পলাশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ →বর্ণনা: তথ্যসূত্র |
রচনাশৈলী |
||
১৮ নং লাইন: | ১৮ নং লাইন: | ||
|}} |
|}} |
||
[[চিত্র:পলাশ.jpg|থাম্ব|240x240পিক্সেল|বসন্ত ঋতুতে পলাশ]] |
[[চিত্র:পলাশ.jpg|থাম্ব|240x240পিক্সেল|বসন্ত ঋতুতে পলাশ]] |
||
'''পলাশ''' মাঝারি আকারের [[পর্ণমোচী]] [[বৃক্ষ]]। [[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃতিতে]] এটি '''কিংসুক''' এবং [[মনিপুরী ভাষা]]য় '''পাঙ গোঙ''' নামে পরিচিত ({{lang-en|[[:en:Butea monosperma|Parrot tree]], [[:en:Butea monosperma|Bastard Teak]]}}, Dhak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।<ref name="ক">[http://www.jugantor.com/nature-&-life/2015/03/07/231033 ফাগুনের লাল পলাশ - ''দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)'']</ref> |
'''পলাশ''' মাঝারি আকারের [[পর্ণমোচী]] [[বৃক্ষ]]। [[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃতিতে]] এটি '''কিংসুক''' এবং [[বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষা|মনিপুরী ভাষা]]য় '''পাঙ গোঙ''' নামে পরিচিত ({{lang-en|[[:en:Butea monosperma|Parrot tree]], [[:en:Butea monosperma|Bastard Teak]]}}, Dhak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।<ref name="ক">[http://www.jugantor.com/nature-&-life/2015/03/07/231033 ফাগুনের লাল পলাশ - ''দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)'']</ref> |
||
==বর্ণনা== |
==বর্ণনা== |
০৬:১৭, ৬ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
পলাশ Butea monosperma | |
---|---|
In Bangalore, India | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Plantae |
শ্রেণীবিহীন: | Angiosperms |
শ্রেণীবিহীন: | Eudicots |
শ্রেণীবিহীন: | Rosids |
বর্গ: | Fabales |
পরিবার: | Fabaceae |
গণ: | Butea |
প্রজাতি: | B. monosperma |
দ্বিপদী নাম | |
Butea monosperma (Lam.) Taub. | |
প্রতিশব্দ | |
Butea frondosa Roxb. ex Willd. |
পলাশ মাঝারি আকারের পর্ণমোচী বৃক্ষ। সংস্কৃতিতে এটি কিংসুক এবং মনিপুরী ভাষায় পাঙ গোঙ নামে পরিচিত (ইংরেজি: Parrot tree, Bastard Teak, Dhak)। বৃক্ষটি Fabaceae পরিবারের সদস্য। তবে পলাশ গাছ তার ফুলের জন্যই সবচেয়ে বেশি পরিচিত।[২]
বর্ণনা
পলাশ গাছ সর্বোচ্চ ১৫ মিটার পর্যন্ত উঁচু হয়ে থাকে। শীতে গাছের পাতা ঝরে যায়। এর বাকল ধূসর। শাখা-প্রশাখা ও কাণ্ড আঁকাবাঁকা। নতুন পাতা রেশমের মতো সূক্ষ্ম। গাঢ় সবুজ পাতা ত্রিপত্রী, দেখতে অনেকটা মান্দার গাছের পাতার মতো হলেও আকারে বড়।
বসন্তে এ গাছে ফুল ফোটে। টকটকে লাল ছাড়াও হলুদ ও লালচে কমলা রঙের পলাশ ফুলও দেখা যায়। পলাশ ফুল ছোট, ফুল ২ থেকে ৪ সেঃ মিঃ লম্বা হয়।[৩]
পলাশের ফল দেখতে অনেকটা শিমের মতো। বাংলাদেশে প্রায় সব জায়গাতে কমবেশি পলাশ গাছ দেখতে পাওয়া যায়।[২]
বিস্তৃতি
ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত।
সাহিত্যে পলাশ ফুল
বাংলা সাহিত্যে পলাশ ফুলের প্রসঙ্গ এসেছে নানাভাবে। কবি নজরুল তার একটি গানে লিখেছেন-
“ | হলুদ গাঁদার ফুল, রাঙা পলাশ ফুল
এনে দে এনে দে নইলে বাঁধব না, বাঁধব না চুল... |
” |
এছাড়াও বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি দেশাত্মবোধক গানে এর উল্লেখ পাওয়া যায়- ‘আমায় গেঁথে দাও না মাগো একটি পলাশ ফুলের মালা...’ [২]
চিত্রশালা
-
পলাশ ফুল
-
গাছের ডালে একগুচ্ছ পলাশ ফুল
-
পাতা
-
বীজ
-
গাছের নিচে ঝরে পড়া পলাশ ফুল
-
পলাশ ফুল, ফেব্রুয়ারি, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
-
হলুদ রঙের পলাশ
তথ্যসূত্র
- ↑ "Butea monosperma (Lam.) Taub."। Germplasm Resources Information Network। United States Department of Agriculture। ২০০৬-০৫-১৮। ২০০৯-০৫-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-২৪।
- ↑ ক খ গ ফাগুনের লাল পলাশ - দৈনিক যুগান্তর (মার্চ ৭, ২০১৫)
- ↑ আওয়াল, শেখ আব্দুল (২০১৯-০৩-১২)। "অরণ্যে অগ্নিশিখা ফোটে বসন্তে লম্বা মঞ্জরি"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা: এম এ খান মাসুদ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১০-০৬।