অরুণা রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Maruf Hossain (আলোচনা | অবদান) |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১৯ নং লাইন: | ১৯ নং লাইন: | ||
তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত [[ভারতীয় প্রশাসনিক সেবা]]র (আইএএস) সরকারি কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন। |
তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত [[ভারতীয় প্রশাসনিক সেবা]]র (আইএএস) সরকারি কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন। |
||
== মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন == |
|||
রায় রাজনৈতিক চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন এবং দরিদ্র ও প্রান্তিকের বিষয় নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। তিনি রাজস্থানের [[তিলোনিয়া]]তে [[সামাজিক কর্ম ও গবেষণা কেন্দ্র]]ের (এসডব্লিউসি) সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন।<ref>''Women who dared'', by Ritu Menon. Published by National Book Trust, India, 2002. {{ISBN|81-237-3856-0}}. ''Page 169-170''.</ref><ref>[http://nrcw.nic.in/shared/sublinkimages/107.htm Aruna Roy ] National Resource Center for Women, [[Govt. of India]].</ref> ১৯৮৭ সালে, [[নিখিল দে]], শঙ্কর সিং ও অন্যান্যদের সাথে তিনি [[মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন]] প্রতিষ্ঠা করেন।<ref>[http://www.civilsocietyonline.com/pages/Details.aspx?83 MKSS As a Role Model] {{webarchive|url=https://web.archive.org/web/20140222212703/http://www.civilsocietyonline.com/pages/Details.aspx?83 |date=22 February 2014 }}, ''Civil Society Online''. Jan 2012</ref> |
|||
প্রথমত মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন লড়াই শুরু করে শ্রমিকদের ন্যায্য ও সমান মজুরি আদায়ের লক্ষ্যে কিন্তু সেই লড়াই ধীরেধীরে ভারতে তথ্যের অধিকার আইন প্রনয়ণর আন্দোলনের রূপ নেয়। অরুণা রায় এমকেএসএস ও এনসিপিআরআই সংগঠন দুটির নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং তাঁদের আন্দোলন সফল হয়, যার ফলস্বরূপ ২০০৫ সালে ভারতে [[তথ্য জানার অধিকার আইন, ২০০৫|তথ্য জানার অধিকার আইন]] প্রণয়ন হয়।<ref>''Blacked out: government secrecy in the information age'', by Alasdair Scott Roberts. Cambridge University Press, 2006.</ref> |
|||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
১৩:১০, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
অরুণা রায় | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
পেশা | সমাজকর্মী |
পুরস্কার | রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার, ২০০০; লাল বাহাদুর শাস্ত্রী রাষ্ট্রীয় পুরস্কার, ২০১০ |
অরুণা রায় (জন্মঃ ২৬ মে, ১৯৪৬) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী; তিনি শঙ্কর সিং, নিখিল দে ও অন্যান্য অনেকের সাথে মিলে মজদুর কিষাণ শক্তি সঙ্ঘ (MKSS) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সমাজের দুর্বল তথা অনগ্রসর অংশের জন্য করা সেবামূলক কাজের জন্য পরিচিত, এছাড়া তিনি ইউপিএ-১ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বাধীন 'রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা সমিতি’র সদস্য ছিলেন।
প্রাথমিক জীবন
অরুণা রায় চেন্নাইতে জন্মগ্রহণ করেন।[১][২] তিনি দিল্লীতে বড় হয়েছেন যেখানে তাঁর বাবা একজন সরকারি কর্মচারী ছিলেন। তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্দ্রপ্রস্ত মহাবিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেন।[৩][৪]
তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ভারতীয় প্রশাসনিক সেবার (আইএএস) সরকারি কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন।
মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন
রায় রাজনৈতিক চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন এবং দরিদ্র ও প্রান্তিকের বিষয় নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। তিনি রাজস্থানের তিলোনিয়াতে সামাজিক কর্ম ও গবেষণা কেন্দ্রের (এসডব্লিউসি) সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন।[৫][৬] ১৯৮৭ সালে, নিখিল দে, শঙ্কর সিং ও অন্যান্যদের সাথে তিনি মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।[৭]
প্রথমত মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন লড়াই শুরু করে শ্রমিকদের ন্যায্য ও সমান মজুরি আদায়ের লক্ষ্যে কিন্তু সেই লড়াই ধীরেধীরে ভারতে তথ্যের অধিকার আইন প্রনয়ণর আন্দোলনের রূপ নেয়। অরুণা রায় এমকেএসএস ও এনসিপিআরআই সংগঠন দুটির নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং তাঁদের আন্দোলন সফল হয়, যার ফলস্বরূপ ২০০৫ সালে ভারতে তথ্য জানার অধিকার আইন প্রণয়ন হয়।[৮]
তথ্যসূত্র
- ↑ "Daughter Of The Dust | Urvashi Butalia | Oct 16,2006"। www.outlookindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৯-১৭।
- ↑ "'I would like to know how I am a traitor'"। www.telegraphindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৯-১৭।
- ↑ "Aruna Roy (Indian activist) -- Encyclopædia Britannica"। Encyclopædia Britannica। ৩০ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ "DU has a lot on its ladies special platter"। India Today। ৩ জুন ২০০৯।
- ↑ Women who dared, by Ritu Menon. Published by National Book Trust, India, 2002. আইএসবিএন ৮১-২৩৭-৩৮৫৬-০. Page 169-170.
- ↑ Aruna Roy National Resource Center for Women, Govt. of India.
- ↑ MKSS As a Role Model ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে, Civil Society Online. Jan 2012
- ↑ Blacked out: government secrecy in the information age, by Alasdair Scott Roberts. Cambridge University Press, 2006.
আরও পড়ুন
- Gupta, Indra (২০০৪)। India's 50 Most Illustrious Women (ইংরেজি ভাষায়)। New Delhi: Icon Publications। আইএসবিএন 9788188086030।
- Bail, S; Bansal, S (২০০৪)। Icons of social change (ইংরেজি ভাষায়)। New Delhi: Puffin Books।
বহিঃসংযোগ
- ভারতীয় মহিলা সমাজকর্মী
- তামিলনাড়ুর সমাজকর্মী
- তথ্যের স্বাধীনতা কর্মী
- ইন্দ্রপ্রস্থ মহাবিদ্যালয়ের মহিলা প্রাক্তন ছাত্র
- দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র
- লাল বাহাদুর শাস্ত্রী রাষ্ট্রীয় পুরস্কার প্রাপক
- রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার বিজয়ী
- ১৯৪৬-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- চেন্নাইয়ের ব্যক্তি
- রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা সমিতির সদস্য, ভারত
- ভারতীয় সরকারী কর্মচারী
- তামিলনাড়ুর রাজনীতিতে নারী
- বিংশ শতকের ভারতীয় নারী
- বিংশ শতকের ভারতীয় শিক্ষাবিদ
- তামিলনাড়ুর শিক্ষাবিদ
- ভারতীয় প্রশাসনিক সেবা কর্মকর্তা
- তামিলনাড়ুর নারী শিক্ষাবিদ