বগুড়া জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব: সংযোজন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
→আরও দেখুন: সংযোজন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৭০ নং লাইন: | ১৭০ নং লাইন: | ||
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Bogra District}} |
{{কমন্স বিষয়শ্রেণী|Bogra District}} |
||
* [[বগুড়া]] |
* [[বগুড়া]] |
||
([https://www.facebook.com/aranya.topu অরণ্য তপু] কর্তৃক সর্বশেষ সংযোজিত ও সম্পাদিত) |
|||
==তথ্যসুত্র== |
==তথ্যসুত্র== |
১০:৫৪, ১১ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বগুড়া | |
---|---|
জেলা | |
বাংলাদেশে বগুড়া জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৪৬′৪৮″ উত্তর ৮৯°২১′০″ পূর্ব / ২৪.৭৮০০০° উত্তর ৮৯.৩৫০০০° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ২,৮৯৮.২৫ বর্গকিমি (১,১১৯.০২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩৫,৩৯,২৯৪ |
• জনঘনত্ব | ১,২০০/বর্গকিমি (৩,২০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৯.৪৬% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৫৮০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ১০ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
বগুড়া জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে এক ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন জনপদ গড়ে উঠেছিল এই বগুড়ায়। প্রাচীন পুন্ড রাজ্যের রাজধানী পুন্ডবর্ধন হচ্ছে এখনকার মহাস্তানগড় যা বগুড়া জেলায় অবস্থিত।
ভৌগোলিক সীমানা
৮৮.৫০ ডিগ্রী পূর্ব থেকে ৮৮.৯৫ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশে এবং ২৪.৩২ ডিগ্রী উত্তর থেকে ২৫.০৭ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে বগুড়া সদর উপজেলা অবস্থিত। বগুড়া জেলার উত্তরে গাইবান্ধা ও জয়পুরহাট জেলা, দক্ষিণে সিরাজগঞ্জ ও নাটোর জেলা, পূর্বে জামালপুর জেলা ও যমুনা নদী এবং পশ্চিমে নওগাঁ জেলা অবস্থিত । [১]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
বগুড়া জেলা ১৮২১ সালে জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। জেলায় উপজেলার সংখ্যা মোট ১২ টি। পৌর সভার সংখ্যা ১২ টি, ইউনিয়ন রয়েছে মোট ১০৮[২] টি। এছাড়া জেলায় ২,৬৯৫ টি গ্রাম, ১,৭৫৯ টি মৌজা রয়েছে। বগুড়া জেলার উপজেলা গুলি হল -
সংসদীয় আসন
- বগুড়া-১ (সারিয়াকান্দি-সোনাতলা)
- বগুড়া-২ (শিবগঞ্জ)
- বগুড়া-৩ (দুপচাঁচিয়া-আদমদীঘি)
- বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম)
- বগুড়া-৫ (শেরপুর-ধুনট)
- বগুড়া-৬ (বগুড়া সদর)
- বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর)
ইতিহাস
খ্রিষ্টপূর্ব ৪র্থ শতকে বগুড়া মৌর্য শাসনাধীনে ছিল। মৌর্য এর পরে এ অঞ্চলে চলে আসে গুপ্তযুগ । এরপর শশাংক, হর্ষবর্ধন, যশোবর্ধন পাল, মদন ও সেনরাজ বংশ ।
সুলতান গিয়াস উদ্দিন বলবনের পুত্র সুলতান নাসির উদ্দিন বগড়া ১,২৭৯ থেকে ১,২৮২ পর্যন্ত এ অঞ্চলের শাসক ছিলেন। তার নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল বগড়া(English:Bogra)। ইংরেজি উচ্চারন 'বগড়া' হলেও বাংলায় কালের বিবতর্নে নামটি পরিবর্তিত হয়ে 'বগুড়া' শব্দে পরিচিতি পেয়েছে। বর্তমানে বগুড়ার ইংরেজি নাম (Bogura)। বাংলা উচ্চারণ এবং বানানের সাথে সমন্বয় করে বগুড়ার ইংরেজি নামের বানান পরিবর্তন করেছে সরকার। ২ এপ্রলি ২০১৮ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
জনসংখ্যা উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী জেলার মোট জনসংখ্যা ৩৫,৩৯,২৯৪ জন। এর মধ্যে ১৭,৭৮,৫২৯ জন পুরুষ এবং ১৭,৬০,৭৬৫ জন নারী। জেলার সাক্ষরতার হার ৪৯.৪৬%।
উত্তরবঙ্গের ১৬ টি জেলার মধ্য জনসংখ্যায় বৃহত্তম জেলা হলো বগুড়া
শিক্ষা
Government Azizul Haque College, Bogura.
সরকারি আজিজুল হক কলেজ,বগুড়া।
বগুড়া জেলায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিক দিয়ে অনেক উন্নত। সরকারি আজিজুল হক কলেজ বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় এর অধিভুক্ত। এটি বাংলাদেশের উত্তর অঞ্চলের বৃহত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এ জেলায় ১ টি মাত্র বিশ্ববিদ্যালয় আছে পুন্ড্র ইউনিভার্সিটি অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি,রংপুর রোড,গোকুল,বগুড়া। জেলায় ১ টি সরকারী মেডিকেল কলেজ, ১টি বেসরকারী মেডিকেল কলেজ, ১টি বেসরকারী প্রকৌশল কলেজ [১] ৮ টি সরকারী কলেজ,১টি সরকারী মাদরাসা, ৭৬ টি বেসরকারি কলেজ, ১.৫৬৮ টি সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৪০২ টি বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১,৫৬৮ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২৩ টি বেসরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়, ১ টি সরকারী পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট, ১ টি ভিটিটিআই, ২ টি পিটিআই, ১ টি টিটিসি ও ১ টি আর্টকলেজ, ১ টি আইএইচটি রয়েছে।[৩]
চিকিৎসা
জেলায় মান সম্মত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে। জেলায় সরকারী হাসপাতালের সংখ্যা ১৭ টি এবং এতে চিকিৎসার জন্য বেড রয়েছে ১,২৮০ টি। অনুমোদিত ডাক্তারের জন্য ৩০৬ টি পদ রয়েছে যার মধ্যে ১২১ জন কর্মরত রয়েছে। মোট বেসরকারী হাসপাতাল রয়েছে ১৫৫ টি যেখানে বেড সংখ্য ১,৫০০টি (প্রায়)। [৩]
অর্থনীতি
জেলার অর্থনীতি শিল্প, ব্যবসা-বানিজ্য ও কৃষি নির্ভরশীল।
কৃষি
জেলার প্রধান কৃষি পণ্য গুলো হলো ধান, পাট, আলু, মরিচ, গম, সরিষা, ভুট্টা, কলা সবজি, আখ ইত্যাদি। মোট চাষযোগ্য জমির পরিমাণ ২,২৩,৪১০ হেক্টর। পতিত জমি ৫,৩৪৩ হেক্টর। মাথাপিছু জমির পরিমাণ ০.২১ হেক্টর। জেলায় খাদ্য দ্রব্য সংরক্ষনের জন্য ২৯ টি হিমাগার রয়েছে।[৩]
শিল্প
বগুড়া জেলায় ১২০ টি বড় শিল্প কারখানা, ১৯ টি মাঝারি শিল্প কারখানা, ২৩৫১ টি ক্ষুদ্র শিল্প এবং ৭৪৫ টি কৃষি ভিত্তিক শিল্প রয়েছে।[৩]
রপ্তানী পণ্য
সিরামিক সামগ্রী, চাল
চিত্তাকর্ষক স্থান
মহাস্থানগড়, ৪০০ খৃস্টপূর্বাব্দ। গোকুল মেধ, ৭০০ খৃস্টাব্দ। ভাসু বিহার, ৪০০ খৃস্টাব্দ। যোগীর ভবণ, ১৫০০ খৃস্টাব্দ। বিহার, ৮০০ খৃস্টাব্দ। ভীমের জাঙ্গাল, ১১০০ খৃস্টাব্দ। খেরুয়া মসজিদ, শেরপুর। নবাব বাড়ী (সাবেক নীল কুঠির)।
বগুড়া সাতমাথা থেকে ২০০ গজ দুরে অবস্থিত পৌর এডওয়ার্ড পার্ক।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
বগুড়াকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। মূলত ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের বেশির ভাগ জেলায় যেতে বগুড়াকে অতিক্রম করতে হয় বলেই এরকম বলা হয়ে থাকে।বগুড়ার যোগাযোগ ব্যাবস্থা খুবই উন্নত মানের। ট্রেন এবং বাস উভয় ব্যবস্থায় ঢাকা থেকে আসা যায়। জেলায় মোট রাস্তার পরিমাণ ৬,০৪১ কিলোমিটার। এর মধ্যে পাকা রাস্তা রয়েছে ২,৩১০ কিলোমিটার এবং কাচা রাস্তা রয়েছে ৩,৭৩১ কিলোমিটার। এছাড়াও জেলার উপর দিয়ে ৯০ কিলোমিটার রেলপথ রয়েছে
সড়ক পথ
ঢাকা পঞ্চগড় হাইওয়েটি বগুড়া জেলার একেবারে মধ্যভাগ দিয়ে শেরপুর, শাহজাহানপুর, বগুড়া সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলা দিয়ে চলে গেছে। ভারী এবং দূর পাল্লার যানবাহন চলাচলের জন্য মূল সড়কের পাশাপাশি রয়েছে প্রশস্ত দুটি বাইপাস সড়ক। প্রথমটি পুরাতন বাইপাস নামে পরিচিত শহরের পশ্চিম দিকে মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে বারপুর, চারমাথা, ১ নং রেলগেট, ফুলতলা হয়ে বনানীতে গিয়ে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয়টি নতুন বাইপাস নামে পরিচিত যা ২০০০ সালের পরবর্তীকালে নির্মিত হয়। দ্বিতীয় বাইপাসটি মাটিডালি থেকে শুরু হয়ে শহরের পূর্ব পাশদিয়ে জয়বাংলা বাজার, সাবগ্রাম হয়ে বনানীতে গিয়ে মুল সড়কের সাথে মিলিত হয়েছে। এছাড়া নাটোর, পাবনা, রাজশাহী সহ দক্ষিণ বঙ্গের জেলা গুলোর সাথে যোগাযোগের জন্য একটি আলাদা মহাসড়ক রয়েছে যা নন্দীগ্রাম উপজেলার মধ্যদিয়ে নাটোরের সাথে সংযুক্ত। নওগা জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য চারমাথা থেকে আরেকটি সংযোগ সড়ক কাহালু, দুপচাঁচিয়া, সান্তাহারের মধ্য দিয়ে নওগাঁয় গিয়ে শেষ হয়েছে। এছাড়া বগুড়া জয়পুরহাট জেলাকে সংযুক্ত করার জন্য রয়েছে আলাদা সড়ক ব্যবস্থা।
রেল
বগুড়া জেলার সর্ব পশ্চিমে রয়েছে সান্তাহার রেলওয়ে জংশন। বাংলাদেশ রেলওয়ের ব্রডগেজ লাইন নাটোর থেকে জয়পুরহাট পর্যন্ত সান্তাহাররের উপর দিয়ে চলে গেছে। এছাড়া সান্তাহার থেকে একটি মিটারগেজ লাইন আদমদিঘী, তালোড়া, কাহালু, বগুড়া শহরের মধ্যদিয়ে রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাটকে সংযুক্ত করেছে।
আকাশ পথ
বগুড়ার একমাত্র বিমানবন্দরটি[৪] বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া নামক স্থানে অবস্থিত। তবে বিমান বন্দরটি বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণের কাজে ব্যবহৃত হয়।
ঐতিহ্যবাহী উৎসব
পোড়াদহ মেলা
বগুড়ার ঐতিয্যবাহী মেলার মধ্যে পোড়াদহ মেলা[৫] উল্লেখযোগ্য। বগুড়া শহর হতে ১১ কিলোমিটার পূর্বদিকে ইছামতি নদীর তীরে পোড়াদহ নামক স্থানে সন্ন্যাসী পূজা উপলক্ষে প্রতি বছর এ মেলা হয়ে আসছে। মেলার নাম পোড়াদহ মেলা। পোড়াদহ নামক স্থানে মেলা বসে তাই নাম হয়েছে পোড়াদহ মেলা। কথিত আছে প্রায় সাড়ে চারশত বছর পূর্বে থেকে সন্ন্যাসী পুজা উপলক্ষে এই মেলা হয়ে আসছে। পূজা পার্বন হিন্দুদের উৎসব হলেও এই মেলা ধর্মের গন্ডি পেরিয়ে হয়ে উঠছে পূর্ব বগুড়ার সকল ধর্মের মানুষের মিলন মেলায়। প্রতিবছর মাঘ মাসের শেষ দিনের কাছের বুধবারে এই মেলা হয়ে আসছে। মেলার প্রধান আকর্ষন বড় মাছ আর বড় মিষ্টি। এছাড়াও থাকে নারীদের প্রসাধন, ছোটদের খেলনা ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র। কাঠ ও স্টিলের আসবাব পত্রও সুলভ মুল্যে পাওয়া যাবে এ মেলায়। এছাড়াও আছে নাগড়দোলা, সার্কাস, মটরসাইকেল খেলার মত মজার সব ব্যবস্থা। মেলা উপলক্ষে দুর দুরন্ত হতে আত্বীয়রা এসে ভরে যায় প্রতিটি বাড়ি। মেয়েরা জামাই সহ বাপের বাড়িতে বেড়াতে আসে। ঈদ, দূর্গা পুজার মত বড় উৎসবের পাশাপাশি এই মেলা পরিনত হয়েছে মানুষের মিলন মেলায়। মেলা প্রধানত একদিনের হলেও উৎসব চলে তিনদিন ব্যাপি। বুধবার মুল মেলার পরদিন বৃহস্পতিবার একই স্থানে এবং একই সাথে আশেপাশের গ্রামে গ্রামে চলে বউ মেলা। যেহেতু অনেক মেয়েরা মুল মেলায় ভিরের কারণে যেতে পারেনা তাই তাদের জন্যই এই বিশেষ আয়োজন। বউ মেলায় শুধু মেয়েরা প্রবেশ করতে পারে এবং কেনাকাটা করতে পারে।
-
পোড়াদহ মেলা
-
পোড়াদহ মেলার মাছ
-
পোড়াদহ মেলার মিষ্টি
কেল্লাপোষী মেলা
এছাড়াও আছে শেরপুর উপজেলার কেল্লাপোষী মেলা[৬]। বগুড়ার শেরপুরে ৪৫৭ বছর পূর্ব থেকে এ মেলা হয়ে আসছে। মেলার তারিখ প্রতিবছর জৈষ্ঠ মাসের দ্বিতীয় রোববার।
আনুষঙ্গিক নিবন্ধ
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
- মেজর জিয়াউর রহমান (১৯৩৬-১৯৮১) বীর উত্তম, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে জেড ফোর্সের প্রধান, প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট
- প্রফুল্ল চাকী (১৮৮৮-১৯০৮), ব্রিটিশ বিরোধী আন্দলনের নেতা
- মোহাম্মদ আলী (মৃত্যু ১৯৬৯), কূটনীতিক এবং পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী
- খাদেমুল বাশার (১৯৩৫-১৯৭৬), বীর উত্তম, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার এবং বিমান বাহিনী প্রধান
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১৯৪৩-১৯৯৭), সাহিত্যিক ও গল্পকার
- মহাদেব সাহা, সাহিত্যিক
- রোমেনা আফাজ, সাহিত্যিক
- মনোজ দাশগুপ্ত - কবি ও লেখক
- ড.মাহফুজুর রহমান, চেয়ারম্যান, এটিএন বাংলা ও এটিএন নিউজ
- লুতফর রহমান সরকার, সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক
- গাজিউল হক (১৯২৯-২০০৯), ভাষা সৈনিক
- এম. আর. আখতার মুকুল, (১৯২৯-২০০৪), লেখক এবং সাংবাদিক
- তারেক রহমান, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান, বিএনপি
- আলহাজ্ব মোহাম্মদ শোকরানা, সত্ত্বাধিকারী,হোটেল নাজ গার্ডেন
- জি এম সিরাজ, চেয়ারম্যান, এস আর গ্রুপ
- মুশফিকুর রহিম, জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়
- শফিউল ইসলাম সুহাস- জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়
- অপু বিশ্বাস, চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
- তরুণ মজুমদার, চিত্রপরিচালক
- ড. হোসনে-আরা বেগম,নির্বাহী পরিচালক,টিএমএসএস(ঠেঙ্গামারা
মহিলা সবুজ সংঘ)।
আরও দেখুন
(অরণ্য তপু কর্তৃক সর্বশেষ সংযোজিত ও সম্পাদিত)
তথ্যসুত্র
- ↑ "এক নজরে বগুড়া জেলা"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ১৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুন ২০১৪।
- ↑ জেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তার কার্যালয়। সংগ্রহের তারিখ-১৪.০৫.১৫
- ↑ ক খ গ ঘ "একনজরে বগুড়া জেলা"। Authors list-এ
|প্রথমাংশ1=
এর|শেষাংশ1=
নেই (সাহায্য); - ↑ "এক নজরে বগুড়া জেলা"। Time Corporation। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৫।
- ↑ "ঐতিহ্যবাহী পোড়াদহ মেলা কাল॥ বউ মেলা বৃহস্পতিবার - daily nayadiganta"। The Daily Nayadiganta।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "বগুড়ার শেরপুরে জামাইবরণ মেলা শুরু আজ"। amardeshonline.com। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ মে ২০১৫।
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |