স্থায়িত্ব উপত্যকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Sammay Sarkar (আলোচনা | অবদান)
অনুবাদ শুরু
(কোনও পার্থক্য নেই)

০৪:২২, ২৮ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

'স্থায়িত্ব উপত্যকা বা valley of stability (অথবা পারমাণবিক উপত্যকা, শক্তি উপত্যকা, বা বিটা স্থায়িত্ব উপত্যকা) হল তেজস্ক্রিয়তার সাপেক্ষে বন্ধন শক্তির ভিত্তিতে নিউক্লাইডের স্থায়িত্বের বৈশিষ্ট্য।[১] উপত্যকাটির গড়পড়তা আকৃতি দীর্ঘায়িত উপবৃত্তাকার, যা নিউট্রন ও প্রোটন সংখ্যার ফাংশন হিসেবে বন্ধন শক্তির একটি চিত্র গঠন করে।[১] উপত্যকার গভীরতর এলাকায় স্থিতিশীল নিউক্লাইডের অবস্থান।[২] উপত্যকার মধ্যভাগ বরাবর অবস্থিত স্থিতিশীল নিউক্লাইডের সারিকে বিটা স্থায়িত্ব রেখা বলা হয়। উপত্যকার দুই প্রান্তের দিকে বিটা ক্ষয় (β or β+) জনিত ক্রমাগত উচ্চতর অস্থিতিশীলতা পাওয়া যায়। স্থায়িত্ব উপত্যকায় কোন নিউক্লাইড বিটা স্থায়িত্ব রেখা থেকে যত দূরে অবস্থিত, তার অস্থায়িত্বের সম্ভাবনা তত বেশি। উপত্যকার সীমানা অঞ্চল পারমাণবিক ক্ষরণ রেখার সাথে সম্পর্কিত, যেখানে নিউক্লাইডগুলো এতটা অস্থায়ী যে একক প্রোটন এবং একক নিউট্রন বিকিরণ করতে থাকে। উপত্যকার অভ্যন্তরে উচ্চ পারমাণবিক সংখ্যা এলাকায় আলফা ক্ষয় বা স্বত:স্ফূর্ত ফিশন জনিত অস্থায়িত্ব দেখা যায়।

স্থায়িত্ব উপত্যকা নিউক্লাইড সারণীর সকল সদস্যকে ধারণ করে। এই তালিকাটি পদার্থবিজ্ঞানি এমিলিও সেগরের নামানুসারে সেগরে তালিকা নামে পরিচিত।[৩] সেগরে তালিকাটিকে স্থায়িত্ব উপত্যকার মানচিত্র হিসেবে গণ্য করা যায়। স্থায়িত্ব উপত্যকার বহি:স্থ অঞ্চলটি অস্থায়িত্বের সমুদ্র নামে পরিচিত।[৪][৫]

বিজ্ঞানীরা বহুদিন ধরে স্থায়িত্ব উপত্যকার বাইরে অবস্থিত দীর্ঘস্থায়ী ভারী আইসোটোপের অনুসন্ধান করেছেন,[৬][৭][৮] যাদের উপস্থিতি প্রস্তাব করেছিলেন গ্লেন থিওডোর সিবোর্গ, ১৯৬০ দশকের শেষাংশে।[৯][১০] এই আপাত স্থায়ী নিউক্লাইডসমূহের কণা গঠনে "ম্যাজিক" পারমাণবিক এবং নিউট্রন সংখ্যার উপস্থিতি অনুমিত, এবং এরা স্থায়িত্ব উপত্যকার বাইরে একটি তথাকথিত স্থায়িত্ব দ্বীপ (island of stability) গঠন করে।

বর্ণনা

নিউট্রনের ভূমিকা

নিউট্রন, প্রোটন ও যোজন শক্তি

প্রোটন ও নিউট্রন ক্ষরণ রেখা

স্থায়িত্ব দ্বীপ

আলোচনা

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. Mackintosh, R.; Ai-Khalili, J.; Jonson, B.; Pena, T. (২০০১)। Nucleus: A trip into the heart of matter (পিডিএফ)। Baltimore, MD: The Johns Hopkins University Press। পৃষ্ঠা Chapter 6। আইএসবিএন 0-801 8-6860-2 
  2. The Valley of Stability (video) - a virtual "flight" through 3D representation of the nuclide chart, by CEA (France)
  3. J. Byrne (২০১১)। Neutrons, Nuclei and Matter: An Exploration of the Physics of Slow Neutrons। Mineola, New York: Dover Publications। আইএসবিএন 978-0486482385 
  4. D. Shaughnessy। "Discovery of Elements 113 and 115"। Lawrence Livermore National Laboratory। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩১, ২০১৬ 
  5. G. T. Seaborg; W. Loveland; D. J. Morrissey (১৯৭৯)। "Superheavy elements: a crossroads"। Science203 (4382): 711–717। ডিওআই:10.1126/science.203.4382.711পিএমআইডি 17832968বিবকোড:1979Sci...203..711S 
  6. P. Roy Chowdhury; C. Samanta; D. N. Basu (২০০৮)। "Search for long lived heaviest nuclei beyond the valley of stability"Phys. Rev. C77 (4): 044603। arXiv:0802.3837অবাধে প্রবেশযোগ্যডিওআই:10.1103/PhysRevC.77.044603বিবকোড:2008PhRvC..77d4603C 
  7. Rare Isotope Science Assessment; Committee Board on Physics and Astronomy; Division on Engineering and Physical Sciences; National Research Council (২০০৭)। Scientific Opportunities with a Rare-Isotope Facility in the United States। National Academies Press। আইএসবিএন 9780309104081 
  8. Boutin, C. (২০০২)। "Climbing out of the nuclear valley"CERN Courier। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৬ 
  9. Seaborg, G. T. (১৯৮৭)। "Superheavy elements"। Contemporary Physics28: 33–48। ডিওআই:10.1080/00107518708211038বিবকোড:1987ConPh..28...33S 
  10. Sacks (২০০৪)। "Greetings From the Island of Stability"The New York Times 

বহি:সংযোগ