বিক্ষোভ (১৯৯৪-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ও অন্যান্য সংশোধন
Abu Bakkar Siddiki (Shobuz) (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{তথ্যছক চলচ্চিত্র
{{তথ্যছক চলচ্চিত্র
| নাম = বিক্ষোভ
| নাম = বিক্ষোভ
| চিত্র =
| চিত্র = বিক্ষোভ.jpg
| ক্যাপশন =
| ক্যাপশন = বিক্ষোভ চলচ্চিত্রের পোস্টার
| পরিচালক = [[মহম্মদ হান্‌নান]]
| পরিচালক = [[মহম্মদ হান্‌নান]]
| প্রযোজক = শেখ দিদার
| প্রযোজক = শেখ দিদার

১৬:২৯, ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বিক্ষোভ
বিক্ষোভ চলচ্চিত্রের পোস্টার
পরিচালকমহম্মদ হান্‌নান
প্রযোজকশেখ দিদার
চিত্রনাট্যকারমহম্মদ হান্‌নান
কাহিনিকারফরিদা হোসেন
জোসেফ শতাব্দী (কাহিনী বিন্যাস)
শ্রেষ্ঠাংশে
সুরকারআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
চিত্রগ্রাহকআজমল হক
সম্পাদকশফিকুল ইসলাম শফিক
পরিবেশকডি এম ফিল্মস
মুক্তি৯ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৪
স্থিতিকাল১২০ মিনিট
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা ভাষা

বিক্ষোভ ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র। ছায়াছবিটি পরিচালনা করেছেন মহম্মদ হান্‌নান[১] ছবিটির কাহিনী লিখেছেন ফরিদা হোসেন ও কাহিনী বিন্যাস করেছেন জোসেফ শতাব্দী এবং চিত্রনাট্য লিখেছেন মহম্মদ হাননান। ছাত্র রাজনীতির ভালো-মন্দ দিক নিয়ে নির্মিত ছবিটি পরিবেশনা করেছে ডি এম ফিল্মস।[২] এই ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন সালমান শাহ, শাবনূর, বুলবুল আহমেদ, রাজিব, ডলি জহুর প্রমুখ।[৩][৪]

কাহিনী সংক্ষেপ

আসাদ একজন স্বৈরচার বিরোধী ছাত্রনেতা। বিরোধী দলের ষড়যন্ত্রের বলি হয়ে তাকে মৃত্যুবরন করতে হয়। এতে লাভবান হয় তার বিরোধী মাহমুদ চৌধুরী ও শারাফাত আলী খান। কিন্তু মাহমুদের চতুরতায় শারাফাত গ্রেফতার হয় এবং তার জেল হয়ে যায়। ইতোমধ্যে মাহমুদ তার নিজের একটি দল গঠন করে তুলে। সে জাতীয় পর্যায়ে রাজনীতি করার স্বপ্ন দেখে। তার পুষ্ট ছাত্রসংগঠনের নেতা রাজা কলেজে যা ইচ্ছা তা করে বেড়ায়। অন্যদিকে কলেজের নির্বাচিত ভিপি অনিক তার বিরুদ্ধে সাধারন ছাত্রদের পাশে এসে দাড়ায়। জেল থেকে বের হয়ে শারাফাত তার নিজের একটি সংবাদপত্র চালু করে। সে মাহমুদ চৌধুরীর সব কুকীর্তির কথা প্রকাশ করতে থাকে। এক পর্যায়ে মাহমুদ চৌধুরী তার সাথে সাক্ষাত করতে গেলে সে তার পুরনো বন্ধুকে দেখে বিস্মিত হয় এবং তাকে তার এই সব সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য শাসায়। শারাফাত তাতে ভয় পায় না। সে অনিককে সব ধরনের সহায়তা করে মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তোলার জন্য।

অভিনয়শিল্পী

  • সালমান শাহ - অনিক
  • শাবনূর - নূপুর
  • বুলবুল আহমেদ - কলেজের প্রিন্সিপাল
  • রাজিব - মাহমুদ চৌধুরী, নুপুরের বাবা
  • মনোজ সেনগুপ্ত - আসাদ, অনিকের বাবা
  • ডলি জহুর - সালমা, অনিকের মা
  • শর্মিলী আহমেদ - জিহাদের মা
  • শারমিন - আনারকলি ম্যাডাম
  • নাসির খান - শারাফাত আলী খান
  • জহির উদ্দিন পিয়ার - রাজা, মাহমুদ চৌধুরীর দলের ছাত্রসংগঠনের নেতা
  • দিলদার - বল্টু
  • সুজা খন্দকার - গাজী খান, কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল
  • ববি - মাহমুদ চৌধুরীর একান্ত সচিব
  • সিদ্দিক জামিল নান্টু - শারাফাত আলী খানের পত্রিকার রিপোর্টার
  • বাবুল আহমেদ
  • তুষার খান - জিহাদ
  • টুকু - টুকু

সঙ্গীত

ছায়াছবিটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। গীত রচনা করেছেন আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল। গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সৈয়দ আব্দুল হাদী, রুনা লায়লা, সুবীর নন্দী, খালিদ হাসান মিলু, শাকিলা জাফরখান আসিফ আগুন

গানের তালিকা

নং.শিরোনামগীতিকারসুরকারকণ্ঠশিল্পীদৈর্ঘ্য
১."বিদ্যালয় মোদের বিদ্যালয়"আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলখালিদ হাসান মিলুরুনা লায়লা 
২."বন্ধু তুমি আমার"আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলখালিদ হাসান মিলু ও রুনা লায়লা 
৩."আমারে অনেক ডিগ্রী দিছে মা"আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলসুবীর নন্দী 
৪."ও আমার জীবন সাথী"আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলরুনা লায়লা 
৫."তোমাকে আমি যেন"আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলরুনা লায়লা ও খান আসিফ আগুন 
৬."একাত্তরের মা জননী"আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলআহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলখালিদ হাসান মিলু, রুনা লায়লা, শাকিলা জাফর ও আগুন 

তথ্যসূত্র

  1. "এটিএন বাংলায় সালমান শাহ সপ্তাহ"রাইজিংবিডি। ঢাকা, বাংলাদেশ। ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬ 
  2. "সালমান-শাবনূর রসায়ন"দ্য রিপোর্ট। ঢাকা, বাংলাদেশ। সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬ 
  3. "সালমান শাহ'র নায়িকারা"দ্য রিপোর্ট। ঢাকা, বাংলাদেশ। সেপ্টেম্বর ০৬, ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  4. "সপ্তাহজুড়ে সালমান শাহ'র চলচ্চিত্র"দৈনিক জনকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬ 

বহিঃসংযোগ