আজারবাইজানি রন্ধনশৈলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
শুরু
 
Ferdous (আলোচনা | অবদান)
৪ নং লাইন: ৪ নং লাইন:
পৃথিবীকে যে ১১ টি ক্লাইমেট জোনে ভাগ করা হয়েছে এর মধ্যে আজারবাইজানে নয়টি আছে।<ref>[http://www.cac-biodiversity.org/aze/aze_climate.htm Climate zones of Azerbaijan] {{webarchive |url=https://web.archive.org/web/20070107083404/http://www.cac-biodiversity.org/aze/aze_climate.htm |date=January 7, 2007 }}</ref> এর ফলে আজারবাইজানের ভূমি খুবই উর্বর যা আজারবাইজানের রসনাকে করেছে সমৃদ্ধ।
পৃথিবীকে যে ১১ টি ক্লাইমেট জোনে ভাগ করা হয়েছে এর মধ্যে আজারবাইজানে নয়টি আছে।<ref>[http://www.cac-biodiversity.org/aze/aze_climate.htm Climate zones of Azerbaijan] {{webarchive |url=https://web.archive.org/web/20070107083404/http://www.cac-biodiversity.org/aze/aze_climate.htm |date=January 7, 2007 }}</ref> এর ফলে আজারবাইজানের ভূমি খুবই উর্বর যা আজারবাইজানের রসনাকে করেছে সমৃদ্ধ।
==হালকা নাস্তা ==
==হালকা নাস্তা ==
[[File:Azerbaijan Light snack.jpg|হালকা আজারবাইজানী নাশতা]]
আজারবাইজানী রসনায় বিভিন্ন ধরণের নাশতার প্রচলন আছে এবং প্রধান পদের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরণের ছোট পদ পরিবেশন করা হয়ে থাকে। গয় নামক সুগন্ধি পাতা, চোরেক (রুটি) টুকরো, চোবান (টমেটো শশার সালাদ) এবং মাঝেমধ্যে বিয়াজ পেনির (সাদা পনির) কিংবা কাতিক (টক দই) পরিবেশন করা হয়। ঠান্ডা নাশতা সাধারণত পানীয় থেকে পৃথকভাবে পরিবেশন করা হয়ে থাকে।

==খাবার==
==খাবার==
==তথ্যসূত্র ===
==তথ্যসূত্র ===

০৩:৩৭, ২৮ মার্চ ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

আজারবাইজানী রন্ধনশৈলী (আজারবাইজানি: Azərbaycan mətbəxi) আজারবাইজানের বিভিন্ন ধরণের খাবার এবং রান্নার কৌশল সমূহ নিয়ে গঠিত। আজারবাইজানের বিভিন্ন মৌলিক খাবার [অস্পষ্ট] বর্তমানে পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে দেখা যায়। আজারবাইজানীদের কাছে তাদের সংস্কৃতিতে খাদ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং ইতিহাস, ঐতিহ্য ও মূল্যবোধের সংগে গভীরভাবে সম্পৃক্ত।

পৃথিবীকে যে ১১ টি ক্লাইমেট জোনে ভাগ করা হয়েছে এর মধ্যে আজারবাইজানে নয়টি আছে।[১] এর ফলে আজারবাইজানের ভূমি খুবই উর্বর যা আজারবাইজানের রসনাকে করেছে সমৃদ্ধ।

হালকা নাস্তা

হালকা আজারবাইজানী নাশতা আজারবাইজানী রসনায় বিভিন্ন ধরণের নাশতার প্রচলন আছে এবং প্রধান পদের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরণের ছোট পদ পরিবেশন করা হয়ে থাকে। গয় নামক সুগন্ধি পাতা, চোরেক (রুটি) টুকরো, চোবান (টমেটো শশার সালাদ) এবং মাঝেমধ্যে বিয়াজ পেনির (সাদা পনির) কিংবা কাতিক (টক দই) পরিবেশন করা হয়। ঠান্ডা নাশতা সাধারণত পানীয় থেকে পৃথকভাবে পরিবেশন করা হয়ে থাকে।

খাবার

তথ্যসূত্র =