টিল্ডা সুইন্টন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে + 11টি বিষয়শ্রেণী, তথ্যছক সম্প্রসারণ
শীর্ষ সম্প্রসারণ
২১ নং লাইন: ২১ নং লাইন:
}}
}}


'''ক্যাথরিন মাটিল্ডা সুইন্টন''' (জন্ম: [[৫ নভেম্বর]] [[১৯৬০]]) হলেন একজন ব্রিটিশ অভিনেত্রী।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Tilda: I feel Scottish, not British |ইউআরএল=https://www.bbc.co.uk/news/av/entertainment-arts-46023019/tilda-swinton-on-why-she-feels-scottish-rather-than-british |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=[[বিবিসি নিউজ]] |তারিখ=২৯ অক্টোবর ২০১৮ |ভাষা=en-GB}}</ref> তিনি স্বাধীন চলচ্চিত্র ও মূলধারার বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেছেন। ২০০৭ সালে ''[[মাইকেল ক্লেটন (চলচ্চিত্র)|মাইকেল ক্লেটন]]'' চলচ্চিত্রে কারেন ক্রাউডার চরিত্রে অভিনয় করে তিনি [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]] ও [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার|বাফটা পুরস্কার]] অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ২০০৩ সালের ''ইয়ং অ্যাডাম'' চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা স্কটল্যান্ড পুরস্কার জয় লাভ করেন,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Young Adam scores Bafta success |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/scotland/4012213.stm |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=[[বিবিসি নিউজ]] |তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০০৪ |ভাষা=en-GB}}</ref> ২০০৮ সালে ব্রিটানিয়া অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=The BAFTA Los Angeles Britannia Awards in 2008 |ইউআরএল=http://www.bafta.org/los-angeles/britannia-awards/archive/2008 |ওয়েবসাইট=বাফটা |প্রকাশক=[[ব্রিটিশ একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টস]] |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |ভাষা=en}}</ref> এবং তিনটি [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন।
'''ক্যাথরিন মাটিল্ডা সুইন্টন''' (জন্ম: [[৫ নভেম্বর]] [[১৯৬০]]) হলেন একজন ব্রিটিশ অভিনেত্রী।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Tilda: I feel Scottish, not British |ইউআরএল=https://www.bbc.co.uk/news/av/entertainment-arts-46023019/tilda-swinton-on-why-she-feels-scottish-rather-than-british |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=[[বিবিসি নিউজ]] |তারিখ=২৯ অক্টোবর ২০১৮ |ভাষা=en-GB}}</ref> তিনি স্বাধীন চলচ্চিত্র ও মূলধারার বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেছেন। ২০০৭ সালে ''[[মাইকেল ক্লেটন (চলচ্চিত্র)|মাইকেল ক্লেটন]]'' চলচ্চিত্রে কারেন ক্রাউডার চরিত্রে অভিনয় করে তিনি [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রীর জন্য একাডেমি পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার]] ও [[শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার|বাফটা পুরস্কার]] অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ২০০৩ সালের ''ইয়ং অ্যাডাম'' চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা স্কটল্যান্ড পুরস্কার জয় লাভ করেন,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Young Adam scores Bafta success |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/scotland/4012213.stm |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |কর্ম=[[বিবিসি নিউজ]] |তারিখ=১৫ নভেম্বর ২০০৪ |ভাষা=en-GB}}</ref> ২০০৮ সালে ব্রিটানিয়া অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=The BAFTA Los Angeles Britannia Awards in 2008 |ইউআরএল=http://www.bafta.org/los-angeles/britannia-awards/archive/2008 |ওয়েবসাইট=বাফটা |প্রকাশক=[[ব্রিটিশ একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টস]] |সংগ্রহের-তারিখ=৫ নভেম্বর ২০১৮ |ভাষা=en}}</ref> এছাড়া তিনি তিনটি [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার]]ের মনোনয়ন লাভ করেন।

সুইন্টন পরীক্ষণমূলক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ডেরেক জ্যারমান পরিচালিত ''কারাভাজ্জো'' (১৯৮৬) এবং পরবর্তী কালে ''দ্য লাস্ট অব ইংল্যান্ড'' (১৯৮৮), ''ওয়ার রিকোয়েম'' (১৯৮৯) ও ''দ্য গার্ডেন'' (১৯৯০)। সুইন্টন ''সেকেন্ড এডওয়ার্ড'' (১৯৯১) চলচ্চিত্রে ফ্রান্সের ইজাবেলা চরিত্রে অভিনয় করে [[ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব]] থেকে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ভল্পি কাপ অর্জন করেন। তিনি স্যালি পটারের ''অরল্যান্ডো'' (১৯৯২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ইউরোপীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ''ফিমেল পারভার্সন্স'' (১৯৯৬), ''দ্য ওয়ার জোন'' (১৯৯৮), ও ''[[দ্য বীচ (চলচ্চিত্র)|দ্য বিচ]]'' (২০০০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

সুইন্টন ''দ্য ডিপ এন্ড'' (২০০১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে [[গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার (সেরা অভিনেত্রী - নাট্য চলচ্চিত্র)|সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি এই দশকে ''[[ভ্যানিলা স্কাই]]'' (২০০১), ''[[অ্যাডাপ্টেশন.]]'' (২০০২), ''[[কনস্ট্যান্টিন (চলচ্চিত্র)|কনস্ট্যান্টিন]]'' (২০০৫), ''থাম্বসাকার'' (২০০৫), ''[[দ্য কিউরিয়াস কেইস অফ বেঞ্জামিন বাটন]]'' (২০০৮), ''[[জুলিয়া (২০০৮-এর চলচ্চিত্র)|জুলিয়া]]'' (২০০৮), ''বার্ন আফটার রিডিং'' (২০০৮) ও ''আই অ্যাম লাভ'' (২০০৯) চলচ্চিত্রে কাজ করেন। এছাড়া তিনি ''ক্রনিকলস অব নার্নিয়া'' ধারাবাহিকে (২০০৫-১০) সাদা ডাইনী চরিত্রে কাজের জন্য প্রসিদ্ধ।

তিনি মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার চলচ্চিত্র ''উই নিড টু টক অ্যাবাউট কেভিন'' (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ইউরোপীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন এবং [[শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের]] মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার উল্লেখযোগ্য কাজসমূহ হল ''মুনরাইজ কিংডম'' (২০১২), ''অনলি লাভার্স লেফট অ্যালাইভ'' (২০১৩), ''স্নোপিয়ের্সার'' (২০১৩), ''[[দ্য গ্র্যান্ড বুদাপেস্ট হোটেল]]'' (২০১৪), ''ট্রেইনরেক'' (২০১৫), ''আ বিগার স্প্ল্যাশ'' (২০১৫), ''[[ডক্টর স্ট্রেঞ্জ (চলচ্চিত্র)|ডক্টর স্ট্রেঞ্জ]]'' (২০১৬), ''ওকজা'' (২০১৭) এবং ''সাসপিরিয়া'' (২০১৮)।


==তথ্যসূত্র==
==তথ্যসূত্র==

১৮:৪৬, ৯ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

টিল্ডা সুইন্টন
Tilda Swinton
২০১৬ সালে জুলাইয়ে সুইন্টন
জন্ম
ক্যাথরিন মাটিল্ডা সুইন্টন

(1960-11-05) ৫ নভেম্বর ১৯৬০ (বয়স ৬৩)
নাগরিকত্বব্রিটিশ
মাতৃশিক্ষায়তননিউ হল, ক্যামব্রিজ
পেশাঅভিনেত্রী, মডেল, চিত্রশিল্পী
কর্মজীবন১৯৮৪-বর্তমান
উচ্চতা৫ ফুট ১১ ইঞ্চি
সঙ্গীজন বাইর্ন (১৯৮৯-২০০৩)
সান্ড্রো কপ (২০০৪-বর্তমান)
সন্তান
পিতা-মাতামেজর-জেনারেল জন সুইন্টন (পিতা)
আত্মীয়জর্জ সুইন্টন (প্র-পিতামহ)
জন হাটন বেলফোর (প্র-প্র-পিতামহ)
পরিবারসুইন্টন পরিবার

ক্যাথরিন মাটিল্ডা সুইন্টন (জন্ম: ৫ নভেম্বর ১৯৬০) হলেন একজন ব্রিটিশ অভিনেত্রী।[১] তিনি স্বাধীন চলচ্চিত্র ও মূলধারার বাণিজ্যিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেছেন। ২০০৭ সালে মাইকেল ক্লেটন চলচ্চিত্রে কারেন ক্রাউডার চরিত্রে অভিনয় করে তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কারবাফটা পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ২০০৩ সালের ইয়ং অ্যাডাম চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা স্কটল্যান্ড পুরস্কার জয় লাভ করেন,[২] ও ২০০৮ সালে ব্রিটানিয়া অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন।[৩] এছাড়া তিনি তিনটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।

সুইন্টন পরীক্ষণমূলক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার কর্মজীবন শুরু করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ডেরেক জ্যারমান পরিচালিত কারাভাজ্জো (১৯৮৬) এবং পরবর্তী কালে দ্য লাস্ট অব ইংল্যান্ড (১৯৮৮), ওয়ার রিকোয়েম (১৯৮৯) ও দ্য গার্ডেন (১৯৯০)। সুইন্টন সেকেন্ড এডওয়ার্ড (১৯৯১) চলচ্চিত্রে ফ্রান্সের ইজাবেলা চরিত্রে অভিনয় করে ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব থেকে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ভল্পি কাপ অর্জন করেন। তিনি স্যালি পটারের অরল্যান্ডো (১৯৯২) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ইউরোপীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তিনি ফিমেল পারভার্সন্স (১৯৯৬), দ্য ওয়ার জোন (১৯৯৮), ও দ্য বিচ (২০০০) চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

সুইন্টন দ্য ডিপ এন্ড (২০০১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি এই দশকে ভ্যানিলা স্কাই (২০০১), অ্যাডাপ্টেশন. (২০০২), কনস্ট্যান্টিন (২০০৫), থাম্বসাকার (২০০৫), দ্য কিউরিয়াস কেইস অফ বেঞ্জামিন বাটন (২০০৮), জুলিয়া (২০০৮), বার্ন আফটার রিডিং (২০০৮) ও আই অ্যাম লাভ (২০০৯) চলচ্চিত্রে কাজ করেন। এছাড়া তিনি ক্রনিকলস অব নার্নিয়া ধারাবাহিকে (২০০৫-১০) সাদা ডাইনী চরিত্রে কাজের জন্য প্রসিদ্ধ।

তিনি মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার চলচ্চিত্র উই নিড টু টক অ্যাবাউট কেভিন (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে ইউরোপীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে বাফটা পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। এই দশকে তার উল্লেখযোগ্য কাজসমূহ হল মুনরাইজ কিংডম (২০১২), অনলি লাভার্স লেফট অ্যালাইভ (২০১৩), স্নোপিয়ের্সার (২০১৩), দ্য গ্র্যান্ড বুদাপেস্ট হোটেল (২০১৪), ট্রেইনরেক (২০১৫), আ বিগার স্প্ল্যাশ (২০১৫), ডক্টর স্ট্রেঞ্জ (২০১৬), ওকজা (২০১৭) এবং সাসপিরিয়া (২০১৮)।

তথ্যসূত্র

  1. "Tilda: I feel Scottish, not British"বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ অক্টোবর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৮ 
  2. "Young Adam scores Bafta success"বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ নভেম্বর ২০০৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৮ 
  3. "The BAFTA Los Angeles Britannia Awards in 2008"বাফটা (ইংরেজি ভাষায়)। ব্রিটিশ একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন আর্টস। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৮ 

বহিঃসংযোগ