অরুণা রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আজিজ (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৯ নং লাইন: ১৯ নং লাইন:


তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত [[ভারতীয় প্রশাসনিক সেবা]]র (আইএএস) সরকারি কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন।
তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত [[ভারতীয় প্রশাসনিক সেবা]]র (আইএএস) সরকারি কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন।

== মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন ==
রায় রাজনৈতিক চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন এবং দরিদ্র ও প্রান্তিকের বিষয় নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। তিনি রাজস্থানের [[তিলোনিয়া]]তে [[সামাজিক কর্ম ও গবেষণা কেন্দ্র]]ের (এসডব্লিউসি) সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন।<ref>''Women who dared'', by Ritu Menon. Published by National Book Trust, India, 2002. {{ISBN|81-237-3856-0}}. ''Page 169-170''.</ref><ref>[http://nrcw.nic.in/shared/sublinkimages/107.htm Aruna Roy ] National Resource Center for Women, [[Govt. of India]].</ref> ১৯৮৭ সালে, [[নিখিল দে]], শঙ্কর সিং ও অন্যান্যদের সাথে তিনি [[মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন]] প্রতিষ্ঠা করেন।<ref>[http://www.civilsocietyonline.com/pages/Details.aspx?83 MKSS As a Role Model] {{webarchive|url=https://web.archive.org/web/20140222212703/http://www.civilsocietyonline.com/pages/Details.aspx?83 |date=22 February 2014 }}, ''Civil Society Online''. Jan 2012</ref>

প্রথমত মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন লড়াই শুরু করে শ্রমিকদের ন্যায্য ও সমান মজুরি আদায়ের লক্ষ্যে কিন্তু সেই লড়াই ধীরেধীরে ভারতে তথ্যের অধিকার আইন প্রনয়ণর আন্দোলনের রূপ নেয়। অরুণা রায় এমকেএসএস ও এনসিপিআরআই সংগঠন দুটির নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং তাঁদের আন্দোলন সফল হয়, যার ফলস্বরূপ ২০০৫ সালে ভারতে [[তথ্য জানার অধিকার আইন, ২০০৫|তথ্য জানার অধিকার আইন]] প্রণয়ন হয়।<ref>''Blacked out: government secrecy in the information age'', by Alasdair Scott Roberts. Cambridge University Press, 2006.</ref>




== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৩:১০, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

অরুণা রায়
জন্ম (1946-05-26) ২৬ মে ১৯৪৬ (বয়স ৭৭)
জাতীয়তাভারতীয়
পেশাসমাজকর্মী
পুরস্কাররামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার, ২০০০; লাল বাহাদুর শাস্ত্রী রাষ্ট্রীয় পুরস্কার, ২০১০

অরুণা রায় (জন্মঃ ২৬ মে, ১৯৪৬) একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদসমাজকর্মী; তিনি শঙ্কর সিং, নিখিল দে ও অন্যান্য অনেকের সাথে মিলে মজদুর কিষাণ শক্তি সঙ্ঘ (MKSS) প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সমাজের দুর্বল তথা অনগ্রসর অংশের জন্য করা সেবামূলক কাজের জন্য পরিচিত, এছাড়া তিনি ইউপিএ-১ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত সোনিয়া গান্ধীর নেতৃত্বাধীন 'রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা সমিতি’র সদস্য ছিলেন।

প্রাথমিক জীবন

অরুণা রায় চেন্নাইতে জন্মগ্রহণ করেন।[১][২] তিনি দিল্লীতে বড় হয়েছেন যেখানে তাঁর বাবা একজন সরকারি কর্মচারী ছিলেন। তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্দ্রপ্রস্ত মহাবিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে পড়াশোনা করেন।[৩][৪]

তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ভারতীয় প্রশাসনিক সেবার (আইএএস) সরকারি কর্মচারী হিসেবে কাজ করেন।

মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন

রায় রাজনৈতিক চাকরি থেকে পদত্যাগ করেন এবং দরিদ্র ও প্রান্তিকের বিষয় নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। তিনি রাজস্থানের তিলোনিয়াতে সামাজিক কর্ম ও গবেষণা কেন্দ্রের (এসডব্লিউসি) সাথে যুক্ত হয়ে পড়েন।[৫][৬] ১৯৮৭ সালে, নিখিল দে, শঙ্কর সিং ও অন্যান্যদের সাথে তিনি মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।[৭]

প্রথমত মজদুর কিষাণ শক্তি সংগঠন লড়াই শুরু করে শ্রমিকদের ন্যায্য ও সমান মজুরি আদায়ের লক্ষ্যে কিন্তু সেই লড়াই ধীরেধীরে ভারতে তথ্যের অধিকার আইন প্রনয়ণর আন্দোলনের রূপ নেয়। অরুণা রায় এমকেএসএস ও এনসিপিআরআই সংগঠন দুটির নেতৃত্ব প্রদান করেন এবং তাঁদের আন্দোলন সফল হয়, যার ফলস্বরূপ ২০০৫ সালে ভারতে তথ্য জানার অধিকার আইন প্রণয়ন হয়।[৮]


তথ্যসূত্র

  1. "Daughter Of The Dust | Urvashi Butalia | Oct 16,2006"www.outlookindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৯-১৭ 
  2. "'I would like to know how I am a traitor'"www.telegraphindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৯-১৭ 
  3. "Aruna Roy (Indian activist) -- Encyclopædia Britannica"Encyclopædia Britannica। ৩০ জানুয়ারি ২০১৩। 
  4. "DU has a lot on its ladies special platter"India Today। ৩ জুন ২০০৯। 
  5. Women who dared, by Ritu Menon. Published by National Book Trust, India, 2002. আইএসবিএন ৮১-২৩৭-৩৮৫৬-০. Page 169-170.
  6. Aruna Roy National Resource Center for Women, Govt. of India.
  7. MKSS As a Role Model ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে, Civil Society Online. Jan 2012
  8. Blacked out: government secrecy in the information age, by Alasdair Scott Roberts. Cambridge University Press, 2006.

আরও পড়ুন

  • Gupta, Indra (২০০৪)। India's 50 Most Illustrious Women (ইংরেজি ভাষায়)। New Delhi: Icon Publications। আইএসবিএন 9788188086030 
  • Bail, S; Bansal, S (২০০৪)। Icons of social change (ইংরেজি ভাষায়)। New Delhi: Puffin Books। 

বহিঃসংযোগ