পিটার মুরস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
0টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 1টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৫৫ নং লাইন: ৫৫ নং লাইন:


== কোচের দায়িত্ব গ্রহণ ==
== কোচের দায়িত্ব গ্রহণ ==
২০০৩ সালে [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে]] সাসেক্স দলেই তিনিই সর্বাপেক্ষা সফল হয়েছিলেন। ২০০০-০১ মৌসুমে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ]] সফরে ইংল্যান্ড এ দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর এপ্রিল, ২০০৭ সালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব পান।<ref>[http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/6573813.stm ''England name Moores as new coach''] [[BBC News]] retrieved 18 January 2008</ref> ১৮ জানুয়ারি, ২০০৮ তারিখে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য হিসেবে [[David Graveney|ডেভিড গ্রাভেনির]] স্থলাভিষিক্ত হন। চার সদস্যবিশিষ্ট দল নির্বাচকমণ্ডলীর তালিকায় তাঁর সাথে পিটার মুরেজ, [[জেমস হুইটেকার]] ও [[অ্যাশলে জাইলস]] অন্তর্ভূক্ত ছিলেন।<ref>[http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/7196029.stm ''Graveney axed as England selector''] [[BBC News]] retrieved 18 January 2008</ref> কিন্তু ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে জনরোষে পড়ে তিনি কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। পাশাপাশি ইংল্যান্ড দলের অধিনায়ক [[কেভিন পিটারসন|কেভিন পিটারসনও]] অধিনায়কত্ব হারান।<ref name=kpout>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/7815038.stm |শিরোনাম=Pietersen out as England captain |প্রকাশক=[[BBC Sport]] |তারিখ=7 January 2009 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-01-07}}</ref>
২০০৩ সালে [[কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে]] সাসেক্স দলেই তিনিই সর্বাপেক্ষা সফল হয়েছিলেন। ২০০০-০১ মৌসুমে [[ওয়েস্ট ইন্ডিজ]] সফরে ইংল্যান্ড এ দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর এপ্রিল, ২০০৭ সালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব পান।<ref>[http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/6573813.stm ''England name Moores as new coach''] [[BBC News]] retrieved 18 January 2008</ref> ১৮ জানুয়ারি, ২০০৮ তারিখে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য হিসেবে [[David Graveney|ডেভিড গ্রাভেনির]] স্থলাভিষিক্ত হন। চার সদস্যবিশিষ্ট দল নির্বাচকমণ্ডলীর তালিকায় তার সাথে পিটার মুরেজ, [[জেমস হুইটেকার]] ও [[অ্যাশলে জাইলস]] অন্তর্ভূক্ত ছিলেন।<ref>[http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/7196029.stm ''Graveney axed as England selector''] [[BBC News]] retrieved 18 January 2008</ref> কিন্তু ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে জনরোষে পড়ে তিনি কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। পাশাপাশি ইংল্যান্ড দলের অধিনায়ক [[কেভিন পিটারসন|কেভিন পিটারসনও]] অধিনায়কত্ব হারান।<ref name=kpout>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/england/7815038.stm |শিরোনাম=Pietersen out as England captain |প্রকাশক=[[BBC Sport]] |তারিখ=7 January 2009 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-01-07}}</ref>


১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ তারিখে [[ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের]] কোচ হিসেবে মনোনীত হন।<ref name="Moores appointed Lancashire coach">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/counties/lancashire/7882814.stm|শিরোনাম=Moores appointed Lancashire coach|প্রকাশক=[[BBC Sport]]|তারিখ=11 February 2009|সংগ্রহের-তারিখ=2009-02-11}}</ref> এরপর তার পরিচালনায় ল্যাঙ্কাশায়ার দল ২০১১ সালে [[আনুষ্ঠানিক কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী দলের তালিকা|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে শিরোপা]] পায়। এরফলে তিনি ৭৭ বছরের মধ্যে প্রথম কোচ হিসেবে দুইটি পৃথক কাউন্টিকে চ্যাম্পিয়নশীপ শিরোপা লাভে সক্ষমতা দেখান। ২০১২ সালে [[ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড|ইসিবি]] কর্তৃক সেরা কোচদের সম্মানীয় ফেলোশীপ লাভ করেন।
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ তারিখে [[ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব|ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের]] কোচ হিসেবে মনোনীত হন।<ref name="Moores appointed Lancashire coach">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport1/hi/cricket/counties/lancashire/7882814.stm|শিরোনাম=Moores appointed Lancashire coach|প্রকাশক=[[BBC Sport]]|তারিখ=11 February 2009|সংগ্রহের-তারিখ=2009-02-11}}</ref> এরপর তার পরিচালনায় ল্যাঙ্কাশায়ার দল ২০১১ সালে [[আনুষ্ঠানিক কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপ বিজয়ী দলের তালিকা|কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে শিরোপা]] পায়। এরফলে তিনি ৭৭ বছরের মধ্যে প্রথম কোচ হিসেবে দুইটি পৃথক কাউন্টিকে চ্যাম্পিয়নশীপ শিরোপা লাভে সক্ষমতা দেখান। ২০১২ সালে [[ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড|ইসিবি]] কর্তৃক সেরা কোচদের সম্মানীয় ফেলোশীপ লাভ করেন।


ল্যাঙ্কাশায়ার কোচের সাফল্যে ১৯ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখে তাঁকে [[অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার|অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের]] পরিবর্তে ইংল্যান্ডের প্রধান কোচের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। কিন্তু ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের হতাশাব্যঞ্জক ফলাফলের প্রেক্ষিতে মে, ২০১৫ সালে তাঁকে কোচের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। তাঁর পরিবর্তে [[২০১৫ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর|সফরকারী]] [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দলের]] বিপক্ষে দলের খেলা পরিচালনার জন্য সহকারী কোচ [[পল ফারব্রেস|পল ফারব্রেসকে]] সাময়িকভাবে কোচের দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়।
ল্যাঙ্কাশায়ার কোচের সাফল্যে ১৯ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখে তাকে [[অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার|অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের]] পরিবর্তে ইংল্যান্ডের প্রধান কোচের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। কিন্তু ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের হতাশাব্যঞ্জক ফলাফলের প্রেক্ষিতে মে, ২০১৫ সালে তাকে কোচের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। তার পরিবর্তে [[২০১৫ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের ইংল্যান্ড সফর|সফরকারী]] [[নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল|নিউজিল্যান্ড দলের]] বিপক্ষে দলের খেলা পরিচালনার জন্য সহকারী কোচ [[পল ফারব্রেস|পল ফারব্রেসকে]] সাময়িকভাবে কোচের দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়।


== বিতর্ক ==
== বিতর্ক ==

১৮:৫০, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পিটার মুরেজ
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামপিটার মুরেজ
জন্ম (1962-12-18) ১৮ ডিসেম্বর ১৯৬২ (বয়স ৬১)
ম্যাকক্লেসফিল্ড, চেশায়ার, ইংল্যান্ড
ডাকনামস্টিজসি
উচ্চতা৬ ফুট ০ ইঞ্চি (১.৮৩ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
ভূমিকাউইকেট-রক্ষক, কোচ
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৮৫–১৯৯৮সাসেক্স
১৯৮৮–১৯৮৯অরেঞ্জ ফ্রি স্টেট
১৯৮৩–১৯৮৪ওরচেস্টারশায়ার
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৩১ ২৪৬
রানের সংখ্যা ৭,৩৫১ ২,৬০৩
ব্যাটিং গড় ২৪.৩৪ ১৭.৭০
১০০/৫০ ৭/৩১ ০/৮
সর্বোচ্চ রান ১৮৫ ৮৯*
বল করেছে ১৮
উইকেট
বোলিং গড়
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৫০২/৪৪ ২২৫/৩২
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ.কম, ১ মে ২০১৭

পিটার মুরেজ (ইংরেজি: Peter Moores; জন্ম: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৬২) চেশায়ারের ম্যাকেলসফিল্ডে জন্মগ্রহণকারী সাবেক ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটার। ১৯ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখ থেকে মে, ২০১৫ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয়বারের মতো ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন। মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবেই মাঠে নেমেছেন তিনি। ডানহাতে ব্যাটিংয়ে অভ্যস্ত মুরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে সাসেক্স, অরেঞ্জ ফ্রি স্টেট এবং ওরচেস্টারশায়ার ক্রিকেট দলে খেলেছেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

ওরচেস্টারশায়ারসাসেক্সের পক্ষে তিনি উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও সাসেক্স দলের পক্ষ হয়ে ১৯৯৭ সালে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন মুরেজ।[১] ১৯৯৮ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেন তিনি।

কোচের দায়িত্ব গ্রহণ

২০০৩ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে সাসেক্স দলেই তিনিই সর্বাপেক্ষা সফল হয়েছিলেন। ২০০০-০১ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ইংল্যান্ড এ দলের কোচের দায়িত্ব পালন করেন। এরপর এপ্রিল, ২০০৭ সালে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচের দায়িত্ব পান।[২] ১৮ জানুয়ারি, ২০০৮ তারিখে ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে জাতীয় দল নির্বাচকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য হিসেবে ডেভিড গ্রাভেনির স্থলাভিষিক্ত হন। চার সদস্যবিশিষ্ট দল নির্বাচকমণ্ডলীর তালিকায় তার সাথে পিটার মুরেজ, জেমস হুইটেকারঅ্যাশলে জাইলস অন্তর্ভূক্ত ছিলেন।[৩] কিন্তু ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে জনরোষে পড়ে তিনি কোচের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। পাশাপাশি ইংল্যান্ড দলের অধিনায়ক কেভিন পিটারসনও অধিনায়কত্ব হারান।[৪]

১১ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ তারিখে ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের কোচ হিসেবে মনোনীত হন।[৫] এরপর তার পরিচালনায় ল্যাঙ্কাশায়ার দল ২০১১ সালে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে শিরোপা পায়। এরফলে তিনি ৭৭ বছরের মধ্যে প্রথম কোচ হিসেবে দুইটি পৃথক কাউন্টিকে চ্যাম্পিয়নশীপ শিরোপা লাভে সক্ষমতা দেখান। ২০১২ সালে ইসিবি কর্তৃক সেরা কোচদের সম্মানীয় ফেলোশীপ লাভ করেন।

ল্যাঙ্কাশায়ার কোচের সাফল্যে ১৯ এপ্রিল, ২০১৪ তারিখে তাকে অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের পরিবর্তে ইংল্যান্ডের প্রধান কোচের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। কিন্তু ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলের হতাশাব্যঞ্জক ফলাফলের প্রেক্ষিতে মে, ২০১৫ সালে তাকে কোচের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি দেয়া হয়। তার পরিবর্তে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে দলের খেলা পরিচালনার জন্য সহকারী কোচ পল ফারব্রেসকে সাময়িকভাবে কোচের দায়িত্বভার অর্পণ করা হয়।

বিতর্ক

২০০৯ সালের শুরুতে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকে ভারতের কাছে সিরিজ হারলে ইসিবি ইংল্যান্ড অধিনায়ক কেভিন পিটারসনকে জরুরী সভায় তলব করে ও দলে মুরেজের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।[৬] পরদিন পিটারসন গণমাধ্যমে জন অসন্তুষ্টির কথা তুলে ধরেন ও শীঘ্রই মুরেজকে কোচের পদ থেকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে বলে জানান।[৭] দলের প্রশিক্ষণ, সম্ভাব্য ও সাবেক অধিনায়ক মাইকেল ভনকে সামনের ওয়েস্ট সফরে অধিনায়ক হিসেবে মনোনয়ন ইত্যাদি বিষয়ে মুরেজ ও পিটারসনের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগেই থাকতো।[৮] ফলশ্রুতিতে ৭ জানুয়ারি, ২০০৯ তারিখে মুরেজকে কোচের দায়িত্ব থেকে ইসিবি অব্যাহতি দেয় ও পিটারসন অধিনায়ক থেকে পদত্যাগ করেন।[৮]

তথ্যসূত্র

  1. "Peter Moores player profile"CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১২-৩১ 
  2. England name Moores as new coach BBC News retrieved 18 January 2008
  3. Graveney axed as England selector BBC News retrieved 18 January 2008
  4. "Pietersen out as England captain"BBC Sport। ৭ জানুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৭ 
  5. "Moores appointed Lancashire coach"BBC Sport। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-১১ 
  6. "Pietersen wants crisis talks with ECB"Cricinfo। ১ জানুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৭ 
  7. "Moores on the brink after row"Cricinfo। ৫ জানুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৭ 
  8. "England captain Pietersen resigns"BBC Sport। ৭ জানুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-০৭ 

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী
অ্যালান ওয়েলস
সাসেক্স কাউন্টি অধিনায়ক
১৯৯৭
উত্তরসূরী
ক্রিস অ্যাডামস
পূর্বসূরী
ডেসমন্ড হেইন্স
সাসেক্স কাউন্টি কোচ
১৯৯৮–২০০৫
উত্তরসূরী
মার্ক রবিনসন
পূর্বসূরী
রড মার্শ
ইসিবি ক্রিকেট একাডেমি কোচ
২০০৫–২০০৭
উত্তরসূরী
ডেভিড পারসনস
পূর্বসূরী
ডানকান ফ্লেচার
ইংল্যান্ড জাতীয় কোচ
২০০৭–২০০৯
উত্তরসূরী
অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার
পূর্বসূরী
মাইক ওয়াটকিনসন
ল্যাঙ্কাশায়ার কাউন্টি কোচ
২০০৯–২০১৪
উত্তরসূরী
অ্যাশলে জাইলস
পূর্বসূরী
অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার
ইংল্যান্ড জাতীয় কোচ
২০১৪-২০১৫
উত্তরসূরী
পল ফারব্রেস (অন্তর্বর্তীকালীন)