জ্যোতির্ময়ী সিকদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের ব্যক্তি]] |
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের ব্যক্তি]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:কৃষ্ণনগরের ব্যক্তিত্ব]] |
[[বিষয়শ্রেণী:কৃষ্ণনগরের ব্যক্তিত্ব]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী: |
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি রাজনীতিবিদ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিবিদ]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের রাজনীতিবিদ]] |
১৭:৪৮, ২১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জ্যোতির্ময়ী সিকদার | |
---|---|
লোকসভা সাংসদ, লোকসভা | |
কাজের মেয়াদ ২০০৪ – ২০০৯ | |
পূর্বসূরী | সত্যব্রত মুখার্জী |
উত্তরসূরী | তাপস পাল |
সংসদীয় এলাকা | কৃষ্ণনগর |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | নদীয়া, পশ্চিম বঙ্গ | ১১ ডিসেম্বর ১৯৬৯
রাজনৈতিক দল | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী) |
দাম্পত্য সঙ্গী | অবতার সিং |
সন্তান | ১ ছেলে |
বাসস্থান | কলকাতা |
১৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৬ অনুযায়ী উৎস: [১] |
জ্যোতির্ময়ী সিকদার একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং ক্রীড়াবিদ। চতুর্দশ ভারতীয় লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গের কৃষ্ণনগর (লোকসভা নির্বাচনী এলাকা) থেকে সত্যব্রত মুখার্জীকে পরাজিত করে উনি সাংসদ নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে কৃষ্ণনগর থেকে দ্বিতীয়বার প্রতিদ্বন্দীতা করেন, তবে জয়লাভ করতে পারেননি। ২০১৯ সালে তিনি সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেন।[১]
উনি একজন মধ্যম দূরত্ব রানার ছিলেন এবং ১৯৯৫ সালে এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ৮০০ মিটারে সোনাজয়ী হন। ১৯৯৮ এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ৬০০ এবং ১৫০০ মিটারে উনি ব্রোঞ্জ লাভ করেন এবং ওই একই বছরে ব্যাংককে এশিয়ান গেমসে ওই দুই বিভাগে সোনা জয় করেন।