হলদেঠুঁটি মানিকজোড়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1) |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৬ নং লাইন: | ১৬ নং লাইন: | ||
| binomial_authority = ([[Carolus Linnaeus|Linnaeus]], 1766) |
| binomial_authority = ([[Carolus Linnaeus|Linnaeus]], 1766) |
||
}} |
}} |
||
[[File:Mycteria ibis MHNT.ZOO.2010.11.62.4.jpg|thumb| ''Mycteria ibis'']] |
|||
'''হলদেঠুঁটি মানিকজোড়''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Mycteria ibis'') ({{lang-en|[[:en:Yellow-billed Stork|Yellow-billed Stork]]}}) [[Ciconiidae]] (সিকোনিডাই) [[গোত্র (জীববিদ্যা)|গোত্র]] বা [[পরিবার (জীববিদ্যা)|পরিবারের]] অন্তর্গত ''[[Mycteria]]'' (মাইক্টেরিয়া) [[গণ (জীববিদ্যা)|গণের]] অন্তর্গত এক [[প্রজাতি|প্রজাতির]] বড় আকারের [[জলচর পাখি]]। হলদেঠুঁটি মানিকজোড়ের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ ''পেটরা সারস'' ([[গ্রিক ভাষা|গ্রিক]] ''mukter'' = পেটরা; [[লাতিন ভাষা|লাতিন]]: ''ibis'' = সারস)। পাখিটি [[আফ্রিকা|আফ্রিকার]] বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে ১ কোটি ৮১ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে এদের আবাস।<ref name="Tufted">[http://www.birdlife.org/datazone/speciesfactsheet.php?id=3826 ''Mycteria ibis''], BirdLife International এ হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বিষয়ক পাতা।</ref> বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা কমেনি, বরং বেড়েছে। সেকারণে [[আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ|আই. ইউ. সি. এন.]] এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা [[ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত]] বলে ঘোষণা করেছে।<ref name="test">[http://www.iucnredlist.org/details/106003826/0 ''Mycteria ibis''], The IUCN Red List of Threatened Species এ হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বিষয়ক পাতা।</ref> |
'''হলদেঠুঁটি মানিকজোড়''' ([[বৈজ্ঞানিক নাম]]: ''Mycteria ibis'') ({{lang-en|[[:en:Yellow-billed Stork|Yellow-billed Stork]]}}) [[Ciconiidae]] (সিকোনিডাই) [[গোত্র (জীববিদ্যা)|গোত্র]] বা [[পরিবার (জীববিদ্যা)|পরিবারের]] অন্তর্গত ''[[Mycteria]]'' (মাইক্টেরিয়া) [[গণ (জীববিদ্যা)|গণের]] অন্তর্গত এক [[প্রজাতি|প্রজাতির]] বড় আকারের [[জলচর পাখি]]। হলদেঠুঁটি মানিকজোড়ের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ ''পেটরা সারস'' ([[গ্রিক ভাষা|গ্রিক]] ''mukter'' = পেটরা; [[লাতিন ভাষা|লাতিন]]: ''ibis'' = সারস)। পাখিটি [[আফ্রিকা|আফ্রিকার]] বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে ১ কোটি ৮১ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে এদের আবাস।<ref name="Tufted">[http://www.birdlife.org/datazone/speciesfactsheet.php?id=3826 ''Mycteria ibis''], BirdLife International এ হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বিষয়ক পাতা।</ref> বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা কমেনি, বরং বেড়েছে। সেকারণে [[আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘ|আই. ইউ. সি. এন.]] এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা [[ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত]] বলে ঘোষণা করেছে।<ref name="test">[http://www.iucnredlist.org/details/106003826/0 ''Mycteria ibis''], The IUCN Red List of Threatened Species এ হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বিষয়ক পাতা।</ref> |
০৬:০৩, ৩১ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
হলদেঠুঁটি মানিকজোড় | |
---|---|
হলদেঠুঁটি মানিকজোড়, বেলজিয়াম | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | Animalia |
পর্ব: | কর্ডাটা |
শ্রেণী: | পক্ষী |
বর্গ: | Ciconiiformes |
পরিবার: | Ciconiidae |
গণ: | Mycteria |
প্রজাতি: | M. ibis |
দ্বিপদী নাম | |
Mycteria ibis (Linnaeus, 1766) |
হলদেঠুঁটি মানিকজোড় (বৈজ্ঞানিক নাম: Mycteria ibis) (ইংরেজি: Yellow-billed Stork) Ciconiidae (সিকোনিডাই) গোত্র বা পরিবারের অন্তর্গত Mycteria (মাইক্টেরিয়া) গণের অন্তর্গত এক প্রজাতির বড় আকারের জলচর পাখি। হলদেঠুঁটি মানিকজোড়ের বৈজ্ঞানিক নামের অর্থ পেটরা সারস (গ্রিক mukter = পেটরা; লাতিন: ibis = সারস)। পাখিটি আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে দেখা যায়। সারা পৃথিবীতে ১ কোটি ৮১ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে এদের আবাস।[১] বিগত কয়েক দশক ধরে এদের সংখ্যা কমেনি, বরং বেড়েছে। সেকারণে আই. ইউ. সি. এন. এই প্রজাতিটিকে Least Concern বা ন্যূনতম বিপদগ্রস্ত বলে ঘোষণা করেছে।[২]
বিবরণ
হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বেশ বড়সড় সাদা জলচর পাখি। এর দৈর্ঘ্য কমবেশি ৯৭ সেন্টিমিটার। প্রাপ্তবয়স্ক পাখির মুখ পালকহীন ও চামড়া লালচে। এ চামড়া প্রজনন মৌসুমে গাঢ় লাল রঙ ধারণ করে। ঘাড়, গলা ও পিঠ দুধসাদা। দেহতলও সাদা। ডানার প্রান্ত-পালক কালো। ডানার কালো পালক-ঢাকনিতে সাদা ডোরা দেখা যায়। লেজের পালক কালচে। চোখের রঙ কালচে। লম্বা ঠোঁটের গোড়া কমলা-হলুদ। নিম্নমুখী ঠোঁটের আগা গাঢ় হলুদ। পা ও পায়ের পাতা লালচে। স্ত্রী ও পুরুষ মানিকজোড় দেখতে একই রকম। অপ্রাপ্তবয়স্ক পাখি মলিন সাদা।
স্বভাব
হলদেঠুঁটি মানিকজোড় নদীর পাড়, জলমগ্ন মাঠ, হ্রদ, কাদাচর, লবণ চাষের জমিতে ও নদীর মোহনায় বিচরণ করে। সচরাচর জোড়ায় কিংবা ছোট দলে থাকে। অগভীর পানিতে হেঁটে ঠোঁট খুলে কাদায় ঢুকিয়ে এরা খাবার খুঁজে বেড়ায়। ঠোঁটে মাছ বা অন্যান্য খাবারের অস্তিত্ব টের পেলেই এরা সাথে সাথে ঠোঁট বন্ধ করে ফেলে। খাদ্যতালিকায় রয়েছে মাছ, ব্যাঙ, চিংড়ি, কাঁকড়া, জলজ পোকামাকড় ও ছোট সরীসৃপ। পানির ধারে এরা প্রায়ই একপায়ে ঠায় দাঁড়িয়ে বিশ্রাম করে। ওড়ার সময় প্রলম্বিত পা ও গলা কিছুটা নিচের দিকে ঝুঁকে থাকে। বৃত্তাকারে ধীরলয়ে ওড়ে, ক্রমে ওপরে উঠে যায়। গলায় তেমন শব্দ নেই। ভয় পেলে, উত্তেজিত হলে, আনন্দিত হলে বা বিপদে পড়লে দু'ঠোঁটে বাড়ি মেরে ঠক ঠক শব্দ তোলে। প্রজনন ঋতুতে এক গাছে বা পাশাপাশি একাধিক গাছে অনেকগুলো পাখি মিলে কলোনি করে বাসা করে। এসব কলোনিতে বিভিন্ন প্রজাতির পানকৌড়ি ও অন্যান্য বকও বাসা করে।
তথ্যসূত্র
- ↑ Mycteria ibis, BirdLife International এ হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বিষয়ক পাতা।
- ↑ Mycteria ibis, The IUCN Red List of Threatened Species এ হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বিষয়ক পাতা।
বহিঃসংযোগ
- ARKive, হলদেঠুঁটি মানিকজোড় বিষয়ক তথ্য ও আলোকচিত্র।
- আইইউসিএন লাল তালিকার ন্যূনতম উদ্বেগজনক প্রজাতি
- Mycteria
- জলচর পাখি
- আফ্রিকার পাখি
- বেনিনের পাখি
- বতসোয়ানার পাখি
- বুর্কিনা ফাসোর পাখি
- বুরুন্ডির পাখি
- ক্যামেরুনের পাখি
- মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের পাখি
- চাদের পাখি
- গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের পাখি
- কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের পাখি
- আইভরি কোস্টের পাখি
- জিবুতির পাখি
- বিষুবীয় গিনির পাখি
- ইরিত্রিয়ার পাখি
- ইথিওপিয়ার পাখি
- গ্যাবনের পাখি
- গাম্বিয়ার পাখি
- ঘানার পাখি
- গিনির পাখি
- গিনি-বিসাউয়ের পাখি
- কেনিয়ার পাখি
- লেসোথোর পাখি
- লাইবেরিয়ার পাখি
- মাদাগাস্কারের পাখি
- মালাউইয়ের পাখি
- মালির পাখি
- মৌরিতানিয়ার পাখি
- মোজাম্বিকের পাখি
- নামিবিয়ারপাখি
- নাইজারের পাখি
- নাইজেরিয়ার পাখি
- রুয়ান্ডার পাখি
- সেনেগালের পাখি
- সিয়েরা লিওনের পাখি
- সোমালিয়ার পাখি
- দক্ষিণ আফ্রিকার পাখি
- সুদানের পাখি
- সোয়াজিল্যান্ডের পাখি
- তাঞ্জানিয়ার পাখি
- টোগোর পাখি
- উগান্ডার পাখি
- জাম্বিয়ার পাখি
- জিম্বাবুয়ের পাখি
- বুলগেরিয়ার পাখি
- মিশরের পাখি
- ইসরাইলের পাখি
- জর্ডানের পাখি
- মরক্কোর পাখি
- স্পেনের পাখি
- তিউনিসিয়ার পাখি
- তুরস্কের পাখি
- এশিয়ার পাখি
- ইউরোপের পাখি