রুনি মেয়ারা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১৮ নং লাইন: ১৮ নং লাইন:
}}
}}


'''প্যাট্রিসিয়া রুনি মেয়ারা''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Patricia Rooney Mara, {{IPAc-en|ˈ|m|ɛər|ə}} {{respell|MAIR|ə}};<ref>{{cite podcast |url=https://soundcloud.com/happysadconfused/kate-mara |title=Kate Mara |website=Happy Sad Confused |publisher=SoundCloud |host=Josh Horowitz |date=২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |time=1:53 |accessdate=১৭ এপ্রিল ২০১৮}}</ref> জন্ম: [[১৭ এপ্রিল১৭ই এপ্রিল]], [[১৯৮৫]])<ref name=biography.com>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=https://www.biography.com/people/rooney-mara-21071361|শিরোনাম=Rooney Mara: Film Actress (1985–)|ভাষা=ইংরেজি|প্রকাশক=বায়োগ্রাফি|সংগ্রহের-তারিখ=১৭ এপ্রিল ২০১৮}}</ref> হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি কয়েকটি স্বাধীন চলচ্চিত্রে পার্শ্ব ভূমিকায় কাজের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন, যার মধ্যে রয়েছে ''ট্যানার হল'' (২০০৯), ''আ নাইটমেয়ার অন এল্ম স্ট্রিট'' এবং জীবনীমূলক নাট্যধর্মী ''[[দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক]]'' (২০১০)।
'''প্যাট্রিসিয়া রুনি মেয়ারা''' ([[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]]: Patricia Rooney Mara, {{IPAc-en|ˈ|m|ɛər|ə}} {{respell|MAIR|ə}};<ref>{{cite podcast |url=https://soundcloud.com/happysadconfused/kate-mara |title=Kate Mara |website=Happy Sad Confused |publisher=SoundCloud |host=Josh Horowitz |date=২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ |time=1:53 |accessdate=১৭ এপ্রিল ২০১৮}}</ref>(জন্ম ১৭ এপ্রিল ১৯৮৫)<ref name=biography.com>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| ইউআরএল=https://www.biography.com/people/rooney-mara-21071361|শিরোনাম=Rooney Mara: Film Actress (1985–)|ভাষা=ইংরেজি|প্রকাশক=বায়োগ্রাফি|সংগ্রহের-তারিখ=১৭ এপ্রিল ২০১৮}}</ref> হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি কয়েকটি স্বাধীন চলচ্চিত্রে পার্শ্ব ভূমিকায় কাজের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন, যার মধ্যে রয়েছে ''ট্যানার হল'' (২০০৯), ''আ নাইটমেয়ার অন এল্ম স্ট্রিট'' এবং জীবনীমূলক নাট্যধর্মী ''[[দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক]]'' (২০১০)।


২০১১ সালে মেয়ারা [[ডেভিড ফিঞ্চার]] পরিচালিত ''[[দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু (২০১১-এর চলচ্চিত্র)|দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু]]'' ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে সমাদৃত হন এবং পরিচিতি লাভ করেন। এই কাজের জন্য তিনি [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]] ও [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র)|গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৩ সালে তিনি থ্রিলারধর্মী ''সাইড ইফেক্টস'', স্বাধীন নাট্যধর্মী ''এইন্ট দেম বডিজ সেন্ট্‌স'' ও বিজ্ঞান কল্পকাহিনী ''[[হার (চলচ্চিত্র)|হার]]'' এবং ২০১৪ সালে ''ট্র্যাশ'' ছবিগুলোতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে তিনি টড হেইন্সের প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র ''[[ক্যারল (চলচ্চিত্র)|ক্যারল]]''-এ অভিনয় করে সামদৃত হন এবং ২০১৫ [[কান চলচ্চিত্র উৎসব|কান চলচ্চিত্র উৎসবে]] যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন এবং [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]], [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র)|গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]], [[শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার|বাফটা পুরস্কার]], ও [[স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার|স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন।
২০১১ সালে মেয়ারা [[ডেভিড ফিঞ্চার]] পরিচালিত ''[[দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু (২০১১-এর চলচ্চিত্র)|দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু]]'' ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে সমাদৃত হন এবং পরিচিতি লাভ করেন। এই কাজের জন্য তিনি [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]] ও [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র)|গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৩ সালে তিনি থ্রিলারধর্মী ''সাইড ইফেক্টস'', স্বাধীন নাট্যধর্মী ''এইন্ট দেম বডিজ সেন্ট্‌স'' ও বিজ্ঞান কল্পকাহিনী ''[[হার (চলচ্চিত্র)|হার]]'' এবং ২০১৪ সালে ''ট্র্যাশ'' ছবিগুলোতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে তিনি টড হেইন্সের প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র ''[[ক্যারল (চলচ্চিত্র)|ক্যারল]]''-এ অভিনয় করে সামদৃত হন এবং ২০১৫ [[কান চলচ্চিত্র উৎসব|কান চলচ্চিত্র উৎসবে]] যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন এবং [[শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]], [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র)|গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]], [[শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার|বাফটা পুরস্কার]], ও [[স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার|স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন।

২১:৪৭, ১৬ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

রুনি মেয়ারা
Rooney Mara
চিত্র:Rooney Mara 2013 Cropped and Retouched.jpg
২০১৩ সালে মেয়ারা
জন্ম
প্যাট্রিসিয়া রুনি মেয়ারা

(1985-04-17) ১৭ এপ্রিল ১৯৮৫ (বয়স ৩৮)
শিক্ষাস্নাতক
মাতৃশিক্ষায়তনজর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়
নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাঅভিনেত্রী
কর্মজীবন২০০৫–বর্তমান
আত্মীয়

প্যাট্রিসিয়া রুনি মেয়ারা (ইংরেজি: Patricia Rooney Mara, /ˈmɛərə/ MAIR;[১](জন্ম ১৭ এপ্রিল ১৯৮৫)[২] হলেন একজন মার্কিন অভিনেত্রী। তিনি কয়েকটি স্বাধীন চলচ্চিত্রে পার্শ্ব ভূমিকায় কাজের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন, যার মধ্যে রয়েছে ট্যানার হল (২০০৯), আ নাইটমেয়ার অন এল্ম স্ট্রিট এবং জীবনীমূলক নাট্যধর্মী দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক (২০১০)।

২০১১ সালে মেয়ারা ডেভিড ফিঞ্চার পরিচালিত দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু ছবিতে নাম ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে সমাদৃত হন এবং পরিচিতি লাভ করেন। এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারগোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০১৩ সালে তিনি থ্রিলারধর্মী সাইড ইফেক্টস, স্বাধীন নাট্যধর্মী এইন্ট দেম বডিজ সেন্ট্‌স ও বিজ্ঞান কল্পকাহিনী হার এবং ২০১৪ সালে ট্র্যাশ ছবিগুলোতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে তিনি টড হেইন্সের প্রণয়ধর্মী নাট্য চলচ্চিত্র ক্যারল-এ অভিনয় করে সামদৃত হন এবং ২০১৫ কান চলচ্চিত্র উৎসবে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার, ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

প্রারম্ভিক জীবন

মেয়ারা ১৯৮৫ সালের ১৭ই এপ্রিল নিউ ইয়র্কের বেডফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। মেয়ারার মায়ের পরিবার (রুনি পরিবার) পিটসবার্গ স্টিলারস এবং বাবার পরিবার (মেয়ারা পরিবার) নিউ ইয়র্ক জায়ান্ট্‌স প্রতিষ্ঠা করে।[৩] তার পিতা টিমোথি ক্রিস্টোফার মেয়ারা হলেন নিউ ইয়র্ক জায়ান্টসের সহ-সভাপতি এবং মাতা ক্যাথলিন ম্যাকনাল্টি (প্রদত্ত নাম: রুনি) একজন আবাসন প্রকল্পের প্রতিনিধি।[৪] মেয়ারা চার ভাইবোনের মধ্যে তৃতীয়। তার বড় ভাই ড্যানিয়েল, বড় বোন কেট মেয়ারা একজন অভিনেত্রী এবং ছোট ভাই কনর।[৫]

২০০৩ সালে ফক্স লেন হাই স্কুল থেকে পাস করার পর[৬] তিনি চারমাস দক্ষিণ আমেরিকার ইকুয়েডর, পেরুবলিভিয়ায় সফর করেন। তিনি এক বছর জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার পর নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্যালাটিন স্কুল অব ইন্ডিভিজুয়ালাইজড স্টাডিতে মনোবিজ্ঞান, আন্তর্জাতিক সামাজিক নীতি ও অ-মুনাফা বিষয়ে[৫][৭] ২০১০ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন।[৮]

তথ্যসূত্র

  1. Josh Horowitz (২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। "Kate Mara"Happy Sad Confused (পডকাস্ট)। SoundCloud। event occurs at 1:53। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮ 
  2. "Rooney Mara: Film Actress (1985–)" (ইংরেজি ভাষায়)। বায়োগ্রাফি। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮ 
  3. "No knight in shining armour? Rooney Mara pitches in to help a female friend haul a giant widescreen TV"ডেইলি মেইল (ইংরেজি ভাষায়)। লন্ডন। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮ 
  4. বার্ড, ডেভিড (২৪ ডিসেম্বর ১৯৮০)। "Notes on People; It's Goodbye for a Long-Time Greeter Mara and Rooney Clans to Gather at Wedding Rudolf Bing Speaks His Mind About the Met Former Student Musician Has a New Role Santa Gets a Helper"দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮ 
  5. ভ্যান মিটার, জোনাথান (নভেম্বর ২০১১)। "Rooney Mara: Playing with Fire"ভোগ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮ 
  6. "Bedford's Mara To Star In 'The Girl With The Dragon Tattoo'"সিবিএস নিউ ইয়র্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ আগস্ট ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮ 
  7. ডেক্সটার, ন্যান্সি (৫ ডিসেম্বর ২০০৮)। "Auction will benefit orphanage in Kenya"। বেডফোর্ড/পাউন্ড রিজ রেকর্ড রিভিউ 
  8. পার্লম্যান, সিন্ডি (১৫ ডিসেম্বর ২০১১)। "Rooney Mara: The girl who chased the 'Dragon'"শিকাগো সান-টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ