ইলেকট্রন বিন্যাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}} |
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}} |
||
{{অসম্পূর্ণ|date=26 july 2019}} |
|||
[[চিত্র:Electron orbitals.svg|right|thumb|350px|ইলেকট্রনের আণবিক ও পারমাণবিক অরবিটালসমূহ]] |
[[চিত্র:Electron orbitals.svg|right|thumb|350px|ইলেকট্রনের আণবিক ও পারমাণবিক অরবিটালসমূহ]] |
||
১৪:৩৩, ২৫ জুলাই ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
আণবিক পদার্থ বিজ্ঞান এবং কোয়ান্টাম রসায়ন অণুযায়ী ইলেক্ট্রন বিন্যাস হচ্ছে কোন অণু, পরমাণু বা অন্য কোন বস্তুতে ইলেক্ট্রনের সজ্জা। ইলেক্ট্রন নির্দিষ্ট সম্ভাব্য এলাকা জুড়ে পরিভ্রমণ করে যা অর্বিটাল নামে পরিচিত। এই অর্বিটালগুলোর আকৃতি এবং ইলেক্ট্রন ধারণক্ষমতা নিউক্লিয়াস থেকে অর্বিটালের দূরত্বের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন হয়। প্রতিটি অর্বিটালের সর্বোচ্চ ইলেক্ট্রন ধারণক্ষমতা নির্দিষ্ট। অণু বা পরমাণুর কোন অর্বিটালে কতটি করে ইলেক্ট্রন অবস্থান করবে তা আউফবাউ নীতি অণুযায়ী নির্ধারিত হয়। কোন অণূ বা পরমাণুর অর্বিটালগুলোতে কতটি করে ইলেক্ট্রন রয়েছে তা বিশেষ উপায়ে প্রকাশিত রূপই হচ্ছে ইলেক্ট্রন বিন্যাস। পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাসের উপরে ঐ পরমাণুর যোজনী নির্ভর করে। ইলেক্ট্রন বিন্যাসের বৈশিষ্ট্যের উপরে দাঁড়িয়ে আছে সমযোজী বন্ধনের ভিত্তি।
অর্বিটালের আকৃতি এবং ইলেক্ট্রন ধারণক্ষমতাকে যথাক্রমে ইংরেজি বর্ণ s,p,d,f দ্বারা নির্দেশ করা হয়। এছাড়াও g,h এবং i বর্ণ দিয়েও নির্দেশ করার বিধান রয়েছে কিন্তু এখনও পর্যন্ত এগুলো ব্যবহারের প্রয়োজন পড়েনি। প্রতিটি অর্বিটালের শক্তিমাত্রা নির্দিষ্ট। ইলেক্ট্রন এক শক্তিমাত্রার অর্বিটাল থেকে অন্য শক্তিমাত্রার অর্বিটালে ঝাঁপ দিতে পারে। এর ফলে ফোটন নামের একপ্রকার কোয়ান্টাম শক্তি কণার নিঃসরণ ঘটে। অর্বিটালের শক্তিমাত্রাকে ১ থেকে ৭ এর মধ্যের কোন একটি পূর্ণ সংখ্যা দ্বারা নির্দেশ করা হয় এবং তা অর্বিটাল নির্দেশক বর্ণের সাথে বসানো হয়। প্রতিটি ইলেকট্রন একটি ঋণাত্মক তড়িৎ আধান বহন করে। এটি তড়িৎ-চুম্বকীয় মিথষ্ক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। পারমাণবিক কেন্দ্রীনের (নিউক্লিয়াসের) সঙ্গে একত্র হয়ে ইলেকট্রন পরমাণু তৈরি করে এবং এর রাসায়নিক বন্ধনে অংশগ্রহণ করে। মূলত ইলেকট্রন চলাচলের ফলেই কঠিন পরিবাহীতে বিদ্যুতের প্রবাহ ঘটে। ইলেকট্রনের স্পিন ও ইলেকট্রন প্রবাহের বর্তুলতা (চক্রাকার প্রবাহ) বা ত্বরণের জন্য চৌম্বকত্ব তৈরি হয়।
স্তর ও উপস্তর
s (ℓ=0) | p (ℓ=1) | |||
---|---|---|---|---|
m=0 | m=0 | m=±1 | ||
s | pz | px | py | |
n=1 | ||||
n=2 |