লংডিং জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
১০ নং লাইন: ১০ নং লাইন:


== জনপরিসংখ্যান ==
== জনপরিসংখ্যান ==
জেলাটিতে প্রধানত ওয়াঞ্চো জাতির লোকেদের বসবাস করে। এরা সাংস্কৃতিকভাবে নাগা মানুষদের মতই। এরা বন্দুক তৈরী, কাঠ খোদাই ও গুটিকা তৈরী ইত্য়াদির অভ্যাস করে থাকে। এরা এক ধরনের কর্তন এবং দগ্ধ চাষ অনুসরণ  যা ঝুম চাষ নামে পরিচিত।এখনও অনেক মানুষ সর্বপ্রাণবাদ অনুসরণ করে তবুও কয়েকজন খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করেছেন। অন্যান্য় মানুষ নকটি মানুষ, কোন্য়াক মানুষ ও নাগা মানুষ অন্তর্ভুক্ত জেলাটিতে বসবাস করে।জেলাটিতে আনুমানিক  জনসংখ্যা ৬০,০০০ । <ref><cite class="citation web">[http://www.echoofarunachal.com/?p=3382 "State gets 17th district, Longding"]. echoofarunachal<span class="reference-accessdate">. </span></cite></ref>
জেলাটিতে প্রধানত ওয়াঞ্চো জাতির লোকেদের বসবাস করে। এরা সাংস্কৃতিকভাবে নাগা মানুষদের মতই। এরা বন্দুক তৈরী, কাঠ খোদাই ও গুটিকা তৈরী ইত্য়াদির অভ্যাস করে থাকে। এরা এক ধরনের কর্তন এবং দগ্ধ চাষ অনুসরণ  যা ঝুম চাষ নামে পরিচিত।এখনও অনেক মানুষ সর্বপ্রাণবাদ অনুসরণ করে তবুও কয়েকজন খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করেছেন। অন্যান্য় মানুষ নকটি মানুষ, কোন্য়াক মানুষ ও নাগা মানুষ অন্তর্ভুক্ত জেলাটিতে বসবাস করে।জেলাটিতে আনুমানিক  জনসংখ্যা ৬০,০০০ । <ref><cite class="citation web">[http://www.echoofarunachal.com/?p=3382 "State gets 17th district, Longding"] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160305022739/http://www.echoofarunachal.com/?p=3382 |তারিখ=৫ মার্চ ২০১৬ }}. echoofarunachal<span class="reference-accessdate">. </span></cite></ref>


== তথ্য়সূত্র ==
== তথ্য়সূত্র ==

০৮:১৫, ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

লংডিং জেলা (Pron:/lɒŋˈdɪŋ/) ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য অরুণাচল প্রদেশের ১৭ টি জেলার মধ্যে একটি ।ইহা অরুণাচল প্রদেশে সম্প্রতি নির্মিত জেলা যা তিরাপ জেলা দক্ষিণাংশকে উত্কীর্ণ করে গঠিত হয়। জেলাটি পূর্ব মিয়ানমারের সঙ্গে এবং পশ্চিমে ও দক্ষিণে নাগাল্যান্ড রাজ্যের সঙ্গে সীমানায় অংশীদারি। উত্তর দিকে তিরাপ জেলা যা থেকে ২০১২ সনে জেলাটি উত্কীর্ণ করা হয়েছিল। জেলাটির জনসংখ্যা প্রায়  ৬০০০০ এবং আয়তন প্রায় ১২০০ বর্গ কিলোমিটার। লংডিং-এ বছর জুড়ে মনোরম জলবায়ু রয়েছে। পাহাড়ী ভূখণ্ড কারণে, জেলাটির তাপমাত্রা পরিসর ১৫ ডিগ্রী (শীতকালে) থেকে ৩০ ডিগ্রী (গ্রীষ্মকালে)। [১]

ইতিহাস

জেলাটি ঐতিহাসিকভাবে ওয়াঞ্চো জাতির লোকেদের বাসস্থান। কম উত্পাদনশীলতার জন্য় জেলাটি রাজ্যে সবচেয়ে অনগ্রসর অঞ্চল হিসেবে বিবেচিত । নতুন জেলা সৃষ্টির ক্ষেত্রে ৭ ই আগস্ট, ২০০৯ তারিখে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দর্জি খাণ্ডুর সভাপতিত্বে রাজ্য মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করা হয়। রাজ্য সরকার জেলাটির সীমানা চূড়ান্তকরণের জন্য ২৩ ই জুন, ২০১০ তারিখে একটি উচ্চ- ক্ষমতা কমিটি গঠন করে। ১১ ই আগস্ট ২০১১ তারিখে উচ্চ ক্ষমতা কমিটি কর্তৃক দাখিলকৃত  প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২৬ ই সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে নেপথ্যকণ্ঠভোটের মাধ্যমে অরুণাচল প্রদেশ অধ্য়াদেশ - ২০১১ পাশ দিয়ে লংডিং জেলাটি সৃষ্টি করা হয়।জেলাটি আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ্যমন্ত্রী নবাম টুকি কর্তৃক ১৯ ই মার্চ ২০১২ তারিখে উদ্বোধন করা হয়। [২]

বিভাগসমূহ

জেলাটি ছয় মহকুমা নিয়ে গঠিত। যথাঃ- (১) লংডিং,(২) কানুবাড়ি, (৩) পংচুয়া, (৪) ওয়াক্কা, (৫) লাউনু ও (৬) পুমাও। ইহার অন্তর্ভুক্ত  গ্রামগুলো হচ্ছেঃ- লংফং, নিয়ানু, নিয়াউসা, সেনুয়া, সেনুয়া নক্সা, জেদুয়া, নজিনু, মিন্টং, চানু, লংচান, চুবাম, রুসা এবং রংলুয়া। [১]

জনপরিসংখ্যান

জেলাটিতে প্রধানত ওয়াঞ্চো জাতির লোকেদের বসবাস করে। এরা সাংস্কৃতিকভাবে নাগা মানুষদের মতই। এরা বন্দুক তৈরী, কাঠ খোদাই ও গুটিকা তৈরী ইত্য়াদির অভ্যাস করে থাকে। এরা এক ধরনের কর্তন এবং দগ্ধ চাষ অনুসরণ  যা ঝুম চাষ নামে পরিচিত।এখনও অনেক মানুষ সর্বপ্রাণবাদ অনুসরণ করে তবুও কয়েকজন খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত করেছেন। অন্যান্য় মানুষ নকটি মানুষ, কোন্য়াক মানুষ ও নাগা মানুষ অন্তর্ভুক্ত জেলাটিতে বসবাস করে।জেলাটিতে আনুমানিক  জনসংখ্যা ৬০,০০০ । [৩]

তথ্য়সূত্র