চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৫২ নং লাইন: | ৫২ নং লাইন: | ||
== ক্যাম্পাস == |
== ক্যাম্পাস == |
||
[[File:CGCTower.jpg|thumb|<center>Myrter tower of college.<br>Photo captured 23:30(GMT-6), 21 February 2016</center>]]গাছপালার ছায়া বেষ্টিত মনোরম পরিবেশে ছাত্র-ছাত্রীদের কোলাহলে প্রায় |
[[File:CGCTower.jpg|thumb|<center>Myrter tower of college.<br>Photo captured 23:30(GMT-6), 21 February 2016</center>]]গাছপালার ছায়া বেষ্টিত মনোরম পরিবেশে ছাত্র-ছাত্রীদের কোলাহলে প্রায় ১৮ একর বিশিষ্ট ক্যাম্পাসটিকে করে তুলেছে সজীব ও প্রাণবন্ত। কলেজে রয়েছে সাতটি ভবন। <ref name="CGC2"/> |
||
== জমির পরিমাণ == |
== জমির পরিমাণ == |
১১:২৪, ৮ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ধরন | সরকারি কলেজ |
---|---|
স্থাপিত | ১৯৬২ |
শিক্ষার্থী | ২২,৭১৬ |
অবস্থান | , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহর |
অধিভুক্তি | জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় |
ক্রীড়া | ক্রিকেট, ফুটবল, টেবিল টেনিস |
ওয়েবসাইট | www.chuagovtcollege.com |
চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। চুয়াডাঙ্গা শহরের অভ্যন্তরে সুন্দর ও মনোরম পরিবেশে প্রায় ১৮.৬৬৬৬৬৬ একর জমির উপর কলেজটি অবস্থিত। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত এবং বাংলাদেশের সরকারী ৩০ টি কলেজের মধ্যে অন্যতম। আগস্ট ১, ১৯৬২ সালে কলেজটি প্রতিষ্ঠা করা হয়।[১][২]
প্রতিষ্ঠার ইতিহাস
বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গার প্রাণকেন্দ্রে ছায়া ঢাকা, পাখি ডাকা, শান্তপরিবেশে চুয়াডা্ঙ্গা সরকারি কলেজে অবস্থিত। ১৯৬২ সালের ১ আগস্ট উদীয়মান মুষ্টিমেয় শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রী ও উৎসাহী জনগণের সহায়তায় চুয়াডাঙ্গা কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম অবস্থায় চুয়াডাঙ্গার ভি.জে. উচ্চ বিদ্যালয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় ২২ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে কলেজের কার্য্যক্রম শুরু হয়। ১৯৬৪ সালে কলা ও বাণিজ্য শাখায় স্নাতক কোর্স্ চালু করা হয়। বিজ্ঞান শাখায় ১৯৬৫ সালে উচ্চ মাধ্যমিক ও ১৯৬৮ সালে স্নাতক কোর্স্ চালু হয়। ১৯৭৯ সালের ৭মে কলেজটি জাতীয়করণ হয়। অত্র কলেজে ২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষ্ থেকে অনার্স্ কোর্স্ ও ২০১৪ সালে মাস্টার্স চালু হয়। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ প্রায় ১৮ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। কলেজের বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২২,৭৫৩ জন কলেজটিতে ৮টি ভবন আছে। ছাত্র-ছাত্রীদের খেলার জন্য দৃষ্টিনন্দন খেলার মাঠ ও একটি পুকুর আছে। ১টি ছাত্র ও একটি ছাত্রী হোস্টেল আছে। ছেলে হোস্টেলে প্রায় ১০০ জন ছাত্র থাকে। কলেজ চত্বরে চুয়াডাঙ্গার কেন্দ্রীয় শহীদ মীনার অবস্থিত। পাঠগ্রহণের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা বিএনসিসি, রোভার স্কাউট এবং রেড ক্রিসেন্ট এর মত সমাজ সেবা মূলক কাজের সাথে সম্পৃক্ত। তাছাড়া এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিয়মিতভাবে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতি অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটি থেকে প্রতি বছর হাজার হাজার শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে নিজেদের সুনাগরিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করছে। প্রতিদিন এ কলেজের সবুজ সুন্দর চত্বর হাজার হাজার শিক্ষার্থীর কলাতানে মুখরিত হয়ে ওঠে।[১]
ক্যাম্পাস
গাছপালার ছায়া বেষ্টিত মনোরম পরিবেশে ছাত্র-ছাত্রীদের কোলাহলে প্রায় ১৮ একর বিশিষ্ট ক্যাম্পাসটিকে করে তুলেছে সজীব ও প্রাণবন্ত। কলেজে রয়েছে সাতটি ভবন। [২]
জমির পরিমাণ
চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজর মোট জমির পরিমাণ ১৩ একর।
মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা
চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজর মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৮,৭১৬ জন।
মোট শিক্ষক সংখ্যা
৭৪ জন শিক্ষক দ্বারা চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজর কৃষিশিক্ষা, কম্পিউটারশিক্ষা, উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণীবিদ্যা, রসায়ন, বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দর্শন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ইতিহাস, ব্যবস্থাপনা ও হিসাববিজ্ঞান, বাংলা, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ও হিসাববিজ্ঞান ক্লাস সমূহ পরিচালনা করা হয়।
স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনসমূহ
বিএনসিসি, রোভার, রেডক্রিসেন্ট, ইত্যাদি।
প্রাক্তন কৃতি শিক্ষার্থী
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ "CHUADANGA GOV COLLEGE: কলেজ পরিচিতি"। http://www.chuagovtcolllege.com/।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ ক খ "যশোর বোর্ডে ৬তম চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ - Manobkantha"। Manobkantha। ১৫ আগষ্ট ২০১৪। ২০ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মে ২০১৬।