আন্দুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২৩°২৮′৫০.৯৯৫″ উত্তর ৮৮°৫৩′৪৮.১৬৭″ পূর্ব / ২৩.৪৮০৮৩১৯৪° উত্তর ৮৮.৮৯৬৭১৩০৬° পূর্ব / 23.48083194; 88.89671306
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jakaria Rion (আলোচনা | অবদান)
Jakaria Rion (আলোচনা | অবদান)
→‎ইতিহাস: তথ্যসূত্র, সম্প্রসারণ
৪০ নং লাইন: ৪০ নং লাইন:


== ইতিহাস ==
== ইতিহাস ==
সুলতানি আমলের (১৩৩৮ খ্রিঃ - ১৫৩৮ খ্রিঃ) বেশ কিছু নিদর্শন আবিষ্কারের পর ধারণা করা হয়, ছয়শ' বছর আগেই এই ইউনিয়নে বেশ কিছু প্রসিদ্ধ বাজার এবং স্থাপনা গড়ে উঠে। এখনো এলাকার বিভিন্ন স্থানে কিছু পুরাতাত্বিক স্থাপনা দেখা যায়। খাঁজা পারেশ সাহেব (রহঃ) এর মাজার ও ইবাদতখানা, কর্চাডাংগার মন্দিরতলা, মিস্ত্রি পাড়া ঈদগাহের স্থাপনা এগুলি উল্ল্যেখযোগ্য।
এই ইউনিয়নের মানুষ অনেক পজিটিভ। এই ইউনিয়নরে অনন্তপুর গ্রামের ছেলে সাবেক প্রাধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দীন
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আন্দুলবাড়িয়া ৮ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। পাকবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে এখানে একটি যুদ্ধ হয় যা <big>আন্দুলবাড়িয়ার যুদ্ধ</big> নামে পরিচিত।
এই যুদ্ধে ঘটনাস্থলেই শহীদ হন গ্রুপ কমান্ডার আনোয়ার হোসেন, হতাহত হন মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মান্নান সহ অনেকে<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samajerkatha.com/2017/01/27/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A5%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%96-%E0%A6%AF/|শিরোনাম=পাক-বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে দু’চোখ হারানো আব্দুল মান্নান আজও মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাননি- সমাজের কথা}}</ref>।


== শিক্ষা ==
== শিক্ষা ==

১২:৩৯, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আন্দুলবাড়িয়া
ইউনিয়ন
আন্দুলবাড়িয়া খুলনা বিভাগ-এ অবস্থিত
আন্দুলবাড়িয়া
আন্দুলবাড়িয়া
আন্দুলবাড়িয়া বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
আন্দুলবাড়িয়া
আন্দুলবাড়িয়া
বাংলাদেশে আন্দুলবাড়ীয়া ইউনিয়নের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৮′৫০.৯৯৫″ উত্তর ৮৮°৫৩′৪৮.১৬৭″ পূর্ব / ২৩.৪৮০৮৩১৯৪° উত্তর ৮৮.৮৯৬৭১৩০৬° পূর্ব / 23.48083194; 88.89671306 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
জেলাচুয়াডাঙ্গা জেলা
উপজেলাজীবননগর উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রতিষ্ঠা১৯৬২
আয়তন
 • মোট৩৬.২ বর্গকিমি (১৪.০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (আদমশূমারী ২০১১ অনুযায়ী)
 • মোট২৭,১৫২
 • জনঘনত্ব৭৫০/বর্গকিমি (১,৯০০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৭২২২ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়ন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন।[১]

অবস্থান ও আয়তন

এই ইউনিয়ন টি ভৈরব নদের তীরে অবস্থিত। ১৯৬২ সালে এটি প্রথম স্থাপিত হয়। বর্তমান আয়তন ৩৬.২ বর্গ কিলোমিটার। .

প্রশাসনিক এলাকা

প্রায় ৩৬.২ বর্গ কিলোমিটার। হারদা, পাঁকা, অনন্তপুর, বাজদিয়া, কর্চাডাঙ্গা, বিদ্যাধরপুর, ঘুগরাগাছি, নিধিকুন্ডু, শাহাপুর, কুলতলা, নিশ্চিন্তপুর, ডুমুরিয়া এবং আন্দুলবাড়ীয়া এই ১৩ টি গ্রাম নিয়ে এই ইউনিয়ন।

ইতিহাস

সুলতানি আমলের (১৩৩৮ খ্রিঃ - ১৫৩৮ খ্রিঃ) বেশ কিছু নিদর্শন আবিষ্কারের পর ধারণা করা হয়, ছয়শ' বছর আগেই এই ইউনিয়নে বেশ কিছু প্রসিদ্ধ বাজার এবং স্থাপনা গড়ে উঠে। এখনো এলাকার বিভিন্ন স্থানে কিছু পুরাতাত্বিক স্থাপনা দেখা যায়। খাঁজা পারেশ সাহেব (রহঃ) এর মাজার ও ইবাদতখানা, কর্চাডাংগার মন্দিরতলা, মিস্ত্রি পাড়া ঈদগাহের স্থাপনা এগুলি উল্ল্যেখযোগ্য। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আন্দুলবাড়িয়া ৮ নং সেক্টরের অধীনে ছিল। পাকবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে এখানে একটি যুদ্ধ হয় যা আন্দুলবাড়িয়ার যুদ্ধ নামে পরিচিত। এই যুদ্ধে ঘটনাস্থলেই শহীদ হন গ্রুপ কমান্ডার আনোয়ার হোসেন, হতাহত হন মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মান্নান সহ অনেকে[২]

শিক্ষা

শাহাপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আন্দুলবাড়ীয়া বহুমুখি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আন্দুলবাড়ীয়া বহুমুখি বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, আন্দুলবাড়ীয়া কাওমী মাদ্রাসা এছাড়াও আরো অসংখ্য প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে এখানে।

অর্থনীতি

এ ইউনিয়নের অর্থনীতি মূলত কৃষি নির্ভর। এখানে ধান, ভূট্টা, পাট সহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদিত হয়।

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "ইউনিয়ন সমূহ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "পাক-বাহিনীর সাথে সম্মুখ যুদ্ধে দু'চোখ হারানো আব্দুল মান্নান আজও মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাননি- সমাজের কথা"