জিম থর্প: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
SAIFUN NAHAR (আলোচনা | অবদান)
জিম থর্প
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
SAIFUN NAHAR (আলোচনা | অবদান)
বানান
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫ নং লাইন: ৫ নং লাইন:
পূর্ণনাম জেমস ফ্রান্সিস থর্প। তিনি ছিলেন একজন আমেরিকান অ্যাথলেট এবং অলিম্পিক স্বর্ণপদক প্রাপ্ত৷ তিনি স্যাক অ্যান্ড ফক্স জাতির সদস্য আমেরিকার হয়ে স্বর্নপদক অর্জনকারী প্রথম নেটিভ আমেরিকান ছিলেন। তিনি আধুনিক ক্রিড়াগুলোর অন্যতম বহুমুখী ক্রিড়াবিদ হিসেবে বিবেচিত, থর্প ১৯১২ এর পেন্টাথলন এবং ডেকাথলনে অলিম্পিক স্বর্নপদক জিতেছিলেন এবং আমেরিকান ফুটবল (কলেজিয়েট এবং প্রফেশনাল ), প্রফেশনাল বেসবল এবং বাস্কেটবল খেলেন। অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার আগে সেমি-প্রফেসনাল বেসবলের দুটি মরসুম খেলার জন্য তাকে বেতন দেয়া হয়েছিল বলে সন্ধান পাওয়া যায় পরবর্তীতে তিনি তার খেতাব টি হারিয়ে ফেলেন, এবং সেখানকার অপেশাদারবাদের নিয়ম লংঘন করেছিলেন। ১৯৮৩ সালে, তার মৃত্যুর ৩০ বছর পর আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) তার অলিম্পিক পদক পুনরুদ্ধার করে।
পূর্ণনাম জেমস ফ্রান্সিস থর্প। তিনি ছিলেন একজন আমেরিকান অ্যাথলেট এবং অলিম্পিক স্বর্ণপদক প্রাপ্ত৷ তিনি স্যাক অ্যান্ড ফক্স জাতির সদস্য আমেরিকার হয়ে স্বর্নপদক অর্জনকারী প্রথম নেটিভ আমেরিকান ছিলেন। তিনি আধুনিক ক্রিড়াগুলোর অন্যতম বহুমুখী ক্রিড়াবিদ হিসেবে বিবেচিত, থর্প ১৯১২ এর পেন্টাথলন এবং ডেকাথলনে অলিম্পিক স্বর্নপদক জিতেছিলেন এবং আমেরিকান ফুটবল (কলেজিয়েট এবং প্রফেশনাল ), প্রফেশনাল বেসবল এবং বাস্কেটবল খেলেন। অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার আগে সেমি-প্রফেসনাল বেসবলের দুটি মরসুম খেলার জন্য তাকে বেতন দেয়া হয়েছিল বলে সন্ধান পাওয়া যায় পরবর্তীতে তিনি তার খেতাব টি হারিয়ে ফেলেন, এবং সেখানকার অপেশাদারবাদের নিয়ম লংঘন করেছিলেন। ১৯৮৩ সালে, তার মৃত্যুর ৩০ বছর পর আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) তার অলিম্পিক পদক পুনরুদ্ধার করে।


থর্প ওকলাহোমার স্যাক অ্যান্ড ফক্স নেশনে বেড়ে ওঠেন এবং পেন্সিলভেনিয়ার কার্লিসিলের কার্লিসিল ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন। যেখানে তিনি স্কুলের ফুটবল দলের হয়ে দুবারের অল-আমেরিকান ছিলেন। ১৯১২ সালে অলিম্পিক সাফল্যের পরে তিনি অপেশাদার এথলেট ইউনিয়নের অল-এরাউন্ড চ্যাম্পিয়নশিপে জয়ি হয়েছিলেন যা ডেকাথলনে রেকর্ড স্কোর এর অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ১৯১৩ সালে থর্প নিউইয়র্ক জায়ান্টস এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন এবং ১৯১৩ থেকে ১৯১৯ এর মধ্যে তিনি মেজর লিগ বেসবলে ছয়টি মরসুম খেলেন। ১৯১৫ সালে থর্প ক্যান্টন বুলডগস আমেরিকান ফুটবল দলে যোগদান করে তাদের তিনটি পেশাদার চ্যাম্পিয়নশিপে জয়লাভ করতে সহায়তা করেছিলেন। পরে তিনি জাতীয় ফুটবল লিগে ( এন এল এফ) ছয়টি দলের হয়ে খেলেছিলেন। তিনি তার পুরো ক্যারিয়ার জুড়ে বেশ কয়েকটি অল-আমেরকান ইন্ডিয়ান দলের অংশ হিসেবে খেলেছিলেন এবং পুরো আমেরিকান ইন্ডিয়ানদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল নিয়ে পেশাদার বাস্কেটবল খেলোয়ার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯২০ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত তিনি আমেরিকান ফুটবল এ্যাসোসিয়েশনের (এপিএফএ) প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন। তিনি ১৯২২ সালে এনএফএল হয়েছিলেন। তিনি ৪১ বছর বয়স পর্যন্ত পেশাদার ক্রিড়াবিদ হিসেবে খেলেছিলেন। তার ক্রিড়া জীবনের শেষ অবধি গ্রেট ডিপ্রেশন এর শুরুর
থর্প ওকলাহোমার স্যাক অ্যান্ড ফক্স নেশনে বেড়ে ওঠেন এবং পেন্সিলভেনিয়ার কার্লিসিলের কার্লিসিল ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন। যেখানে তিনি স্কুলের ফুটবল দলের হয়ে দুবারের অল-আমেরিকান ছিলেন। ১৯১২ সালে অলিম্পিক সাফল্যের পরে তিনি অপেশাদার এথলেট ইউনিয়নের অল-এরাউন্ড চ্যাম্পিয়নশিপে জয়ি হয়েছিলেন যা ডেকাথলনে রেকর্ড স্কোর এর অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ১৯১৩ সালে থর্প নিউইয়র্ক জায়ান্টস এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন এবং ১৯১৩ থেকে ১৯১৯ এর মধ্যে তিনি মেজর লিগ বেসবলে ছয়টি মরসুম খেলেন। ১৯১৫ সালে থর্প ক্যান্টন বুলডগস আমেরিকান ফুটবল দলে যোগদান করে তাদের তিনটি পেশাদার চ্যাম্পিয়নশিপে জয়লাভ করতে সহায়তা করেছিলেন। পরে তিনি জাতীয় ফুটবল লিগে ( এন এল এফ) ছয়টি দলের হয়ে খেলেছিলেন। তিনি তার পুরো ক্যারিয়ার জুড়ে বেশ কয়েকটি অল-আমেরকান ইন্ডিয়ান দলের অংশ হিসেবে খেলেছিলেন এবং পুরো আমেরিকান ইন্ডিয়ানদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল নিয়ে পেশাদার বাস্কেটবল খেলোয়ার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯২০ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত তিনি আমেরিকান ফুটবল এ্যাসোসিয়েশনের (এপিএফএ) প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন। তিনি ১৯২২ সালে এনএফএল হয়েছিলেন।তিনি ৪১ বছর বয়স পর্যন্ত পেশাদার ক্রিড়াবিদ হিসেবে খেলেছিলেন। তার ক্রিড়া জীবনের শেষ অবধি গ্রেট ডিপ্রেশন এর শুরুর সাথে মিলে যায়। এরপর তিনি বেশ কয়েকটি অদ্ভুত চাকরি করে জীবিকা নির্বাহের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন। তিনি মদ্যপানে অভ্যস্ত হয়ে এবং স্বাস্থ্য ও দারিদ্র্য দুর্দশায় শেষ বছর গুলো বেচে ছিলেন। ১৯৫৩ সালে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে তিনি তিনবার বিবাহ করেছিলেন এবং তার আট টি সন্তান ছিল।

সাথে মিলে

যায় । এরপর তিনি বেশ কয়েকটি অদ্ভুত চাকরি করে জীবিকা নির্বাহের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন। তিনি মদ্যপানে অভ্যস্ত হয়ে এবং স্বাস্থ্য ও দারিদ্র্য দুর্দশায় শেষ বছর গুলো বেচে ছিলেন। ১৯৫৩ সালে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে তিনি তিনবার বিবাহ করেছিলেন এবং তার আট টি সন্তান ছিল।





০৫:৫৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

জিম থর্প (২২শে মে ১৮৮৭-২৮শে মার্চ ১৯৫৩)

পূর্ণনাম জেমস ফ্রান্সিস থর্প। তিনি ছিলেন একজন আমেরিকান অ্যাথলেট এবং অলিম্পিক স্বর্ণপদক প্রাপ্ত৷ তিনি স্যাক অ্যান্ড ফক্স জাতির সদস্য আমেরিকার হয়ে স্বর্নপদক অর্জনকারী প্রথম নেটিভ আমেরিকান ছিলেন। তিনি আধুনিক ক্রিড়াগুলোর অন্যতম বহুমুখী ক্রিড়াবিদ হিসেবে বিবেচিত, থর্প ১৯১২ এর পেন্টাথলন এবং ডেকাথলনে অলিম্পিক স্বর্নপদক জিতেছিলেন এবং আমেরিকান ফুটবল (কলেজিয়েট এবং প্রফেশনাল ), প্রফেশনাল বেসবল এবং বাস্কেটবল খেলেন। অলিম্পিকে অংশ নেওয়ার আগে সেমি-প্রফেসনাল বেসবলের দুটি মরসুম খেলার জন্য তাকে বেতন দেয়া হয়েছিল বলে সন্ধান পাওয়া যায় পরবর্তীতে তিনি তার খেতাব টি হারিয়ে ফেলেন, এবং সেখানকার অপেশাদারবাদের নিয়ম লংঘন করেছিলেন। ১৯৮৩ সালে, তার মৃত্যুর ৩০ বছর পর আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) তার অলিম্পিক পদক পুনরুদ্ধার করে।

থর্প ওকলাহোমার স্যাক অ্যান্ড ফক্স নেশনে বেড়ে ওঠেন এবং পেন্সিলভেনিয়ার কার্লিসিলের কার্লিসিল ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কুলে পড়াশোনা করেছিলেন। যেখানে তিনি স্কুলের ফুটবল দলের হয়ে দুবারের অল-আমেরিকান ছিলেন। ১৯১২ সালে অলিম্পিক সাফল্যের পরে তিনি অপেশাদার এথলেট ইউনিয়নের অল-এরাউন্ড চ্যাম্পিয়নশিপে জয়ি হয়েছিলেন যা ডেকাথলনে রেকর্ড স্কোর এর অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ১৯১৩ সালে থর্প নিউইয়র্ক জায়ান্টস এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন এবং ১৯১৩ থেকে ১৯১৯ এর মধ্যে তিনি মেজর লিগ বেসবলে ছয়টি মরসুম খেলেন। ১৯১৫ সালে থর্প ক্যান্টন বুলডগস আমেরিকান ফুটবল দলে যোগদান করে তাদের তিনটি পেশাদার চ্যাম্পিয়নশিপে জয়লাভ করতে সহায়তা করেছিলেন। পরে তিনি জাতীয় ফুটবল লিগে ( এন এল এফ) ছয়টি দলের হয়ে খেলেছিলেন। তিনি তার পুরো ক্যারিয়ার জুড়ে বেশ কয়েকটি অল-আমেরকান ইন্ডিয়ান দলের অংশ হিসেবে খেলেছিলেন এবং পুরো আমেরিকান ইন্ডিয়ানদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল নিয়ে পেশাদার বাস্কেটবল খেলোয়ার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯২০ থেকে ১৯২১ সাল পর্যন্ত তিনি আমেরিকান ফুটবল এ্যাসোসিয়েশনের (এপিএফএ) প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন। তিনি ১৯২২ সালে এনএফএল হয়েছিলেন।তিনি ৪১ বছর বয়স পর্যন্ত পেশাদার ক্রিড়াবিদ হিসেবে খেলেছিলেন। তার ক্রিড়া জীবনের শেষ অবধি গ্রেট ডিপ্রেশন এর শুরুর সাথে মিলে যায়। এরপর তিনি বেশ কয়েকটি অদ্ভুত চাকরি করে জীবিকা নির্বাহের জন্য সংগ্রাম করেছিলেন। তিনি মদ্যপানে অভ্যস্ত হয়ে এবং স্বাস্থ্য ও দারিদ্র্য দুর্দশায় শেষ বছর গুলো বেচে ছিলেন। ১৯৫৩ সালে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মৃত্যু হয়। মৃত্যুর আগে তিনি তিনবার বিবাহ করেছিলেন এবং তার আট টি সন্তান ছিল।