আবু সুফিয়ান ইবনে হার্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৩১ নং লাইন: ৩১ নং লাইন:


{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:আবু সুফিয়ান ইবনে হার্ব}}
{{পূর্বনির্ধারিতবাছাই:আবু সুফিয়ান ইবনে হার্ব}}
[[বিষয়শ্রেণী:সাহাবা]]
[[বিষয়শ্রেণী:পুরুষ সাহাবা]]
[[বিষয়শ্রেণী:৫৬০-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:৫৬০-এ জন্ম]]
[[বিষয়শ্রেণী:৬৫০-এ মৃত্যু]]
[[বিষয়শ্রেণী:৬৫০-এ মৃত্যু]]

১৮:০০, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আবু সুফিয়ান ইবন হার্ব
صخر بن حرب
জন্ম
সাখর ইবনে হার্ব

(৫৬০-০৯-০১)১ সেপ্টেম্বর ৫৬০
মৃত্যু২ সেপ্টেম্বর ৬৫২(652-09-02) (বয়স ৯২)
পরিচিতির কারণমক্কার বংশের নেতা

আবু সুফিয়ান ইবনে হারব ছিলেন মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আবদে শামস গোত্রের প্রধান নেতা । ইসলাম গ্রহণের পূর্বে তিনি নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর ঘোর বিরোধী ছিলেন । উতবাহ ইবন রাবি'আহ এর কন্যা হিন্দ বিনতে উতবা ছিলেন তাঁর স্ত্রী । মুসলিমদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু যুদ্ধে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন । মক্কা বিজয়ের পর নবী মুহাম্মদ (সাঃ) তাকে এবং তার স্ত্রী হিন্দ বিনতে উতবাকে ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত করেন ।

পরবর্তী জীবন

মক্কা বিজয়ের পর, আবু সুফিয়ান পরবর্তী যুদ্ধসমূহে মুহাম্মদ (সা.)-এর সৈনিক হিসেবে যুদ্ধ করেন। তায়িফ অবরোধের সময় তিনি তার একটি চোখ হারান।

যখন ৬৩২ সালে মুহাম্মদ (সাঃ) মারা যান, তখন আবু সুফিয়ান নারজান এর দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন।[১] এছাড়াও আবু সুফিয়ান ৬৩৬ সালের ইয়ারমুক যুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে তিনি তার দ্বিতীয় চক্ষু হারান। তিনি মুসলিম সেনাবাহিনীর নাকিব (স্টাফ প্রধান) হিসেবে যুদ্ধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি তার নিজের ছেলে ইয়াজিদ ইবনে আবি সুফিয়ানের নির্দেশনায় যুদ্ধ করেন।[২][৩]

আবু সুফিয়ান ৬৫০ সালে মদিনায় মৃত্যুবরণ করেন। তার জ্ঞাতিভাই উসমান ইবনে আফফান, যিনি ৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে তৃতীয় খলিফা পদে অভিষিক্ত হন, তিনিই আবু সুফিয়ানের জানাজা পড়ান।

তথ্যসূত্র

  1. Abu Al-Abbas Ahmad Bin Jaber Al-Baladhuri, The people of the Islamic State (translated by Philip Khuri Hitti), p. 107.
  2. Ibn al-Athir, The Complete History (book)|Al-Kamil fi al-Tarikh
  3. "Abu Sufyan Ibn Harb: An Eye Now or an Eye in Heaven?"। Francisco Burzi। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১২ 

বহিঃসংযোগ