মনের মানুষ (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৬৫ নং লাইন: ৬৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী জীবনীভিত্তিক চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী জীবনীভিত্তিক চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:লালন সম্পর্কে চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:লালন সম্পর্কে চলচ্চিত্র]]
[[বিষয়শ্রেণী:সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র]]

১৭:৫০, ৫ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মনের মানুষ
চলচ্চিত্রের বাণিজ্যিক পোস্টার
পরিচালকগৌতম ঘোষ
প্রযোজকগৌতম কুন্ডু
হাবিবুর রহমান খান
রচয়িতাসুনীল গঙ্গোপাধ্যায় (উপন্যাস)
চিত্রনাট্যকারগৌতম ঘোষ
শ্রেষ্ঠাংশেপ্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়
রাইসুল ইসলাম আসাদ
চঞ্চল চৌধুরী
শুভ্র কুন্ডু
পাওলি দাম
গোলাম ফকির
প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায়
তাথৈ
নাউফেল জিসান
চম্পা
হাসান ইমাম
শাহেদ আলী
সুরকারগৌতম ঘোষ
চিত্রগ্রাহকগৌতম ঘোষ
সম্পাদকমলয় ব্যানার্জী
পরিবেশকইমপ্রেস টেলিফিল্ম
রোজভ্যালি ফিল্মস লিঃ
ভেস্কটেশ ফিল্মস প্রাঃ লিঃ
মুক্তি০৩ ডিসেম্বর, ২০১০
স্থিতিকাল১৫০ মিনিট
দেশভারত
বাংলাদেশ
ভাষাবাংলা

মনের মানুষ গৌতম ঘোষ পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। ভারতবাংলাদেশ এর যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত এই ছবিটি ২০১০ সালে মুক্তি পায়। ছবিতে বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন শিল্পীরা অভিনয় করেছেন। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এর মনের মানুষ উপন্যাস অবলম্বনে নির্মাণ করা হয়েছে ছবিটি, এতে লালন ফকিরের জীবন ও কর্মের কিছু চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ছবিটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, রাইসুল ইসলাম আসাদ, চঞ্চল চৌধুরী, শুভ্র কুন্ডু, পাওলি দাম , প্রিয়াংশু চ্যাটার্জী, তাথৈ, নাউফেল জিসান, চম্পা, হাসান ইমাম, শাহেদ আলী সহ আরও অনেকে।

কাহিনী

পশ্চিমা শিক্ষায় শিক্ষিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বড় ভাই জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর পূর্ববঙ্গে জমিদারী করতে এসে দেখা পান লালনের। পদ্মা নদীর বজরায় বসে জ্যোতিরিন্দ্র লালনের একটি স্কেচ তৈরি করেন। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ হলেন শহুরে বুদ্ধিজীবী, তিনি লালনের সাথে বাউলের দর্শন নিয়ে আলোচনা করেন। আলোচনার মাধ্যমেই লালনের জীবন চলচ্চিত্রের দর্শকদের সামনে উপস্থাপিত হয়। কাহিনীর উপস্থাপনাটি লালন ফকিরের জীবন ও সময় এবং তার উদারপন্থী শিষ্যদের, যারা ১৯শ শতাব্দীর ভারতীয় সমাজের কুসংস্কারাচ্ছন্ন থেকে উচ্চভাবে জীবনযাপন করেছিলেন।

তরুণ লালন গ্রামের কবিরাজের সাথে তীর্থে যান। সেখানে তার জলবসন্ত হলে তাকে ভেলায় ভাসিয়ে দেয়া হয়। তীর্থের দল গ্রামে এসে রটিয়ে দেয় যে লালন মারা গেছে। ভেলায় ভাসিয়ে দেয়া লালনকে এক মুসলিম তাঁতি পরিবার বাঁচায়। সেখানে লালনের পরিচয় ঘটে সিরাজ সাঁইয়ের সাথে যাকে লালন তার গ্রামে একদিন দেখেছিলেন। সিরাজ লালনকে তার শিষ্য করে নেন। পরবর্তীতে লালন তার নামের শেষে ফকির যোগ করে মা ও স্ত্রীর সাথে দেখা করতে নিজ গ্রামে আসেন। এসে গ্রামবাসীর বাধার সম্মুখীন হন। স্ত্রীকে সাধন সঙ্গীনি করতে চাইলে লালনের মা লালনকে বাধা দেন। ফলে লালন সম্পূর্ণভাবে নিজেকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ও কালুয়ার সহায়তায় একটি আখড়া গড়ে তুলেন। শুরু হয় তার সাধন-ভজন।

শ্রেষ্ঠাংশে

সম্মাননা

চলচ্চিত্রটি ২০১০ সালে গোয়ায় অনুষ্ঠিত ৪১তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কার পায়।

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ