শকুন্তলা দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৬ নং লাইন: ১৬ নং লাইন:
| Honor = বিশ্বের দ্রুততম [[মানব কম্পিউটার]] হিসাবে [[গিনেস বিশ্ব রেকর্ড]]
| Honor = বিশ্বের দ্রুততম [[মানব কম্পিউটার]] হিসাবে [[গিনেস বিশ্ব রেকর্ড]]
}}
}}
'''শকুন্তলা দেবী''' (৪ নভেম্বর ১৯২৯ - ২১ এপ্রিল ২০১৩) একজন [[ভারত|ভারতীয়]] লেখক এবং মানব ক্যালকুলেটর। তাঁকে ‘মানব কম্পিউটার’ নামে ডাকা হয়।<ref name="The Hindu 2013">"Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref name="Pandya, Haresh 2013">Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref>Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref name="Jensen, Arthur R. 1990">Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref>"Obituary: India's 'human computer' Shakuntala Devi". BBC News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref> তাঁর এই অসাধারণ গণন ক্ষমতার জন্য তাঁকে ১৯৮২ সালে ‘[[গিনেস বিশ্ব রেকর্ড|গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস]]’ এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।<ref name="The Hindu 2013"/><ref name="Pandya, Haresh 2013"/><ref name="Obituary 2013">"Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref> তিনি একজন লেখক হিসেবে বেশ কিছু বই লিখেছেন যার মধ্যে আছে উপন্যাস,গণিত, ধাঁধাঁ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর বই।
'''শকুন্তলা দেবী''' (৪ নভেম্বর ১৯২৯ - ২১ এপ্রিল ২০১৩) একজন [[ভারত|ভারতীয়]] লেখক এবং মানব ক্যালকুলেটর। তাকে ‘মানব কম্পিউটার’ নামে ডাকা হয়।<ref name="The Hindu 2013">"Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref name="Pandya, Haresh 2013">Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref>Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref name="Jensen, Arthur R. 1990">Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref><ref>"Obituary: India's 'human computer' Shakuntala Devi". BBC News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref> তার এই অসাধারণ গণন ক্ষমতার জন্য তাকে ১৯৮২ সালে ‘[[গিনেস বিশ্ব রেকর্ড|গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস]]’ এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।<ref name="The Hindu 2013"/><ref name="Pandya, Haresh 2013"/><ref name="Obituary 2013">"Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref> তিনি একজন লেখক হিসেবে বেশ কিছু বই লিখেছেন যার মধ্যে আছে উপন্যাস,গণিত, ধাঁধাঁ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর বই।


== জীবনী ==
== জীবনী ==
শকুন্তলা দেবী ১৯২৯ সালের ৪ নভেম্বর ভারতের [[ব্যাঙ্গালোর|ব্যাঙ্গালুরুতে]] একটি [[কন্নড়]] [[ব্রাহ্মণ]] পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।<ref name="Pandya, Haresh 2013"/><ref name="Obituary 2013"/> বাল্যকালে শকুন্তলার অসাধারণ স্মরণ শক্তি ও সংখ্যা গণনার দক্ষতাকে তাঁর বাবা বেশি গুরুত্ব দেননি। যদিও মাত্র তিন বছর বয়সে তাঁকে তাসের বিভিন্ন খেলা রপ্ত করিয়ে ফেলেছিলেন। শকুন্তলার বাবা ছিলেন একটি সার্কাসের দলে। তিনি ওই দল ছেড়ে মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন ‘রোড শো’ শুরু করেন।<ref name="Pandya, Haresh 2013"/> তিনি প্রথাগত কোন শিক্ষায় শিক্ষিত হননি।<ref name="The Hindu 2013"/> মাত্র ছয় বছর বয়সে শকুন্তলা [[মাইসোর]] বিশ্ববিদ্যালয়ে অসাধারণ এই দক্ষতার প্রদর্শনী করেন। ১৯৪৪ সালে শকুন্তলা তাঁর পিতার সাথে লন্ডন চলে আসেন।<ref name="Obituary 2013"/> এরপর ১৯৬০ এর মাঝামাঝি সময়ে তিনি ভারতে চলে আসেন।<ref>"India's math wizard, Shakuntala Devi". Yahoo! India News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref>
শকুন্তলা দেবী ১৯২৯ সালের ৪ নভেম্বর ভারতের [[ব্যাঙ্গালোর|ব্যাঙ্গালুরুতে]] একটি [[কন্নড়]] [[ব্রাহ্মণ]] পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।<ref name="Pandya, Haresh 2013"/><ref name="Obituary 2013"/> বাল্যকালে শকুন্তলার অসাধারণ স্মরণ শক্তি ও সংখ্যা গণনার দক্ষতাকে তার বাবা বেশি গুরুত্ব দেননি। যদিও মাত্র তিন বছর বয়সে তাকে তাসের বিভিন্ন খেলা রপ্ত করিয়ে ফেলেছিলেন। শকুন্তলার বাবা ছিলেন একটি সার্কাসের দলে। তিনি ওই দল ছেড়ে মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন ‘রোড শো’ শুরু করেন।<ref name="Pandya, Haresh 2013"/> তিনি প্রথাগত কোন শিক্ষায় শিক্ষিত হননি।<ref name="The Hindu 2013"/> মাত্র ছয় বছর বয়সে শকুন্তলা [[মাইসোর]] বিশ্ববিদ্যালয়ে অসাধারণ এই দক্ষতার প্রদর্শনী করেন। ১৯৪৪ সালে শকুন্তলা তার পিতার সাথে লন্ডন চলে আসেন।<ref name="Obituary 2013"/> এরপর ১৯৬০ এর মাঝামাঝি সময়ে তিনি ভারতে চলে আসেন।<ref>"India's math wizard, Shakuntala Devi". Yahoo! India News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।</ref>


== মানব ক্যালকুলেটর বা মানব কম্পিউটার ==
== মানব ক্যালকুলেটর বা মানব কম্পিউটার ==
শকুন্তলা দেবীর এই অসাধারণ ক্ষমতা প্রকাশ পেলে সমস্ত বিশ্ব ব্যাপী তাঁর প্রদর্শনী শুরু হয়। ১৯৫০ সালে ইউরোপে,১৯৭৬ সালে নিউইয়র্কে তাঁর প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।<ref name="Pandya, Haresh 2013"/> ১৯৮৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় [[ক্যালিফোর্নিয়া]] বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক আর্থার জেসন তাঁর উপর গবেষণা করেন।<ref name="Jensen, Arthur R. 1990"/> তিনি শকুন্তলা দেবীর মানসিক দক্ষতার উপর বেশ কিছু পরীক্ষা করেন।<ref name="Jensen, Arthur R. 1990"/> জেসন ১৯৯০ সালে তার একাডেমীক জার্নালে লেখেন, ৬১,৬২৯,৮৭৫ এর ৩ বর্গমূল এবং ১৭০,৮৫৯,৩৭৫ এর ৭ বর্গমূল করতে দিলে শকুন্তলা দেবী জেসনের নোটবুকে লেখার আগেই এগুলোর উত্তর ৩৯৫ ও ১৫ বলে দেন। <ref name="Obituary 2013"/>
শকুন্তলা দেবীর এই অসাধারণ ক্ষমতা প্রকাশ পেলে সমস্ত বিশ্ব ব্যাপী তার প্রদর্শনী শুরু হয়। ১৯৫০ সালে ইউরোপে,১৯৭৬ সালে নিউইয়র্কে তার প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।<ref name="Pandya, Haresh 2013"/> ১৯৮৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় [[ক্যালিফোর্নিয়া]] বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক আর্থার জেসন তার উপর গবেষণা করেন।<ref name="Jensen, Arthur R. 1990"/> তিনি শকুন্তলা দেবীর মানসিক দক্ষতার উপর বেশ কিছু পরীক্ষা করেন।<ref name="Jensen, Arthur R. 1990"/> জেসন ১৯৯০ সালে তার একাডেমীক জার্নালে লেখেন, ৬১,৬২৯,৮৭৫ এর ৩ বর্গমূল এবং ১৭০,৮৫৯,৩৭৫ এর ৭ বর্গমূল করতে দিলে শকুন্তলা দেবী জেসনের নোটবুকে লেখার আগেই এগুলোর উত্তর ৩৯৫ ও ১৫ বলে দেন। <ref name="Obituary 2013"/>


== মৃত্যু ==
== মৃত্যু ==
২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল শকুন্তলা দেবী ব্যাঙ্গালুরুতে শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে ৮৩ বছর বয়সে মারা যান।<ref name="The Hindu 2013"/> তিনি বেশ কিছু দিন ধরেই হার্ট ও কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন।
২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল শকুন্তলা দেবী ব্যাঙ্গালুরুতে শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে ৮৩ বছর বয়সে মারা যান।<ref name="The Hindu 2013"/> তিনি বেশ কিছু দিন ধরেই হার্ট ও কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন।
২০১৩ সালের ৪ নভেম্বরে তাঁর ৮৪ তম জন্ম দিবসে গুগল তাঁকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিশেষ ডুডল তৈরি করে।
২০১৩ সালের ৪ নভেম্বরে তার ৮৪ তম জন্ম দিবসে গুগল তাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিশেষ ডুডল তৈরি করে।
== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

০৯:৪৬, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

শকুন্তলা দেবী
জন্ম(১৯২৯-১১-০৪)৪ নভেম্বর ১৯২৯
মৃত্যু২১ এপ্রিল ২০১৩(2013-04-21) (বয়স ৮৩)
বেঙ্গালুরু, কর্ণাটক, ভারত
জাতীয়তাভারতীয়
অন্যান্য নামমানব কম্পিউটার
পেশাসমাজ কর্মী

শকুন্তলা দেবী (৪ নভেম্বর ১৯২৯ - ২১ এপ্রিল ২০১৩) একজন ভারতীয় লেখক এবং মানব ক্যালকুলেটর। তাকে ‘মানব কম্পিউটার’ নামে ডাকা হয়।[১][২][৩][৪][৫] তার এই অসাধারণ গণন ক্ষমতার জন্য তাকে ১৯৮২ সালে ‘গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস’ এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।[১][২][৬] তিনি একজন লেখক হিসেবে বেশ কিছু বই লিখেছেন যার মধ্যে আছে উপন্যাস,গণিত, ধাঁধাঁ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর বই।

জীবনী

শকুন্তলা দেবী ১৯২৯ সালের ৪ নভেম্বর ভারতের ব্যাঙ্গালুরুতে একটি কন্নড় ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন।[২][৬] বাল্যকালে শকুন্তলার অসাধারণ স্মরণ শক্তি ও সংখ্যা গণনার দক্ষতাকে তার বাবা বেশি গুরুত্ব দেননি। যদিও মাত্র তিন বছর বয়সে তাকে তাসের বিভিন্ন খেলা রপ্ত করিয়ে ফেলেছিলেন। শকুন্তলার বাবা ছিলেন একটি সার্কাসের দলে। তিনি ওই দল ছেড়ে মেয়েকে নিয়ে বিভিন্ন ‘রোড শো’ শুরু করেন।[২] তিনি প্রথাগত কোন শিক্ষায় শিক্ষিত হননি।[১] মাত্র ছয় বছর বয়সে শকুন্তলা মাইসোর বিশ্ববিদ্যালয়ে অসাধারণ এই দক্ষতার প্রদর্শনী করেন। ১৯৪৪ সালে শকুন্তলা তার পিতার সাথে লন্ডন চলে আসেন।[৬] এরপর ১৯৬০ এর মাঝামাঝি সময়ে তিনি ভারতে চলে আসেন।[৭]

মানব ক্যালকুলেটর বা মানব কম্পিউটার

শকুন্তলা দেবীর এই অসাধারণ ক্ষমতা প্রকাশ পেলে সমস্ত বিশ্ব ব্যাপী তার প্রদর্শনী শুরু হয়। ১৯৫০ সালে ইউরোপে,১৯৭৬ সালে নিউইয়র্কে তার প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।[২] ১৯৮৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরের সময় ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক আর্থার জেসন তার উপর গবেষণা করেন।[৪] তিনি শকুন্তলা দেবীর মানসিক দক্ষতার উপর বেশ কিছু পরীক্ষা করেন।[৪] জেসন ১৯৯০ সালে তার একাডেমীক জার্নালে লেখেন, ৬১,৬২৯,৮৭৫ এর ৩ বর্গমূল এবং ১৭০,৮৫৯,৩৭৫ এর ৭ বর্গমূল করতে দিলে শকুন্তলা দেবী জেসনের নোটবুকে লেখার আগেই এগুলোর উত্তর ৩৯৫ ও ১৫ বলে দেন। [৬]

মৃত্যু

২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল শকুন্তলা দেবী ব্যাঙ্গালুরুতে শ্বাসকষ্ট জনিত কারণে ৮৩ বছর বয়সে মারা যান।[১] তিনি বেশ কিছু দিন ধরেই হার্ট ও কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। ২০১৩ সালের ৪ নভেম্বরে তার ৮৪ তম জন্ম দিবসে গুগল তাকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিশেষ ডুডল তৈরি করে।

তথ্যসূত্র

  1. "Shakuntala Devi strove to simplify maths for students". The Hindu. 21 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
  2. Pandya, Haresh (21 April 2013). "Shakuntala Devi, 'Human Computer' Who Bested the Machines, Dies at 83". The New York Times. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
  3. Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
  4. Jensen, Arthur R. (July–September 1990). "Speed of information processing in a calculating prodigy". Intelligence (University of California, Berkeley, United States) 14 (3): 259–274. doi:10.1016/0160-2896(90)90019-P. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
  5. "Obituary: India's 'human computer' Shakuntala Devi". BBC News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
  6. "Obituary: Shakuntala Devi". The Telegraph. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।
  7. "India's math wizard, Shakuntala Devi". Yahoo! India News. 22 April 2013. সংগৃহীত হয়েছে ৯ জুলাই ২০১৩।