খন্দকার আবদুর রশিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ সদস্য যোগ |
|||
| ২১ নং লাইন: | ২১ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''খন্দকার আবদুর রশিদ''' একজন সাবেক বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি [[শেখ মুজিবর রহমান]]ের পলাতক গুপ্তঘাতক।<ref>{{ |
'''খন্দকার আবদুর রশিদ''' একজন সাবেক বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি [[শেখ মুজিবর রহমান]]ের পলাতক গুপ্তঘাতক।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Extradition effort continues for six killers|ইউআরএল=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2016/08/15/extradition-effort-continues-six-killers/|ওয়েবসাইট=dhakatribune.com|প্রকাশক=Dhaka Tribune|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=15 August 2016}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Bangabandhu killing: Anisul for commission to find conspirators|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/country/bangabandhu-killing-anisul-hints-commission-find-conspirator-1272823|ওয়েবসাইট=thedailystar.net|প্রকাশক=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=20 August 2016}}</ref> |
||
==জীবনবৃত্তান্ত== |
==জীবনবৃত্তান্ত== |
||
তিনি [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]]তে চাকরি করতেন এবং [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের]] শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন।তিনি [[খন্দকার মোশতাক আহমেদ]]ের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন।[[শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড|শেখ মুজিবের হত্যার]] পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবের পতন ও হত্যার সময় তিনি একজন প্রধান অংশগ্রহণকারী ছিলেন।<ref>{{ |
তিনি [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]]তে চাকরি করতেন এবং [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের]] শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন।তিনি [[খন্দকার মোশতাক আহমেদ]]ের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন।[[শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড|শেখ মুজিবের হত্যার]] পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবের পতন ও হত্যার সময় তিনি একজন প্রধান অংশগ্রহণকারী ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=The conspiracy behind the assassination of Bangabandhu|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/op-ed/politics/the-conspiracy-behind-the-assassination-bangabandhu-1269715|ওয়েবসাইট=thedailystar.net|প্রকাশক=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=15 August 2016}}</ref> তিনি সমগ্র সময় খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখছিলেন।ষড়যন্ত্রকারীরা [[ঢাকা সেনানিবাস]]ে তাঁর বাসভবনে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Shame darker than the night|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/frontpage/shame-darker-the-night-1270021|ওয়েবসাইট=thedailystar.net|প্রকাশক=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=15 August 2016}}</ref> হত্যার পর তিনি মেজর থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেলে পদোন্নত হন। তিনি [[হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ]]ের শাসনামলে ঢাকায় ফিরে আসেন। তিনি [[সৈয়দ ফারুক রহমান]]ের সঙ্গে [[বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি]] গঠন করেন।তিনি ১৯৯৬ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হন,যদিও পরে সেটা বাতিল হয়ে যায়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Where are they?|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/august-15-special-coverage/where-are-they-1269625|ওয়েবসাইট=thedailystar.net|প্রকাশক=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=19 November 2009}}</ref> |
||
শেখ মুজিবের হত্যার দায়ে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।২০১৬ সাল পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন।বাংলাদেশ সরকার মার্কিন সরকারের সাথে কথা বলে তাক্র বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছে।<ref>{{ |
শেখ মুজিবের হত্যার দায়ে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।২০১৬ সাল পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন।বাংলাদেশ সরকার মার্কিন সরকারের সাথে কথা বলে তাক্র বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Four could not even be traced|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/backpage/four-could-not-even-be-traced-1269388|ওয়েবসাইট=thedailystar.net|প্রকাশক=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=14 August 2016}}</ref> ২০১৬ সালে শেখ মুজিবের হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায়,তার সম্পত্তিগুলি জব্দ করার অনুমতি দিয়ে বাংলাদেশ সরকার একটি আইন পাস করে।[[কুষ্টিয়া]] ভিত্তিক [[জুবিলী ব্যাংক]] রশীদের শেয়ার বাংলাদেশ ব্যাংক জব্দ করার আদেশ দেয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=BB asked to confiscate bank shares of Bangabandhu killers|ইউআরএল=http://www.dhakatribune.com/bangladesh/2016/10/03/bb-asked-confiscate-bank-shares-bangabandhu-killers/|ওয়েবসাইট=dhakatribune.com|প্রকাশক=Dhaka Tribune|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=3 October 2016}}</ref> তাঁর মেয়ে মেহনাজ রশিদ ফ্রিডম পার্টির বর্তমান নেত্রী এবং ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Col Rashid's daughter held for blast link|ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/news-detail-111249|ওয়েবসাইট=thedailystar.net|প্রকাশক=The Daily Star|সংগ্রহের-তারিখ=4 November 2016|তারিখ=24 October 2009}}</ref> |
||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
১২:১৩, ২৮ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
খন্দকার আবদুর রশিদ | |
|---|---|
| আনুগত্য |  বাংলাদেশ |
| সেবা/ |  বাংলাদেশ সেনাবাহিনী |
| পদমর্যাদা | লেফট্যানেন্ট কর্ণেল |
খন্দকার আবদুর রশিদ একজন সাবেক বাংলাদেশী সেনা কর্মকর্তা এবং দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবর রহমানের পলাতক গুপ্তঘাতক।[১][২]
জীবনবৃত্তান্ত
তিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরি করতেন এবং বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে পক্ষত্যাগ করেন।তিনি খন্দকার মোশতাক আহমেদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ছিলেন।শেখ মুজিবের হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদ বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হয়েছিলেন।১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবের পতন ও হত্যার সময় তিনি একজন প্রধান অংশগ্রহণকারী ছিলেন।[৩] তিনি সমগ্র সময় খন্দকার মোশতাকের সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখছিলেন।ষড়যন্ত্রকারীরা ঢাকা সেনানিবাসে তাঁর বাসভবনে বেশ কয়েকটি বৈঠক করেন।[৪] হত্যার পর তিনি মেজর থেকে লেফটেন্যান্ট কর্নেলে পদোন্নত হন। তিনি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের শাসনামলে ঢাকায় ফিরে আসেন। তিনি সৈয়দ ফারুক রহমানের সঙ্গে বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি গঠন করেন।তিনি ১৯৯৬ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হন,যদিও পরে সেটা বাতিল হয়ে যায়।[৫]
শেখ মুজিবের হত্যার দায়ে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।২০১৬ সাল পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন।বাংলাদেশ সরকার মার্কিন সরকারের সাথে কথা বলে তাক্র বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছে।[৬] ২০১৬ সালে শেখ মুজিবের হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায়,তার সম্পত্তিগুলি জব্দ করার অনুমতি দিয়ে বাংলাদেশ সরকার একটি আইন পাস করে।কুষ্টিয়া ভিত্তিক জুবিলী ব্যাংক রশীদের শেয়ার বাংলাদেশ ব্যাংক জব্দ করার আদেশ দেয়।[৭] তাঁর মেয়ে মেহনাজ রশিদ ফ্রিডম পার্টির বর্তমান নেত্রী এবং ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।[৮]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Extradition effort continues for six killers"। dhakatribune.com। Dhaka Tribune। ১৫ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Bangabandhu killing: Anisul for commission to find conspirators"। thedailystar.net। The Daily Star। ২০ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "The conspiracy behind the assassination of Bangabandhu"। thedailystar.net। The Daily Star। ১৫ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Shame darker than the night"। thedailystar.net। The Daily Star। ১৫ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Where are they?"। thedailystar.net। The Daily Star। ১৯ নভেম্বর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Four could not even be traced"। thedailystar.net। The Daily Star। ১৪ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "BB asked to confiscate bank shares of Bangabandhu killers"। dhakatribune.com। Dhaka Tribune। ৩ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Col Rashid's daughter held for blast link"। thedailystar.net। The Daily Star। ২৪ অক্টোবর ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ নভেম্বর ২০১৬।