সুমেরীয় সভ্যতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১৪ নং লাইন: | ১৪ নং লাইন: | ||
== লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার == |
== লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার == |
||
== সুমেরীয় সাহিত্য == |
|||
== সুমেরীয় ধর্ম == |
|||
== জিগুরাট মন্দির == |
|||
== সুমেরীয় আইন == |
|||
== অন্যান্য অবদান == |
|||
{{অসম্পূর্ণ }} |
{{অসম্পূর্ণ }} |
||
০৫:১৫, ৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সুমের(/ˈsuːmər/) যা শুমের, (মিশরীয় সাঙ্গার, বাইবেলে শিনার নামে পরিচিত, স্থানীয় উচ্চারণ কি-এন-গির) মেসোপটেমিয়ার দক্ষিণাংশের এক প্রাচীন সভ্যতা। এর অবস্থান ছিল আধুনিক রাষ্ট্র ইরাক এর দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে। সুমের সভ্যতার অস্তিত্ব ছিল খ্রীস্টপূর্ব ৪ হাজার বছর হতে খ্রীষ্টপূর্ব ৩ হাজার বছরের মধ্যে। ব্যাবিলন সভ্যতার উত্থানের সাথে সাথে সুমেরের পতন ঘটে। সুমের সভ্যতাকে পৃথিবীর প্রথম সংগঠিত সভ্যতা হিসাবে গণ্য করা হয়।
সুমেরীয় সভ্যতার উৎস
বর্তমানে ইরাকের টাইগ্রীস ও ইউফ্রেটিস (তৎকালীন দজলা ও ফোরাত) নদীর মধ্যবর্তী উর্বর স্থানে সুমেরীয় সভ্যতার গোড়াপত্তন ঘটে। পশ্চিম এশিয়ার নবোপলয়ী পর্যায় থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে মেসোপটেমিয়া অঞ্চলে প্রথম যে সভ্যতা গড়ে উঠে তাই সুমেরীয় সভ্যতা।
দক্ষিণ মেসোপটেমিয়ার আদি অ-সেমেটিকবাসীরা সাধারণভাবে সুমেরিয়ান নামে পরিচিত। [১]
সুমেরীয়দের আদি বাসস্থান
সুমেরীয়দের অবদান
লিখন পদ্ধতি আবিষ্কার
সুমেরীয় সাহিত্য
সুমেরীয় ধর্ম
জিগুরাট মন্দির
সুমেরীয় আইন
অন্যান্য অবদান
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
তথ্যসূত্র
- ↑ The spread of Islam