আবদুল গণি (মেজর): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:


==প্রারম্ভিক জীবন==
==প্রারম্ভিক জীবন==
আবদুল গণি [[পূর্ব বাংলা|পূর্ব বাংলার]] [[কুমিল্লা জেলা|কুমিল্লা জেলার]] [[বুড়িচং উপজেলা|বুড়িচং উপজেলায়]] জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রথমে কুমিল্লা এবং পরে কলকাতায় পড়াশোনা করেছেন। কলকাতায় তিনি [[মৌলানা আজাদ কলেজ|কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ]] থেকে ১৯৪০ সালে স্নাতক হন।<ref name="bpedia"/>
আবদুল গণি [[পূর্ব বাংলা|পূর্ব বাংলার]] [[কুমিল্লা জেলা|কুমিল্লা জেলার]] [[ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা]] নাগাইশ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রথমে কুমিল্লা এবং পরে কলকাতায় পড়াশোনা করেছেন। কলকাতায় তিনি [[মৌলানা আজাদ কলেজ|কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ]] থেকে ১৯৪০ সালে স্নাতক হন।<ref name="bpedia"/>


==সামরিক জীবন==
==সামরিক জীবন==

২৩:৪১, ৩১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আবদুল গণি
ডাকনামটাইগার গণি
জন্ম১৯১৯
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা,নাগাইশ গ্রাম, কুমিল্লা জেলা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি (বর্তমান বাংলাদেশ)
মৃত্যু১১ নভেম্বর ১৯৫৭
ফ্রাঙ্কফুর্ট, পশ্চিম জার্মানি
সমাধি
কুমিল্লা সেনানিবাস
আনুগত্য
সেবা/শাখা
কার্যকাল১৯৪১-১৯৫৪
পদমর্যাদামেজর
নেতৃত্বসমূহইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
যুদ্ধ/সংগ্রামদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ

মেজর আবদুল গণি (১৯১৯-১১ নভেম্বর ১৯৫৭) ছিলেন একজন বাঙালি সামরিক কর্মকর্তা[১]

প্রারম্ভিক জীবন

আবদুল গণি পূর্ব বাংলার কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নাগাইশ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রথমে কুমিল্লা এবং পরে কলকাতায় পড়াশোনা করেছেন। কলকাতায় তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে ১৯৪০ সালে স্নাতক হন।[১]

সামরিক জীবন

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ১৯৪১ সালে আবদুল গণি ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন পান। তিনি বার্মা সেক্টরের লড়াইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। সাহসিকতার জন্য তিনি "টাইগার গণি" নামে পরিচিত ছিলেন।[১]

ভারত বিভাগের পর তিনি ১৯৪৮ সালে ক্যাপ্টেন হিসেবে পদোন্নতি পান। আবদুল গণি ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি কোম্পানির দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন।[১][২]

রাজনৈতিক জীবন

১৯৫৪ সালে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য হন। তার মেয়াদকালে তিনি পূর্ব পাকিস্তানে ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছেন।[১] ভাষা আন্দোলনেও তিনি ভূমিকা পালন করেছেন।[২]

মৃত্যু

মেজর আবদুল গণি ১৯৫৭ সালের ১১ নভেম্বর পশ্চিম জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে মারা যান। এখানে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ভেটেরান সোলজার্স‌ কনফারেন্সে তিনি পাকিস্তানের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। কুমিল্লা সেনানিবাসে তাকে দাফন করা হয়েছে।[১]

তথ্যসূত্র

  1. Haq, Muhammad Lutful (২০১২)। "Gani, Major Abdul"Islam, Sirajul; Jamal, Ahmed A.। Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second সংস্করণ)। Asiatic Society of Bangladesh 
  2. BSS। "Khosru recalls contribution of Major Gani"bssnews.net। BSS। ২০১৫-০৯-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১২, ২০১৫