এনায়েতউল্লাহ খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সংশোধন |
ইউএনবি ১৯৮৮ সালে প্রথম চালু হয়। এখানে সম্ভবতঃ ভূল বশতঃ ১৯৮০ দেয়া ছিল। তাই সংশোধন করলাম। প্রয়োজনে কসমস গ্রুপের ওয়েব সাইট দেখা যেতে পারে। |
||
৪৯ নং লাইন: | ৪৯ নং লাইন: | ||
== কর্মজীবন == |
== কর্মজীবন == |
||
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি [[বাংলাদেশ বেতার|বাংলাদেশ বেতারে]] সংবাদ পাঠক ও ভাষ্যকার হিসাবে এবং [[বাংলাদেশ টেলিভিশন|বিটিভির]] ইংরেজি সংবাদ পাঠক হিসেবে কাজ করে খ্যাতি অর্জন করেন। গণমাধ্যম উদ্যোক্তাদের একজন হিসেবে |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি [[বাংলাদেশ বেতার|বাংলাদেশ বেতারে]] সংবাদ পাঠক ও ভাষ্যকার হিসাবে এবং [[বাংলাদেশ টেলিভিশন|বিটিভির]] ইংরেজি সংবাদ পাঠক হিসেবে কাজ করে খ্যাতি অর্জন করেন। গণমাধ্যম উদ্যোক্তাদের একজন হিসেবে ১৯৮৮ সালে [[ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ]] নামে একটি সংবাদ সংস্থা চালু করেন <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://en.banglapedia.org/index.php?title=News_Agencies|শিরোনাম=News Agencies - Banglapedia|ওয়েবসাইট=en.banglapedia.org|সংগ্রহের-তারিখ=2016-12-22}}</ref>, এটি দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ও সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড পদ্ধতির সংবাদ পরিসেবা দিয়ে আসছে। এছাড়া তিনি ডজনখানেক কোম্পানির সমন্বয়ে তৈরি বাংলাদেশের কসমস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। বর্তমানে ঢাকা থেকে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত ম্যাগাজিন [[ঢাকা কুরিয়ার]] ও [[ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ|ইউএনবির]] প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। |
||
== লেখক == |
== লেখক == |
||
এ শিল্প ও গণমাধ্যম উদ্যোক্তা তার কর্মজীবনের পাশাপাশি [[বাংলাদেশের]] ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে উন্নীত ও সংরক্ষণের বিষয়ে |
এ শিল্প ও গণমাধ্যম উদ্যোক্তা তার কর্মজীবনের পাশাপাশি [[বাংলাদেশের]] ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে উন্নীত ও সংরক্ষণের বিষয়ে উৎসাহী। তিনি [[বেঙ্গল টাইগার|রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে]] কেন্দ্র করে পরিবেশবাদে জড়িত এবং শিল্প ও সঙ্গীতের উষ্ণ প্রবর্তক, "তার বাধা এবং সীমানা অতিক্রম করার ক্ষমতা"। এই অনুভূতিগুলি প্রায়শই বইয়ের আকারে অভিব্যক্তি তার লেখালেখিতে প্রকাশ পায়। |
||
== প্রকাশিত বই == |
== প্রকাশিত বই == |
১৪:১৫, ১৪ জুলাই ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব এনায়েতউল্লাহ খান | |
---|---|
চিত্র:Enayetullah Khan 2018.jpg | |
জন্ম | ১৯৫৩ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশী |
শিক্ষা | স্নাতক ও স্নাতকোত্তর |
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | সাংবাদিকতা ও ব্যবসা |
প্রতিষ্ঠান | কসমস গ্রুপ ঢাকা কুরিয়ার বার্তা সংস্থা ইউএনবি |
পরিচিতির কারণ | সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা |
আদি নিবাস | ঢাকা |
সন্তান | এম মাসুদ খান (ছেলে) শামসুন নাহার খান (কন্যা) |
ওয়েবসাইট | www |
এনায়েতউল্লাহ খান (জন্ম ১৯৫৩) একজন বাংলাদেশী উদ্যোক্তা, লেখক, সাংবাদিক এবং শিল্পের পৃষ্ঠপোষক। [১] [২] তিনি কসমস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে পরিচিত, বাংলাদেশী এ গ্রুপটি এক ডজন কোম্পানিকে অন্তর্ভুক্ত করে দেশে এবং বিদেশে শিল্প উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করে। তিনি ইংরেজি ম্যাগাজিন ঢাকা কুরিয়ার এবং ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ (ইউএনবি) -এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবেও পরিচিত [৩]
প্রাথমিক জীবন
এনায়েতউল্লাহ খান ১৯৫৩ সালে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা আমানত খান চট্টগ্রাম সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন।
শিক্ষা জীবন
এনায়েতউল্লাহ ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ (এমসিজে) এবং সাংবাদিকতা বিষয়ে স্নাতকোত্তর সমাপ্তির পর, সাংবাদিক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করার আগে তিনি সংক্ষিপ্তভাবে এ বিভাগে শিক্ষক হিসেবে কিছুদিন সময় দেন।
কর্মজীবন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যয়নরত অবস্থায় তিনি বাংলাদেশ বেতারে সংবাদ পাঠক ও ভাষ্যকার হিসাবে এবং বিটিভির ইংরেজি সংবাদ পাঠক হিসেবে কাজ করে খ্যাতি অর্জন করেন। গণমাধ্যম উদ্যোক্তাদের একজন হিসেবে ১৯৮৮ সালে ইউনাইটেড নিউজ অব বাংলাদেশ নামে একটি সংবাদ সংস্থা চালু করেন [৪], এটি দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম ও সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড পদ্ধতির সংবাদ পরিসেবা দিয়ে আসছে। এছাড়া তিনি ডজনখানেক কোম্পানির সমন্বয়ে তৈরি বাংলাদেশের কসমস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা। বর্তমানে ঢাকা থেকে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত ম্যাগাজিন ঢাকা কুরিয়ার ও ইউএনবির প্রধান সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
লেখক
এ শিল্প ও গণমাধ্যম উদ্যোক্তা তার কর্মজীবনের পাশাপাশি বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে উন্নীত ও সংরক্ষণের বিষয়ে উৎসাহী। তিনি রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে কেন্দ্র করে পরিবেশবাদে জড়িত এবং শিল্প ও সঙ্গীতের উষ্ণ প্রবর্তক, "তার বাধা এবং সীমানা অতিক্রম করার ক্ষমতা"। এই অনুভূতিগুলি প্রায়শই বইয়ের আকারে অভিব্যক্তি তার লেখালেখিতে প্রকাশ পায়।
প্রকাশিত বই
- বাংলাদেশ: জাঁকজমকপূর্ণ অতীত (২০০১)
- বাংলাদেশ সুন্দরবন (২০১১) [৫]
- নৌকা : এ ট্রেজার অফ বাংলাদেশ (২০১৪) ইভেস মারে [৬] সহ লেখক
তথ্যসূত্র
- ↑ "All Articles by undefined"। www.dhakatribune.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ "Printmaking workshop held at Cosmos-Atelier 71"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১০-০২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ "Gallery Cosmos' ode to Bangladeshi scenic beauty"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০৯-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ "News Agencies - Banglapedia"। en.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১২-২২।
- ↑ Khan, Enayetullah। "The Bangladesh Sundarbans"। www.amazon.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০১-২১।
- ↑ Khan, Enayetullah; Marre, Yves (২০১৪)। Boats: A Treasure of Bangladesh (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসবিএন 9789843383532।