সুরেন্দ্র কুমার সিনহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta14) |
|||
৩৮ নং লাইন: | ৩৮ নং লাইন: | ||
== কর্মজীবন == |
== কর্মজীবন == |
||
তিনি [[১৯৭৪]] সালে [[সিলেট জেলা|সিলেট]] বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। [[১৯৭৮]] সালে হাইকোর্টে এবং [[১৯৯০]] সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। [[১৯৯৯]] সালের [[২৪ অক্টোবর]] তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান [[২০০৯]] সালের [[১৬ জুলাই]] আপিল বিভাগের বিচারপতি হন।<ref> |
তিনি [[১৯৭৪]] সালে [[সিলেট জেলা|সিলেট]] বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। [[১৯৭৮]] সালে হাইকোর্টে এবং [[১৯৯০]] সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। [[১৯৯৯]] সালের [[২৪ অক্টোবর]] তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান [[২০০৯]] সালের [[১৬ জুলাই]] আপিল বিভাগের বিচারপতি হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রাইজিং বিডি ডট কম |ইউআরএল=http://www.risingbd.com/detailsnews.php?nssl=88196 |সংগ্রহের-তারিখ=১৮ জানুয়ারি ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150119223501/http://www.risingbd.com/detailsnews.php?nssl=88196 |আর্কাইভের-তারিখ=১৯ জানুয়ারি ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> বাংলাদেশের সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আপিল বিভাগের যে বেঞ্চ বাতিল করেছিল, এস কে সিনহা ছিলেন তার অন্যতম সদস্য। এছাড়া [[২০১১]] সালে [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু]] হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়া বেঞ্চেও সদস্য হিসাবে ছিলেন তিনি।<ref>[http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article911560.bdnews বিডিনিউজ ২৪ ডট কম]</ref> তার সময়ে সর্ব প্রথম পাইলট প্রকল্পের অধীনে বাংলাদেশের প্রতিটি আদালত ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.priyo.com/articles/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A7%8B%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE-%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AA%E0%A6%A4%E0%A6%BF|শিরোনাম=আইনজীবীদের সহযোগিতা ছাড়া বিচার বিভাগের পরিবর্তন অসম্ভব: প্রধান বিচারপতি|সংবাদপত্র=প্রিয়.কম|সংগ্রহের-তারিখ=2017-10-03}}</ref> |
||
== পুরস্কার ও সম্মাননা == |
== পুরস্কার ও সম্মাননা == |
২৩:৫৫, ৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মাননীয় প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা এস. কে. সিনহা | |
---|---|
২১তম বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫ – ১১ নভেম্বর ২০১৭ | |
পূর্বসূরী | মোঃ মোজাম্মেল হোসেন |
উত্তরসূরী | সৈয়দ মাহমুদ হোসেন |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১ কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান: বাংলাদেশ) |
নাগরিকত্ব | বাংলাদেশ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
দাম্পত্য সঙ্গী | সুষমা সিনহা |
সন্তান | সূচনা সিনহা, আশা রানী সিনহা |
বাসস্থান | ঢাকা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | আইন |
জীবিকা | আইনবিদ |
ধর্ম | হিন্দু[১] |
বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (জন্ম: ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১) বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত আইনবিদ এবং ২১-তম প্রধান বিচারপতি।[২][৩] রাজনৈতিক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে গত ২০১৭ সালের ১০ নভেম্বর তারিখে তিনি প্রধান বিচারপতির পদ হতে পদত্যাগ করেন।[৪]
জন্ম ও শিক্ষাজীবন
সুরেন্দ্র কুমার সিনহার জন্ম ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে।[৫] তাঁর বাবার নাম ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাঁর স্ত্রী সুষমা সিনহা। এ দম্পতির দুই মেয়ে সূচনা সিনহা ও আশা রানী সিনহা।[৬]
কর্মজীবন
তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান ২০০৯ সালের ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হন।[৭] বাংলাদেশের সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আপিল বিভাগের যে বেঞ্চ বাতিল করেছিল, এস কে সিনহা ছিলেন তার অন্যতম সদস্য। এছাড়া ২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়া বেঞ্চেও সদস্য হিসাবে ছিলেন তিনি।[৮] তার সময়ে সর্ব প্রথম পাইলট প্রকল্পের অধীনে বাংলাদেশের প্রতিটি আদালত ডিজিটালাইজেশনের উদ্যোগ নেওয়া হয়।[৯]
পুরস্কার ও সম্মাননা
তথ্যসূত্র
- ↑ "Surendra Kumar Sinha appointed next chief justice of Bangladesh"। timesofindia.indiatimes.com (ইংরেজি ভাষায়)। PTI। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মার্চ ২০১৬।
- ↑ দৈনিক প্রথম আলো
- ↑ দৈনিক মানবজমিন
- ↑ বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির পদত্যাগপত্র ১০ তারিখ থেকেই কার্যকর হয়েছে - বিবিসি বাংলা।
- ↑ দৈনিক সমকাল
- ↑ বাংলানিউজ ২৪ ডট কম
- ↑ "রাইজিং বিডি ডট কম"। ১৯ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ বিডিনিউজ ২৪ ডট কম
- ↑ "আইনজীবীদের সহযোগিতা ছাড়া বিচার বিভাগের পরিবর্তন অসম্ভব: প্রধান বিচারপতি"। প্রিয়.কম। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-০৩।
বহি:সংযোগ
আইন দফতর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী মোঃ মোজাম্মেল হোসেন |
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ১৭ জানুয়ারি ২০১৫ – ১০ নভেম্বর ২০১৭ |
নির্ধারিত হয়নি |