মহাবৃত্ত: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
[[File:Great circle hemispheres.png|thumb|right|একটি মহাবৃত্ত (লাল রেখা) [[গোলক|গোলকটিকে]] দুটি সমান গোলার্ধে বিভক্ত করেছে।]]
[[File:Great circle hemispheres.png|thumb|right|একটি মহাবৃত্ত (লাল রেখা) [[গোলক|গোলকটিকে]] দুটি সমান গোলার্ধে বিভক্ত করেছে।]]


কোন গোলকের কেন্দ্রগামী সমতল এবং গোলকটির ছেদ রেখাই '''মহাবৃত্ত''' বা '''গুরুবৃত্ত''' বা '''বৃহৎ বৃত্ত''' যাকে ইংরেজিতে '''great cicle''' বা '''orthodrome''' বলা হয়। অন্যভাবে কোন গোলকের পৃষ্ঠে যে সর্ব বৃহৎ বৃত্ত আঁকা সম্ভব সেটাই মহাবৃত্ত। আবার, একটি গোলককে সমান পুরুত্বের অসংখ্য পাতলা গোলাকার চাকতিতে কর্তন করা হলে যে চাকতিটির ব্যাসার্ধ অন্য সব চাকতির চেয়ে বড় হবে তার প্রান্ত রেখাই ([[পরিধি]]) মহাবৃত্ত। মহাবৃত্তের [[ব্যাসার্ধ]] গোলকের ব্যাসার্ধের সমান এবং একটি গোলক পৃষ্ঠে একই [[কেন্দ্র]] ও পরিধির অসংখ্য মহাবৃত্ত আঁকা সম্ভব।
কোন গোলকের কেন্দ্রগামী সমতল এবং গোলকটির ছেদ রেখাই '''মহাবৃত্ত''' বা '''গুরুবৃত্ত''' বা '''বৃহৎ বৃত্ত''' যাকে ইংরেজিতে '''great cicle''' বা '''orthodrome''' বলা হয়। অন্যভাবে কোন গোলকের পৃষ্ঠে যে সর্ব বৃহৎ বৃত্ত আঁকা সম্ভব সেটাই মহাবৃত্ত। আবার, একটি গোলককে সমান পুরুত্বের অসংখ্য পাতলা গোলাকার চাকতিতে কর্তন করা হলে যে চাকতিটির ব্যাসার্ধ অন্য সব চাকতির চেয়ে বড় হবে অর্থাৎ যে চাকতি বা [[বৃত্ত|বৃত্তটির]] কেন্দ্র গোলকটির কেন্দ্র হবে সেই চাকতি বা বৃত্তটির প্রান্ত রেখাই ([[পরিধি]]) মহাবৃত্ত। মহাবৃত্তের [[ব্যাসার্ধ]] গোলকের ব্যাসার্ধের সমান এবং একটি গোলক পৃষ্ঠে একই [[কেন্দ্র]] ও পরিধির অসংখ্য মহাবৃত্ত আঁকা সম্ভব।





০৬:০০, ১৫ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

একটি মহাবৃত্ত (লাল রেখা) গোলকটিকে দুটি সমান গোলার্ধে বিভক্ত করেছে।

কোন গোলকের কেন্দ্রগামী সমতল এবং গোলকটির ছেদ রেখাই মহাবৃত্ত বা গুরুবৃত্ত বা বৃহৎ বৃত্ত যাকে ইংরেজিতে great cicle বা orthodrome বলা হয়। অন্যভাবে কোন গোলকের পৃষ্ঠে যে সর্ব বৃহৎ বৃত্ত আঁকা সম্ভব সেটাই মহাবৃত্ত। আবার, একটি গোলককে সমান পুরুত্বের অসংখ্য পাতলা গোলাকার চাকতিতে কর্তন করা হলে যে চাকতিটির ব্যাসার্ধ অন্য সব চাকতির চেয়ে বড় হবে অর্থাৎ যে চাকতি বা বৃত্তটির কেন্দ্র গোলকটির কেন্দ্র হবে সেই চাকতি বা বৃত্তটির প্রান্ত রেখাই (পরিধি) মহাবৃত্ত। মহাবৃত্তের ব্যাসার্ধ গোলকের ব্যাসার্ধের সমান এবং একটি গোলক পৃষ্ঠে একই কেন্দ্র ও পরিধির অসংখ্য মহাবৃত্ত আঁকা সম্ভব।


পৃথিবীর ক্ষেত্রে পূর্ব-পশ্চিম দিক বরাবর উত্তর মেরুদক্ষিণ মেরু থেকে সমান দূরত্বে যে মহাবৃত্ত বিবেচনা করা হয় তাকে নিরক্ষ রেখা বা বিষুব রেখা বলা হয়