পিপল ফর দি ইথিকাল ট্রিটমেন্ট অফ অ্যানিম্যালস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
আইএসবিএন টেমপ্লেট যোগ
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
1টি উৎস উদ্ধার করা হল ও 0টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল। #IABot (v2.0beta10ehf1)
৩৮ নং লাইন: ৩৮ নং লাইন:
* Hsu, Spencer S. [http://www.washingtonpost.com/wp-dyn/content/article/2005/12/19/AR2005121901777.html "FBI Papers Show Terror Inquiries Into PETA; Other Groups Tracked"], ''The Washington Post'', December 20, 2005.
* Hsu, Spencer S. [http://www.washingtonpost.com/wp-dyn/content/article/2005/12/19/AR2005121901777.html "FBI Papers Show Terror Inquiries Into PETA; Other Groups Tracked"], ''The Washington Post'', December 20, 2005.
* McCartney, Stella. [http://www.petatv.com/tvpopup/Prefs.asp?video=furfarm "Fur farm investigation"], PETAtv.com
* McCartney, Stella. [http://www.petatv.com/tvpopup/Prefs.asp?video=furfarm "Fur farm investigation"], PETAtv.com
* Morrison, A.R. (2001). [http://www.the-aps.org/publications/tphys/2001html/February01/personal_reflections.htm Personal Reflections on the “Animal-Rights” Phenomenon]. In ''Perspectives in Biology and Medicine'', vol 44:1, pp. 62–75. The Johns Hopkins University Press.
* Morrison, A.R. (2001). [https://web.archive.org/web/20060303160447/http://www.the-aps.org/publications/tphys/2001html/February01/personal_reflections.htm Personal Reflections on the “Animal-Rights” Phenomenon]. In ''Perspectives in Biology and Medicine'', vol 44:1, pp. 62–75. The Johns Hopkins University Press.
* Newkirk, Ingrid. Free the Animals. Lantern Books, 2000. {{আইএসবিএন|1-930051-22-0}}
* Newkirk, Ingrid. Free the Animals. Lantern Books, 2000. {{আইএসবিএন|1-930051-22-0}}
* [http://www.meat.org/ Meet Your Meat] a PETA-produced film about the treatment of animals in the egg and meat industries. Narrated by Alec Baldwin
* [http://www.meat.org/ Meet Your Meat] a PETA-produced film about the treatment of animals in the egg and meat industries. Narrated by Alec Baldwin

২১:১৯, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

পিপল ফর দি ইথিকাল
ট্রিটমেন্ট অফ অ্যানিম্যালস
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৮০
প্রতিষ্ঠাতাইনগ্রিড নিউকির্ক, ও অ্যালেক্স প্যাচিকো
ধরন৫০১(সি)
আলোকপাতপ্রাণী অধিকার
অবস্থান
সদস্য
২০,০০,০০০
মূল ব্যক্তিত্ব
ইনগ্রিড নিউকির্ক
আয়
$৩.৪ কোটি (২০০৮)
কর্মী সংখ্যা
১৮৭
ওয়েবসাইটwww.peta.org

পিপল ফর দি ইথিকাল ট্রিটমেন্ট অফ অ্যানিম্যালস (ইংরেজি: People for the Ethical Treatment of Animals) যা সংক্ষেপে পেটা (PETA) নামে পরিচিত, যুক্তরাস্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের নরফোক শহর ভিত্তিক প্রাণী অধিকার আদায়ের উদ্দেশ্যে আন্দোলনকারী একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। বিশ্বব্যাপী এটির সদস্য সংখ্যা প্রায় বিশ লক্ষ, এবং প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ প্রাণী অধিকার সংরক্ষণমূলক সংগঠন হিসেবে দাবি করে। এটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ইনগ্রিড নিউকির্ক বর্তমানে এর আন্তর্জাতিক প্রেসিডেন্টের পদে দায়িত্ব পালন করছেন।[১]

১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠনটি প্রথম থেকেই একটি করমুক্ত অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত। এর সবর্মোট কর্মচারীর সংখ্যা ১৮৭, এবং প্রতিষ্ঠানটি প্রায় সম্পূর্ণই এর সদস্যদের দানকৃত অর্থের দ্বারা চালিত। এর নিজস্ব প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট অনুসারে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি যে চারটি মূল বিষয় নিয়ে কাজ করছে তা হলো: ফ্যাক্টরি ফার্মিং (মাংস উৎপাদনের উদ্দেশ্যে পশুপালন), ফার ফার্মিং (পশম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে পশু পালন), অ্যানিম্যাল টেস্টিং (বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় প্রাণীর ব্যবহার), এবং বিনোদনের উদ্দেশ্যে প্রাণীর ব্যবহার। তাছাড়াও নিউকির্ক বলেন, "আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সম্পূর্ণ প্রাণী স্বাধীনতা"।[২] এটি বিভিন্ন স্থানে প্রাণী হত্যার বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ করে, যেমন: ক্ষেত-খামারে পোকা-মাকড় দমন (পেস্ট কন্ট্রোল), কুকুর বা মোরগ লড়াই, ষাড়ের লড়াই, এবং মাছ ধরা। এটি জনসাধারণকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা চালায়। এছাড়া তাঁরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে তদন্ত ও প্রাণী উদ্ধারের কাজও করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির স্লোগান হচ্ছে, “Animals are not ours to eat, wear, experiment on, or use for entertainment.” অর্থাৎ, “প্রাণীরা আমাদের খাবার, পরিধান, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, বা বিনোদনে ব্যবহারের জন্য নয়।”[৩]

জ্যাক হ্যানা, জিম ফ্লাওয়ার, ও স্টিভ আরউইনেদর মতো বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ ও সংরক্ষকদের “আত্ম-স্বীকৃত বন্যপ্রাণী সৈনিক” অভিহিত করার মাধ্যমে সমালোচনা করে আসছে। পেটার রক্ষণশীল ভাষ্যমতে, প্রাণীদের বা তাদের বাসা লক্ষ্য করে তাদেরকে চাপে রাখা, খাচায় আটক করা, বা তাদের সাথে কুস্তি খেলা—এগুলোর মাধ্যমে তাদেরকে সংরক্ষণ করা হয় না। এই ধরনের কাজ প্রায় সময়ই অপরিণত প্রাণীদের সাথে করা হয়, অথচ তখন তাদের থাকার কথা তাদের মায়ের সাথে।[৪] পেটার সাথে এ ধরণের প্রাণী সংরক্ষণ ব্যক্তিত্বদের বিরোধ জনপ্রকাশ্যের মনোযোগ লাভ করে ২০০৬ সালে, যখন পেটার তৎকালীন ভাইস-প্রেসিডেন্ট ড্যান ম্যাথিউ আরউইনের উদ্দেশ্যে সমালোচনা করে বলেন, “...প্রাণীদেরকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়ার মাধ্যমে সে (স্টিভ আরউইন) সে তার পেশাজীবনকে গঠন করেছিলো, যা শিশুদেরকে জানানোর ক্ষেত্রে অত্যন্ত ভয়াবহ অর্থ বয়ে আনে।” (“...made a career out of antagonizing frightened wild animals, which is a very dangerous message to send to kids.”)[৫] এর পাল্টা জবাবের প্রেক্ষিতে অস্ট্রেলীয় সংসদ সদস্য ব্রুস স্কট পেটার উদ্দেশ্যে বলেন যে, এ ধরনের বক্তব্যের জন্য আরউইনের পরিবার ও বাদবাকি অস্ট্রেলিয়ার কাছে পেটার ক্ষমা চাওয়া উচিত।[৬]

তথ্যসূত্র

  1. PETA letter to the Sarasota County Commission, accessed May 23, 2008; "About Peta", accessed July 10, 2006.
  2. Penn & Teller: Bullshit! Episode 201: P.E.T.A., Original Airdate Apr 1, 2004, 6:58
  3. About PETA
  4. Steve Irwin: Not a True 'Wildlife Warrior', PETA. Retrieved September 15, 2006.
  5. Walls, Jeannette (2006). sheds no crocodile tears for Steve Irwin, MSNBC, Sept 11, 2006.
  6. PETA renews attack on Irwin. Retrieved September 15, 2006.

আরো পড়ুন