প্যাপিরাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ →বহিঃসংযোগ: বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান। |
Gaffer2020 (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[Image:Letter on Papyrus.jpg|thumb|প্যাপিরাসে লেখা অফিসিয়াল চিঠি]] |
[[Image:Letter on Papyrus.jpg|thumb|প্যাপিরাসে লেখা অফিসিয়াল চিঠি]] |
||
মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা |
মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।বর্ণমালার সৃষ্টির ক্ষেত্রে মিশরীয়দের যেমন বিশেষ অবদান ছিল,তেমনি তারা আবিষ্কার করেছিলেন লেখার উপযোগী এই চমৎকার উপাদানটি। |
||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
১০:০৭, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
মিশরীয় সভ্যতায় নীল নদের তীরে নলখাগড়া জাতীয় গাছ পাওয়া যেত।সেই গাছ কেটে প্রাপ্ত খোলকে পাথর চাপা দিয়ে রোদে শুকানো হতো।ফলে খোলগুলো শুকিয়ে যেত এবং পাথরের চাপে সোজা হয়ে লেখার উপযোগী হতো।পরবর্তীতে আঠা দিয়ে জোড়া দিয়ে রোল আকারে সংরক্ষন করা হতো।এভাবে তৈরী প্রাচীন লেখার উপযোগী মাধ্যমকে প্যাপিরাস বলা হয়।বর্ণমালার সৃষ্টির ক্ষেত্রে মিশরীয়দের যেমন বিশেষ অবদান ছিল,তেমনি তারা আবিষ্কার করেছিলেন লেখার উপযোগী এই চমৎকার উপাদানটি।
ইতিহাস
ব্যবহার
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
উইকিমিডিয়া কমন্সে Papyrus সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।
উইকিমিডিয়া কমন্সে প্যাপিরাস সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।