হাফিজুর রহমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
৪৩ নং লাইন: | ৪৩ নং লাইন: | ||
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট == |
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট == |
||
৩১ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে তাঁর ওডিআই অভিষেক হয়। মোরাতুয়ার টাইরোন ফার্নান্দো স্টেডিয়ামে ‘জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি’ নামে পরিচিত [[এশিয়া কাপ|এশিয়া কাপের]] দ্বিতীয় আসরের দ্বিতীয় খেলায় [[গাজী আশরাফ]], [[গোলাম নওশের]], [[গোলাম ফারুক]], হাফিজুর রহমান, [[জাহাঙ্গীর শাহ]], [[মিনহাজুল আবেদীন নান্নু|মিনহাজুল আবেদীন]], [[নূরুল আবেদীন নোবেল|নুরুল আবেদীন]], [[রফিকুল আলম]], [[রকিবুল হাসান (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯৫৩)|রাকিবুল হাসান]], [[সামিউর রহমান]] ও [[শহীদুর রহমান|শহীদুর রহমানের]] ওডিআইয়ে একযোগে অভিষেক ঘটে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | |
৩১ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে তাঁর ওডিআই অভিষেক হয়। মোরাতুয়ার টাইরোন ফার্নান্দো স্টেডিয়ামে ‘জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি’ নামে পরিচিত [[এশিয়া কাপ|এশিয়া কাপের]] দ্বিতীয় আসরের দ্বিতীয় খেলায় [[গাজী আশরাফ]], [[গোলাম নওশের]], [[গোলাম ফারুক]], হাফিজুর রহমান, [[জাহাঙ্গীর শাহ]], [[মিনহাজুল আবেদীন নান্নু|মিনহাজুল আবেদীন]], [[নূরুল আবেদীন নোবেল|নুরুল আবেদীন]], [[রফিকুল আলম]], [[রকিবুল হাসান (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯৫৩)|রাকিবুল হাসান]], [[সামিউর রহমান]] ও [[শহীদুর রহমান|শহীদুর রহমানের]] ওডিআইয়ে একযোগে অভিষেক ঘটে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65672.html |শিরোনাম=John Player Gold Leaf Trophy (Asia Cup), 2nd Match: Bangladesh v Pakistan at Moratuwa, Mar 31, 1986 |কর্ম=ইএসপিএন ক্রিকইনফো |সংগ্রহের-তারিখ=30 December 2016|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি (এশিয়া কাপ), ২য় খেলা: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান মোরাতুয়া, ৩১ মার্চ, ১৯৮৬}}</ref> এ খেলাটিই যে-কোন [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্যদের তালিকা|আইসিসি পূর্ণাঙ্গ সদস্যের বিপক্ষে]] বাংলাদেশের প্রথম ওডিআই খেলা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/150618.html |শিরোনাম=Asia Cup: BANGLADESH v PAKISTAN 1985-86 |কর্ম=ইএসপিএন ক্রিকইনফো |সংগ্রহের-তারিখ=30 December 2016|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=এশিয়া কাপ: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান ১৯৮৫-৮৬}}</ref> খেলায় তিনি ২৪ বল মোকাবেলা করে ৮ রান তুলে [[ইমরান খান|ইমরান খানের]] বলে বোল্ড হন। [[উইকেট|উইকেটের]] পিছনে অবস্থান করে [[গাজী আশরাফ|গাজী আশরাফের]] বলে [[জাভেদ মিয়াঁদাদ|জাভেদ মিয়াঁদাদের]] ক্যাচ নেন। তবে তাঁর অভিষেক পর্বটি সুখকর হয়নি। পাকিস্তান দল ৭৭ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে জয় পায়। এরপর ২ এপ্রিল স্বাগতিক [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে [[ক্যান্ডি (শ্রীলঙ্কা)|ক্যান্ডিতে]] অনুষ্ঠিত পরবর্তী ও নিজস্ব শেষ খেলায় অংশ নেন। |
||
== অবসর == |
== অবসর == |
১৬:৫৫, ১১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ক্রিকেট তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্যাটিংয়ের ধরন | - | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | - | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ১৬ এপ্রিল ২০১৭ |
হাফিজুর রহমান (জন্ম: ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯) সাবেক প্রথিতযশা বাংলাদেশী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৮৬ সালে ২টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
১৯৮৪ সালের অনানুষ্ঠানিক যুবদল ‘বাংলাদেশ টাইগার্সের’ সদস্যরূপে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ান ক্রিকেট কাপে খেলেন। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ৭৫ রান তুলেছিলেন। ১২৯ রান করা রফিকুল আলমের সাথে জুটি গড়ে ২০৮ রান তুলেন তিনি। পরবর্তী দুই বছরে কেনিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেন। ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা ও ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের ওমর কুরেশি একাদশের বিপক্ষে খেলেন তিনি। সীমিত ওভারের খেলায় লাহোর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিপক্ষে ৬ ক্যাচ নেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
৩১ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে পাকিস্তানের বিপক্ষে তাঁর ওডিআই অভিষেক হয়। মোরাতুয়ার টাইরোন ফার্নান্দো স্টেডিয়ামে ‘জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি’ নামে পরিচিত এশিয়া কাপের দ্বিতীয় আসরের দ্বিতীয় খেলায় গাজী আশরাফ, গোলাম নওশের, গোলাম ফারুক, হাফিজুর রহমান, জাহাঙ্গীর শাহ, মিনহাজুল আবেদীন, নুরুল আবেদীন, রফিকুল আলম, রাকিবুল হাসান, সামিউর রহমান ও শহীদুর রহমানের ওডিআইয়ে একযোগে অভিষেক ঘটে।[১] এ খেলাটিই যে-কোন আইসিসি পূর্ণাঙ্গ সদস্যের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম ওডিআই খেলা।[২] খেলায় তিনি ২৪ বল মোকাবেলা করে ৮ রান তুলে ইমরান খানের বলে বোল্ড হন। উইকেটের পিছনে অবস্থান করে গাজী আশরাফের বলে জাভেদ মিয়াঁদাদের ক্যাচ নেন। তবে তাঁর অভিষেক পর্বটি সুখকর হয়নি। পাকিস্তান দল ৭৭ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে জয় পায়। এরপর ২ এপ্রিল স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ক্যান্ডিতে অনুষ্ঠিত পরবর্তী ও নিজস্ব শেষ খেলায় অংশ নেন।
অবসর
১৯৮৬ সালে নাসির আহমেদ তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। ফলশ্রুতিতে ক্রিকেট থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হন।
তথ্যসূত্র
- ↑ "John Player Gold Leaf Trophy (Asia Cup), 2nd Match: Bangladesh v Pakistan at Moratuwa, Mar 31, 1986" [জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি (এশিয়া কাপ), ২য় খেলা: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান মোরাতুয়া, ৩১ মার্চ, ১৯৮৬]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Asia Cup: BANGLADESH v PAKISTAN 1985-86" [এশিয়া কাপ: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান ১৯৮৫-৮৬]। ইএসপিএন ক্রিকইনফো (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬। C1 control character in
|শিরোনাম=
at position 11 (সাহায্য)