ভোজপুরি অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আজিজ (আলোচনা | অবদান)
আজিজ (আলোচনা | অবদান)
৪৩ নং লাইন: ৪৩ নং লাইন:
| [[বারা জেলা]]
| [[বারা জেলা]]
|-
|-
| [[গোপালগঞ্জ জেলা,বিহার| গোপালগঞ্জ জেলা]]
| [[গোপালগঞ্জ জেলা, বিহার| গোপালগঞ্জ জেলা]]
| [[গোরখপুর জেলা]]
| [[গোরখপুর জেলা]]
| [[গাড়োয়া জেলা]]
| [[গাড়োয়া জেলা]]

১৮:০৬, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

ভোজপুরি
অঞ্চল
ভোজপুরির স্কাইলাইন
মহাদেশএশিয়া
দেশভারত এবং নেপাল
রাজ্যউত্তর প্রদেশ, বিহার, এবং ঝাড়খণ্ড (ভারত) এবং প্রদেশ নং ২ (নেপাল))
ভাষাভোজপুরি

ভোজপুরি অঞ্চল বা ভোজপুর উত্তর ভারতের বিহার, ঝাড়খণ্ডউত্তরপ্রদেশের অংশ এবং নেপালের বার এবং পারস জেলা নিয়ে অঞ্চল বা এলাকাটি গঠিত, যেখানে ভোজপুরি ভাষাটি মাতৃভাষা হিসাবে কথিত। প্রাচীন বিহারের সাবেক শাহাবাদ জেলার উজ্জয়িনীয় রাজপুতরা তাদের সদরদপ্তর ভোজপুর জেলার আরা শহরে প্রতিষ্ঠিত করে, এর পর থেকে সমগ্র অঞ্চলটি ভোজপুর নামে পরিচিত হয়।[১]

সংস্কৃতি

ভোজপুরি অঞ্চলের সংস্কৃতি ভারতের উত্তর-মধ্য সাংস্কৃতিক অঞ্চলের অংশ হিসাবে উত্তর ভারতের বাকি অংশের সংস্কৃতির অংশ।[২] জাতিগতভাবে পরিচালিত রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব এবং বিপুলসংখ্যক জনসংখ্যা এই অঞ্চলের শিল্প ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় বাধা।[৩] এখনও ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, গায়ানা, সুরিনাম, ফিজি, মরিশাস এবং দক্ষিণ আফ্রিকাসহ অনেকগুলি দেশে ভোজপুরের সংস্কৃতি লক্ষ্য করার মত, কারণ ১৯ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ক্ষমতাসীন ব্রিটিশদের দ্বারা শাসিত ভারত থেকে সেখানে পাঠানো অনেক ভারতীয় শ্রমিকের মধ্যে পূর্বঞ্চল-ভোজপুর অঞ্চল থেকে ছিল।

জেলা

ভোজপুরি ভাষা পশ্চিম বিহার, পূর্ব উত্তরপ্রদেশ, যা পূর্বাঞ্চল হিসাবে পরিচিত এবং মধ্য নেপালের তরাই অঞ্চলের নং ২ জেলায় কথিত হয়।[৪][৫]

বিহার উত্তর প্রদেশ ঝাড়খণ্ড নেপাল
সারন জেলা ভাদোহী জেলা লাতেহার জেলা রৌতহট জেলা
সিওয়ান জেলা কুশীনগর জেলা পালামৌ জেলা বারা জেলা
গোপালগঞ্জ জেলা গোরখপুর জেলা গাড়োয়া জেলা পর্সা জেলা
পূর্ব চম্পারণ জেলা বারাণসী জেলা চিতবন জেলা
পশ্চিম চম্পারণ জেলা গাজীপুর জেলা নবলপুর জেলা
কৈমূর জেলা বলিয়াঁ জেলা
ভোজপুর জেলা জৌনপুর জেলা রূপন্দেহী জেলা
রোহতাস জেলা আজমগড় জেলা কপিলবস্তু জেলা
বক্সার জেলা চন্দৌলি জেলা
দেবরিয়া জেলা

তথ্যসূত্র

  1. Kolff, Dirk H.A. (২০০২) [First published 1990]। Naukar, Rajput, and sepoy : the ethnohistory of the military labour market in Hindustan, 1450-1850। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 160। আইএসবিএন 0-521-52305-2The Bhojpuri region received its name after the town of Bhojpur, the ancient headquarters of the Ujjainiya Rajputs of the erstwhile Shahabad district of Bihar. 
  2. "North Central Zonal Cultural Centre"। Nczccindia.in। ১৮ মার্চ ২০০৭। ২১ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০১৫ 
  3. [১] ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ আগস্ট ২০১৩ তারিখে
  4. "Culture of Bhojpuri Region"। ১৬ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ এপ্রিল ২০১৮ . Discover Bihar, official website of Bihar Tourism.
  5. Nepal ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৬ অক্টোবর ২০১২ তারিখে, Ethnologue

বহিঃসংযোগ