শ্যামপুর চিনি কল লিমিটেড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বানান সংশোধন |
অ বিষয়শ্রেণী সংশোধন |
||
| ৬৫ নং লাইন: | ৬৫ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৫-এ প্রতিষ্ঠিত]] |
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৬৫-এ প্রতিষ্ঠিত]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের চিনিকল]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের কোম্পানি]] |
|||
[[বিষয়শ্রেণী:রংপুর জেলা]] |
[[বিষয়শ্রেণী:রংপুর জেলা]] |
||
১৮:৫৭, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
স্থানীয় নাম | শ্যামপুর সুগার মিল |
|---|---|
| ধরন | সরকারি |
| শিল্প | চিনি শিল্প সার শিল্প মদ শিল্প |
| প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৬৫ |
| সদরদপ্তর | , |
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
| পণ্যসমূহ | চিনি, জৈব সার, চিটাগুড়, মন্ড |
| মালিক | বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন |
শ্যামপুর চিনিকল লিমিটেড বাংলাদেশের রংপুর জেলায় অবস্থিত একমাত্র ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান।[১]
অবস্থান
বিভাগীয় শহর রংপুর থেকে ১৫ কিলোমিটার পশ্চিমে বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের শ্যামপুর রেল স্টেশনের পাশে প্রায় ৭৮ একর জমির উপর অবস্থিত শ্যামপুর চিনি কলটি বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের অধীনস্থ এবং রংপুর এলাকার একমাত্র কৃষি ভিত্তিক ভারী শিল্প প্রতিষ্ঠান।[২][৩]
ইতিহাস
১৯৬৫ সালে চিনি কলটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৯৬৭ সালে শেষ হয় এবং ১৯৬৭-৬৮ সাল থেকে এটি চিনি উত্পাদন প্রক্রিয়া শুরু করে।[৩] স্বাধীনতা লাভের পর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সরকার এই প্রতিষ্ঠানটিকে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঘোষণা করে।[৪]
উৎপাদন ক্ষমতা
এই কলটির বার্ষিক চিনি উৎপাদন ক্ষমতা ১০,১৬১ মেট্রিক টন।[১][৩]
উৎপাদিত পণ্য
এছাড়াও চিটাগুড়, ব্যাগাস ও প্রেসমাড অন্যতম উপজাত-দ্রব্য ।
চিনিকলের চিটাগুড় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে গড়ে উঠেছে রংপুর ডিষ্ট্রিলারিজ এণ্ড ক্যামিকেল ইন্ডাষ্ট্রিজ লিঃ।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বহি:সংযোগ
- শ্যামপুর চিনিকল লিমিটেড - বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন-এর তথ্য বাতায়ন।
- শ্যামপুর চিনিকল লিমিটেড - বদরগঞ্জ উপজেলা-এর তথ্য বাতায়ন।
- বাংলাদেশের চিনি কলগুলোর নাম ও যোগাযোগের ঠিকানা।