অধোগমন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ সংশোধন |
|||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
[[File:Subduction-en.svg|thumb|upright=1.00|ভূতত্ত্বীয় অধোগমন প্রক্রিয়ার কল্প-চিত্র]] |
[[File:Subduction-en.svg|thumb|upright=1.00|ভূতত্ত্বীয় অধোগমন প্রক্রিয়ার কল্প-চিত্র]] |
||
'''অধোগমন''' হলো একটি [[ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া]] যা [[টেকটোনিক প্লেট]]ের প্রান্ত সীমানায় সংঘটিত হয় যাতে একটি প্লেট অন্যটির নিচে চলে যায় এবং [[গুরুমন্ডল]]স্থ অভিকর্ষের কারণে ডুবে যেতে বাধ্য হয়।[https://agupubs.onlinelibrary.wiley.com/doi/full/10.1029/2001RG000108] যে অঞ্চলে এই প্রক্রিয়াটি ঘটে তাকে ''অধোগমন অঞ্চল'' বলে। অধোগমনের হার সাধারণত প্রতি বছর কয়েক সেন্টিমিটার হয়; বেশিরভাগ প্লেটের প্রান্ত সীমানা বরাবর ঘর্ষণের ফলে পতনের গড় হার প্রায় দুই থেকে আট সেন্টিমিটার হয়।<ref>{{ |
'''অধোগমন''' হলো একটি [[ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া]] যা [[টেকটোনিক প্লেট]]ের প্রান্ত সীমানায় সংঘটিত হয় যাতে একটি প্লেট অন্যটির নিচে চলে যায় এবং [[গুরুমন্ডল]]স্থ অভিকর্ষের কারণে ডুবে যেতে বাধ্য হয়।[https://agupubs.onlinelibrary.wiley.com/doi/full/10.1029/2001RG000108] যে অঞ্চলে এই প্রক্রিয়াটি ঘটে তাকে ''অধোগমন অঞ্চল'' বলে। অধোগমনের হার সাধারণত প্রতি বছর কয়েক সেন্টিমিটার হয়; বেশিরভাগ প্লেটের প্রান্ত সীমানা বরাবর ঘর্ষণের ফলে পতনের গড় হার প্রায় দুই থেকে আট সেন্টিমিটার হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Defant |প্রথমাংশ=M. J. |বছর=1998 |শিরোনাম=Voyage of Discovery: From the Big Bang to the Ice Age |প্রকাশক=Mancorp |পাতা=325|আইএসবিএন=978-0-931541-61-2 }}</ref> |
||
== সংজ্ঞা == |
== সংজ্ঞা == |
||
যখন কোনও মহাসাগরীয় প্লেট একটি মহাদেশীয় প্লেটের |
যখন কোনও মহাসাগরীয় প্লেট একটি মহাদেশীয় প্লেটের নিচে চলে যায় এবং এর তলদেশ দিয়ে সঞ্চলিত হয় তখন তাকে অধোগমন বলে।<ref name="ভূঅ১">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://www.usgs.gov/news/earthword-subduction |শিরোনাম=EarthWord–Subduction |প্রকাশক=[[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র]]ের ভূতাত্ত্বিক অধিদপ্তর |তারিখ=১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬ |সংগ্রহের-তারিখ=২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯}}</ref> |
||
== সাধারণ বর্ণনা == |
== সাধারণ বর্ণনা == |
২০:২৫, ১০ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অধোগমন হলো একটি ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া যা টেকটোনিক প্লেটের প্রান্ত সীমানায় সংঘটিত হয় যাতে একটি প্লেট অন্যটির নিচে চলে যায় এবং গুরুমন্ডলস্থ অভিকর্ষের কারণে ডুবে যেতে বাধ্য হয়।[১] যে অঞ্চলে এই প্রক্রিয়াটি ঘটে তাকে অধোগমন অঞ্চল বলে। অধোগমনের হার সাধারণত প্রতি বছর কয়েক সেন্টিমিটার হয়; বেশিরভাগ প্লেটের প্রান্ত সীমানা বরাবর ঘর্ষণের ফলে পতনের গড় হার প্রায় দুই থেকে আট সেন্টিমিটার হয়।[১]
সংজ্ঞা
যখন কোনও মহাসাগরীয় প্লেট একটি মহাদেশীয় প্লেটের নিচে চলে যায় এবং এর তলদেশ দিয়ে সঞ্চলিত হয় তখন তাকে অধোগমন বলে।[২]
সাধারণ বর্ণনা
প্লেটগুলো সঞ্চারনশীল হওয়ায় এগুলো বিভিন্ন দিকে পরিভ্রমণ করে এবং এই অবস্থায় কখনও যদি দুটি মহাসাগরীয় প্লেট অথবা একটি মহাসাগরীয় এবং একটি মহাদেশীয় প্লেট মুখোমুখি অগ্রসর হয় তখন প্লেট দুটি পরস্পর মিলিত হয়ে একটি লম্বালম্বি সম্প্রসারিত মন্ডলের সৃষ্টি করে যেখানে একটি প্লেট অপর প্লেটের নিচ দিয়ে অগ্রসর হয়, ফলে অধোগমনের সৃষ্টি হয়।[৩]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ Defant, M. J. (১৯৯৮)। Voyage of Discovery: From the Big Bang to the Ice Age। Mancorp। পৃষ্ঠা 325। আইএসবিএন 978-0-931541-61-2।
- ↑ "EarthWord–Subduction"। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক অধিদপ্তর। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ আ.স.ম উবাইদ উল্লাহ (জানুয়ারি ২০০৩)। "অধোগমন"। সিরাজুল ইসলাম। বাংলাপিডিয়া। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯।