একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু যোগ ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
→বর্ণনা: Reference added. ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
১১ নং লাইন: | ১১ নং লাইন: | ||
[[File:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য), ভাস্কর রাসা]] |
[[File:Jagannath University Campus Sculpture.jpeg|thumb|একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি (ভাস্কর্য), ভাস্কর রাসা]] |
||
==বর্ণনা== |
==বর্ণনা== |
||
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন। |
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন।<ref>http://web.dailyjanakantha.com/details/article/101006/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A7%AD%E0%A7%A7-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF/</ref> |
||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০৬:২৩, ১ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি | |
---|---|
শিল্পী | ভাস্কর রাসা |
অবস্থান | ঢাকা |
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি হলো বাংলাদেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নিবেদিত। এটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ভবনের সামনে স্থাপিত হয়েছে। এতে একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি তুলে ধরা হয়েছে।[১]
বর্ণনা
একাত্তরের গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ভাস্কর্যটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশমুখে নতুন ভবনের সামনে অবস্থিত।ভাস্কর্যটি তৈরি করেছেন শিল্পী ভাস্কর রাসা। তার সহযোগিরা ছিলেন ভাস্কর রাজীব সিদ্দিকী, রুমি সিদ্দিকী, ইব্রাহীম খলিলুর রহমান ও মিয়া মালেক রেদোয়ান। এটি দুই অংশে বিভক্ত। এক অংশে চিত্রায়িত হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকায় পাক হানাদার বাহিনীর গণহত্যা ও অত্যাচারের দৃশ্য। অপর অংশে দেশের আপামর জনসাধারনের মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম খান ২০০৮ সালের ৩১ মার্চ এটি উদ্বোধন করেন।[২]
তথ্যসূত্র
- ↑ জবিতে দেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]",রকিবুল হক,বাংলাদেশ প্রতিদিন।
- ↑ http://web.dailyjanakantha.com/details/article/101006/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A7%AD%E0%A7%A7-%E0%A6%8F%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A6%B9%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE-%E0%A6%93-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%A4%E0%A6%BF/
বহিঃসংযোগ
- গণহত্যার নীরব সাক্ষী জবির গুচ্ছ ভাস্কর্য দৈনিক সমকাল, ২৫ মার্চ ২০১৮, পৃষ্ঠা ৩।