আসাম চুক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:


==চুক্তি বন্দোবস্তের স্মারকলিপি==
==চুক্তি বন্দোবস্তের স্মারকলিপি==
আসামে বহিরাগত সমস্যার সমাধান করতে তৎকালীন আসাম রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকার উভয়ই খুব উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে৷ [[সদৌ অসম ছাত্র সন্থা]] ও [[অসম গণ পরিষদ]] অসমীয়াদের এদুটি সংগঠনও সমস্যার সমাধানে আগ্রহ দেখায়৷

[[সদৌ অসম ছাত্র সন্থা]] বিদেশ তথা [[বাংলাদেশ]] থেকে ক্রমাগত আসতে থাকা শরণার্থীদের ফলে আসামের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃৃতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে ২রা ফেব্রুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী [[ইন্দিরা গান্ধী]]র কাছে একটি চিঠি লেখেন৷

ছাত্র সংগঠনের আশঙ্কাকে যুক্তিযুক্ত মনে করে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের সাথে বৈঠকে বসতে সচেষ্ট হন৷ ১৯৮০-৮৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ও গৃৃহমন্ত্রীর সঙ্গে এই আলোচনা সম্পন্ন হয়৷ ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে একাধিকবার বৈঠক হয় ও পর্যাপ্ত তথ্য আদান-প্রদান হয়৷ ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে এই বিষয়ে পুণরালোচনা হয়৷

সংবিধান, আইনি সংস্থান, আন্তর্জাতিক সম্মতি চুক্তি, রাষ্ট্রীয় প্রতিশ্রুতি, বদান্য বিবেচনা প্রভৃৃতি সমস্যাগুলি মাথায় রেখে উক্তবিষয়ক সমস্ত আলোচনা অগ্রসর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷ আলোচ্য বিষয়গুলি নিম্নরূপ:
===বিদেশী সমস্যা===


==স্বাক্ষরকারী==
==স্বাক্ষরকারী==

১৭:১০, ৩০ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অসম চুক্তি (১৯৮৫) ভারত সরকার এবং অসম আন্দোলন এর নেতৃত্বের মধ্যে ১৯৮৫ সালের ১৫ আগষ্ট নতুন দিল্লীতে স্বাক্ষর হওয়া একটি সমঝোতা চুক্তি (ইংরেজী:Memorandum of Settlement (MoS))। [১][২] এই চুক্তির মাধ্যমে অসম আন্দোলন এর পরিসমাপ্তি ঘটেছিল এবং এর ফলশ্রুতিতে আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা একটা রাজনৈতিক দল গঠন করে যা পরবর্তী সময়ে আসাম সরকার গঠন করেছিল।

যদিও এই চুক্তির মাধ্যমে অসম আন্দোলনের পরিসমাপ্তি ঘটেছিল, চুক্তির অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ দফা আজ ও কার্যকর হয় নাই। যার ফলশ্রুতিতে কিছু মূল সমস্যা এখনো রয়ে গেছে। [৩]

চুক্তি বন্দোবস্তের স্মারকলিপি

আসামে বহিরাগত সমস্যার সমাধান করতে তৎকালীন আসাম রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকার উভয়ই খুব উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে৷ সদৌ অসম ছাত্র সন্থাঅসম গণ পরিষদ অসমীয়াদের এদুটি সংগঠনও সমস্যার সমাধানে আগ্রহ দেখায়৷

সদৌ অসম ছাত্র সন্থা বিদেশ তথা বাংলাদেশ থেকে ক্রমাগত আসতে থাকা শরণার্থীদের ফলে আসামের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃৃতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দে ২রা ফেব্রুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কাছে একটি চিঠি লেখেন৷

ছাত্র সংগঠনের আশঙ্কাকে যুক্তিযুক্ত মনে করে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের সাথে বৈঠকে বসতে সচেষ্ট হন৷ ১৯৮০-৮৩ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ও গৃৃহমন্ত্রীর সঙ্গে এই আলোচনা সম্পন্ন হয়৷ ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে একাধিকবার বৈঠক হয় ও পর্যাপ্ত তথ্য আদান-প্রদান হয়৷ ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দের মার্চ মাসে এই বিষয়ে পুণরালোচনা হয়৷

সংবিধান, আইনি সংস্থান, আন্তর্জাতিক সম্মতি চুক্তি, রাষ্ট্রীয় প্রতিশ্রুতি, বদান্য বিবেচনা প্রভৃৃতি সমস্যাগুলি মাথায় রেখে উক্তবিষয়ক সমস্ত আলোচনা অগ্রসর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷ আলোচ্য বিষয়গুলি নিম্নরূপ:

বিদেশী সমস্যা

স্বাক্ষরকারী

অসম আন্দোলনের প্রতিনিধি

অসম সরকার এবং ভারত সরকারের প্রতিনিধি

এই চুক্তির স্বাক্ষরের সময়ে উপস্থিত ছিলেন

তথ্যসূত্র

  1. Text of Assam Accord ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ জানুয়ারি ২০০৬ তারিখে, according to the Part II (A) The Assam Gazette 23 June 1999, pp 7
  2. Assam Accord from the South Asia Terrorism Portal
  3. AASU questions Govts’ sincerity on Accord, The Assam Tribune, 13 May 2007.