুক্ত ফরাসি ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর প্রধানকে কমিশনার নামে ডাকা হত। ১৬৯৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত নিযুক্ত শাসনকর্তাকে গর্ভনর জেনারেল নামে সম্ভাষিত করা হত। ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত শাসক প্রতিনিধিকে পুনরায় কমিশনার নামে ডাকা হত।

ফরাসি শাসক বৃন্দ

কমিশনার

  1. ফ্রাঁসোয়া ক্যারন, ১৬৬৮-১৬৭২
  2. ফ্রাঁসোয়া ব্যারন, ১৬৭২-১৬৮১
  3. ফ্রাঁসোয়া মার্টিন, ১৬৮১-১৬৯৩

১৬৯৩ থেকে ১৬৯৯ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ওলন্দাজ চুক্তির আওতায় ফরাসী ওপনিবেশগুলো শাসিত হয়।

গর্ভনর জেনারেল

  1. ফ্রাঁসোয়াস মার্টিন, ১৬৯৯-১৭০৬